এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ - এলার্জি মুক্ত খাবার তালিকা
এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ তা আজকের আর্টিকেলে আমরা জানব। অ্যালার্জি আমাদের সকলেরই পরিচিত একটি রোগ। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ। এলার্জি মুক্ত খাবার তালিকা সম্পর্কে আমাদের ধারণা নাই। আজকে আমরা অ্যালার্জি সম্পর্কিত সকল খাবার-দাবার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
এলার্জি হলে সাধারণত শরীর লাল হয়ে যায়, চাকা চাকা হয় এবং চুলকানি হয়। এ সমস্যাগুলো থাকলে আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন যে আপনার এলার্জি হয়েছে। চলুন এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ এই বিষয়টি নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করি।
ভূমিকা
আমাদের দেশের প্রায় লক্ষ লক্ষ মানুষ এলার্জি সমস্যায় ভুগছেন। এটি এমন একটি রোগ যা শুরু থেকেই অনেক বেশি আমাদেরকে ভোগাই। সকল বয়সের মানুষেরই এলার্জি সমস্যা থাকতে পারে। এটি কারো কারো ক্ষেত্রে কম আবার কারো কারো ক্ষেত্রে অনেকটাই বেশি। বিভিন্ন কারণে এলার্জি দেখা দিতে পারে। এছাড়াও নানারকম খাবার থেকে এলার্জির সমস্যা হয়ে থাকে।
এলার্জি হলে শরীরে অনেক বেশি চুলকানি হয় এবং শরীর লাল হয়ে ফুলে যায়। আমাদের প্রতিদিনের বেশ কিছু খাবার থেকে এলার্জির সমস্যা হতে পারে। খাবার থেকে এলার্জি তৈরি হওয়া একটি ইমিউন প্রতিক্রিয়া। আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ, এলার্জি মুক্ত খাবার তালিকা, কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তার তালিকা, কোন খাবারে এলার্জি কমে তার তালিকা এছাড়াও আনুষঙ্গিক আরও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
সুতরাং এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ এই বিষয়টি ছাড়াও সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। চলুন জেনে নেই সকল বিস্তারিত তথ্যগুলো।
এলার্জি হলে কি কি সমস্যা হয়
অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় কিছু কিছু মানুষের জন্মের পর থেকেই এলার্জি থাকে। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে বয়স বাড়ার সাথে সাথে এলার্জি সমস্যা দেখা দেয়। যাদের খাবারে এলার্জি আছে তাদের শরীরে এলার্জির লক্ষণ গুলো খুব তাড়াতাড়ি দেখা দেয়। চলুন জেনে নেই এলার্জি হলে কি কি সমস্যা হয়
- শরীরের বিভিন্ন অংশ যেমন ত্বক, মুখ, জিব্বা, ঠোঁট, গলা, চোখ এবং অন্যান্য অংশে চুলকানি হয়।
- চোখের পাতা বা পুরো মুখ ফুলে যায়।
- শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দেয়।
- খাবার খেতে অসুবিধা হয়।
- সর্দির কারণে নাক বন্ধ হয়ে আসে।
- শ্বাসকষ্ট হয়।
- পেটে ব্যথা হতে পারে।
- ডায়রিয়া হয়।
- সেন্সলেস হয়ে যেতে পারে।
- বমি বমি ভাব।
সাধারণত এলার্জি হলে উপরোক্ত সমস্যা গুলো দেখা দেয়। কিন্তু কারো কারো ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো কিছুটা আলাদা হতে পারে।
এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ
আমরা তো এলার্জি সম্পর্কে প্রায় সকলেই জানি। আমাদের মধ্যে অনেকেই আমরা অ্যালার্জিতে আক্রান্ত। কিন্তু আমরা এই বিষয়ে অবহিত নয় যে এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ। যার ফলে আমরা স্বাভাবিকভাবেই সবকিছু খাই। এ কারণেই আমাদের এলার্জির সমস্যা আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে। চলুন আমরা জেনে নেই এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ। এই নিষেধাজ্ঞা সাধারণত রক্তের গ্রুপ অনুযায়ী হয়ে থাকে।
ও' রক্তের গ্রুপঃ যাদের রক্তের গ্রুপ 'ও' তাদের যদি এলার্জি থাকে তাহলে নিম্নোক্ত খাবার গুলো এড়িয়ে চলা উচিত। যেমন মাগুর মাছ, শিং মাছ, রাজহাঁস, কাজুবাদাম, পেস্তা বাদাম, চিনা বাদাম, পোস্তদানা, এভোকাডো, ফুলকপি, বাঁধাকপি, জলপাই, লাল আলু, তেতুল, আপেল, স্ট্রবেরি, আইসক্রিম, নারকেল, দুধ, দই, বেগুন, ইত্যাদি।
এ' রক্তের গ্রুপঃ যাদের রক্তের গ্রুপ 'এ' তারা এলার্জি হলে নিম্নোক্ত খাবার গুলো এড়িয়ে চলবেন। যেমন গরুর মাংস, হাঁসের মাংস, মাগুর মাছ, ডিম, কোয়েল পাখি, সামুদ্রিক মাছ, মাখন, দুধ, পেস্তা বাদাম, কাজুবাদাম, মিষ্টি আলু, বেগুন, জলপাই, আম, টমেটো, কমলা, পেঁপে ইত্যাদি।
বি' গ্রুপঃ রক্তের গ্রুপ 'বি' ধারীরা টমেটো, কামরাঙ্গা, ডালিম, আইসক্রিম, নারিকেল, দই, কাকড়া, চিনা বাদাম, পেস্তা বাদাম, জলপাই, কোয়েল পাখি, কাকড়া, হাঁসের মাংস, ইত্যাদি এড়িয়ে চলবেন।
'এবি' গ্রুপঃ যাদের রক্তের গ্রুপ 'এবি' তারা ও গরুর মাংস, হাঁসের মাংস, কোয়েল পাখি, চিংড়ি, কাকড়া, লবস্টার, তিলের তেল, ভুট্টা, পোস্তদানা, সূর্যমুখীর বীজ, আইসক্রিম, জলপাই, মুলা, পেয়ারা, নারিকেল, কমলা, কলা, কুমড়াবিজ, ডালিম, কামরাঙ্গা এগুলো অবশ্যই এড়িয়ে চলা উচিত।
যেহেতু দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার থেকে এলার্জির সমস্যা বেশি হয় তাই এগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো। কিন্তু এই খবরগুলো বাদ দিয়ে দিলে আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। তাই ক্যালসিয়ামের উৎস হিসেবে আপনাকে অন্য কোন খাবার বেছে নিতে হবে।
কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তার তালিকা
কিছু কিছু খাবারে এলার্জির পরিমাণ এতটাই বেশি থাকে যে সেগুলো খাওয়ার সাথে সাথে এলার্জির মাত্রা বাড়তে থাকে। তথ্যসূত্রে জানা যায় প্রতি ৫০ জন বাচ্চার মধ্যে একজন বাচ্চার ডিমে এলার্জি থাকে এবং তা আবার পাঁচ বছরের মধ্যে সেরে যায়। চলুন জেনে নেই কোন কোন খাবারে এলার্জি আছে তার তালিকা।
দুধঃ পুষ্টিগুণে ভরপুর হচ্ছে দুধ। কিন্তু এই দুধ থেকেই অধিকাংশ মানুষের এলার্জি সমস্যা হয়ে থাকে। তিন বছর বয়সের কম বয়সে যে সকল শিশুর রয়েছে তাদের আড়াই শতাংশ এলার্জি হয় গরুর দুধ থেকে।
ডিমঃ ডিমের সাদা অংশে যেমন প্রচুর প্রোটিন থাকে তেমন এলার্জিও রয়েছে। তাই অনেকেরই ডিম থেকে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাদামঃ সকল প্রকার বাদাম যেমন কাজুবাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তা বাদাম, আখরোট সবগুলোতে এলার্জি রয়েছে। চিনা বাদামী সবচেয়ে বেশি এলার্জি রয়েছে। এলার্জি থেকে দূরে থাকতে তাই এ ধরনের বাদাম এড়িয়ে চলাই ভালো।
চিংড়িঃ চিংড়িতে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি বিদ্যমান। এছাড়াও যেগুলোতে শক্ত খোল রয়েছে অর্থাৎ কাঁকড়া, ওয়েস্টার, শামুক এই জাতীয় খাবারগুলোতে এলার্জির হার বেশি থাকে। বিশ্বের প্রায় সাত শতাংশ মানুষ এগুলোর কারণেই এলার্জি থাকে।
সয়াঃ সয়াতে এলার্জির পরিমাণ অত্যাধিক। দশ বছরের কম বয়সী শিশুরা এ কারণে বেশি এলার্জিতে ভোগে।
সামুদ্রিক মাছঃ বিভিন্ন ধরনের সামুদ্রিক মাছ যেমন স্যালমন, টুনা, ম্যাকরল এই জাতীয় মাছে এলার্জি হয়।
সালফাইটঃ সালফাইড সাধারণত খাবারের রং বাড়াতে ব্যবহার করা হয়। এর কারণে অনেকের এলার্জির সমস্যা হয়।
ফলমূল ও শাকসবজিঃ আমরা সকলেই জানি ফলমূল এবং শাকসবজিতে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে। কিন্তু কিছু কিছু ফল ও সবজিতে এলার্জি রয়েছে। যেমন গাজর, টমেটো, সিম, বেগুন, কলা ইত্যাদি।
এলার্জি জাতীয় মাছের তালিকা
মাছের এলার্জি সাধারণত কম হয়। হলেও হালকা চুলকানি এবং আম্বার থেকে শুরু করে শ্বাসকষ্ট এবং এনাফিলিক্সের মত গুরুতরো প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। চলুন জেনে নেই এলার্জি জাতীয় মাছের তালিকা। কোন কোন মাঝে এলার্জি রয়েছে।
- টুনা (Tuna)
- শ্যালমন (Salmon)
- মেকারেল (Mackarel)
- সার্ডিন (Sardin)
- ইলিশ (Hilsha)
- চিতল মাছ Chital Fish)
- পুঁটি মাছ (puti)
- বোয়াল মাছ (Helicopter Catfish)
- তেলাপিয়া মাছ (Tilapia)
- চিংড়ি (Shrimp)
- পাঙ্গাস (pangas)
- ক্যাটফিশ (Catfish)
- শার্ক (Shark)
- কার্প (Carp)
এই মাছগুলোতে সাধারণত এলার্জি রয়েছে। যাদের অ্যালার্জি সমস্যা রয়েছে তাদের এই সকল মাছগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো।
যেসব খাবারে এলার্জি কমে
এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ সে ব্যাপারে তো আমরা জানি। কিন্তু এলার্জির সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসার পাশাপাশি এমন কিছু খাবার খাওয়া উচিত যেসব খাবারে অ্যালার্জি কমে এবং সেইসব খাবার গুলো এড়িয়ে চলা উচিত যেগুলোতে এলার্জি বাড়ে। চলুন জেনে নেই যেসব খাবারে এলার্জি কমে।
ভিটামিন 'সি' যুক্ত খাবারঃ ভিটামিন 'সি' যুক্ত খাবার যেমন লেবু, কমলালেবু ইত্যাদি। এ সকল খাবার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরে ইমিউনিটি বাড়াই।
কুয়ারসেটিন গ্রুপের খাবারঃ পেঁয়াজ, আপেল, ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদি কুয়ারসেটিন গ্রুপের খাবারের মধ্যে পড়ে। এগুলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার। যা আন্টি ভাইরাল এবং এন্টি ইনফ্লামেটরি কেমিক্যাল বহন করে। সেজন্য এগুলো খেলে এলার্জির সমস্যা কমে।
ওমেগা থ্রি যুক্ত খাবারঃ ওমেগা থ্রি ফ্যাট যুক্ত খাবারের মধ্যে রয়েছে সামুদ্রিক মাছ, তেল এবং বাদাম জাতীয় খাবার। এগুলো এলার্জি কমাতে সাহায্য করে।
প্রোবায়োটিক খাবারঃ প্রবায়োটিক খাবার খেলে শরীরের অন্ত্র উন্নত হয় এবং অ্যালার্জি প্রতিকার ও প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়। এর মধ্যে রয়েছে দই, টকদই, এ জাতীয় খাবার।
ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারঃ মাছ, বাদাম ইত্যাদিতে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম বিদ্যমান। এগুলো খেলে এলার্জির সমস্যা কমে।
এছাড়াও হলুদ, আনারস ইত্যাদি এলার্জির সমস্যা কমাতে সহায়তা করে। এছাড়াও কিছু কিছু রিপোর্ট রয়েছে যেগুলো জন্য অবশ্যই আপনাকে একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিতে হবে। একেকজনের ক্ষেত্রে যেহেতু একে খাবারে এলার্জি রয়েছে তাই আপনাকে দেখে শুনে খাবারের তালিকা তৈরি করতে হবে।
কোন কোন শাকে এলার্জি আছে
এমন কিছু মানুষ রয়েছে যাদের শাকে এলার্জি রয়েছে। সেজন্য তাকে অবশ্যই জানতে হবে কোন কোন শাকে এলার্জি রয়েছে। কিছু কিছু শাকে তুলনায় এলার্জি পরিমাণ একটু বেশি থাকে। যেমন পালং শাক, কচু শাক, মিষ্টি কুমড়া শাক ইত্যাদি। এই সবগুলোতে যদি আপনার অ্যালার্জি থেকে থাকে তাহলে আপনি খাওয়ার সাথে সাথেই তা বুঝতে পারবেন। এছাড়াও পুঁইশাক, পাট শাক, শসা এগুলোতেও এলার্জির বিদ্যমান।
কোন কোন ডালে এলার্জি আছে
ডাল তো বিভিন্ন প্রকারের রয়েছে। প্রায় সকল প্রকার ডালেই কম বেশি এলার্জি রয়েছে। চলুন জেনে নেই বিস্তারিত কোন কোন ডালে এলার্জি আছে।
মসুর ডালঃ মসুর ডালে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি রয়েছে। তবে মসুর ডালে এলার্জি আছে কিনা তা জানার জন্য আপনাকে অবশ্যই খেতে হবে। খাওয়ার পরে যদি এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে বুঝতে হবে মসুর ডাল আপনার জন্য এলার্জির কারণ হতে পারে। আর যদি কোন লক্ষণ দেখা না দেয় তাহলে বুঝতে হবে মসুর ডালে আপনার কোন এলার্জি নেই।
খেসারি ডালঃ খেসারি ডালেও এলার্জি বিদ্যমান। কিন্তু আপনার এলার্জি আছে কিনা তা জানার জন্য আপনার আগে খেসারি ডাল খেতে হবে। তাহলেই বুঝতে পারবেন আপনার খেসারি ডালে এলার্জি আছে কিনা।
বুটের ডালঃ আমরা যতদূর জানতে পেরেছি বুটের ডালে তেমন কোন এলার্জি নেই। তবে বুটের ডালে আপনার এলার্জি আছে কিনা তা জানার জন্য অবশ্যই আপনাকে বুটের ডাল খেতে হবে। বুটের ডাল খাওয়ার পরে যদি আপনার এলার্জি লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে বুঝতে হবে বুটের ডালে আপনার এলার্জি রয়েছে। আর যদি কোন লক্ষণ দেখা না দেয় তাহলে বুঝবেন আপনার কোন এলার্জি নাই।
মুগ ডালঃ মুগ ডালেও এলার্জি বিদ্যমান। কিন্তু আপনার মুগ ডালে এলার্জি আছে কিনা তা জানার জন্য আপনি মুগ ডাল খেয়ে দেখতে পারেন। যদি এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয় তাহলে আপনার এলার্জি রয়েছে।
শেষ কথা
আমাদের আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করা হয়েছে এলার্জি হলে কি কি খাওয়া নিষেধ। এ বিষয়ে আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে ইতিমধ্যে আপনারা সেই সম্পর্কে নিশ্চয়ই অবগত হয়েছেন। সেই সঙ্গে আরো এলার্জিযুক্ত খাবার সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি আপনি আপনার মূল্যবান তথ্যটি আমাদের আর্টিকেল থেকে জানতে পেরেছেন।
এ বিষয়ে যদি আপনার কোন জিজ্ঞাসা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। আমরা আমাদের সবটা দিয়ে সঠিক তথ্য আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আমাদের ওয়েবসাইটের আর্টিকেল যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন।
আরো নতুন নতুন আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। আজ এ পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ।
শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url