তরমুজে কি ভিটামিন আছে - তরমুজের বিচি খাওয়ার নিয়ম

আজকে আমরা জানবো তরমুজে কি ভিটামিন আছে। তরমুজে পুষ্টিগুণ বা গুণগত মান বেশি থাকায় সকলের কাছে এটি একটি প্রিয় ফল। তরমুজে আছে শতকরা প্রায় ৯০-৯৫ ভাগ পানি রয়েছে। এই আর্টিকেলের মধ্যে আমরা আলোচনা করব তরমুজে কি ভিটামিন আছে। এই বিষয়ে জানা না থাকলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
তরমুজ
তরমুজ আমাদের দেহের পানি মেটাতে সহায়তা করে। শরীরকে সুস্থ সবল রাখতে সাহায্য করে। তরমুজে কি ভিটামিন আছে চলুন এইটা নিয়ে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করি।

ভূমিকা

তরমুজে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে যা আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। তরমুজে আছে ভিটামিন - এ, বি, সি , ও বি-২ এছাড়াও প্রয়োজনীয় সব ভিটামিন এখান থেকে পাওয়া যায়। এটি হলো একটি গ্রীষ্মকালীন ফল যা আমাদের শরীরের পানির চাহিদা মেটাতে সাহায্য করে। আমরা তরমুজে কি ভিটামিন আছে এটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

এটি একটি রসালো ফল যা আমাদের পানি শূন্যতা দূর করে। প্রতি ১ কেজি তরমুজে রয়েছে ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ পানি। প্রতি ১ কেজি তরমুজে আশ ০.৩ গ্রাম আমিষ, ০.৭ গ্রাম, ক্যালোরি ১৪ থেকে ১৬ গ্রাম, চর্বি ০.৪ গ্রাম, ক্যালসিয়াম আছে ১২ মিলিগ্রাম। তরমুজ শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন যোগান দিতে সহায়তা করে।

আসুন জেনে নেওয়া যাক তরমুজে বিচি খাওয়ার নিয়ম, তরমুজের বিচির উপকারিতা, তরমুজের বিচির অপকারিতা, তরমুজের এর অপকারিতা এবং কিডনি রোগী কি তরমুজ খেতে পারবে, গর্ভাঅবস্থায় তরমুজ খাওয়া যাবে কি। এই সকল বিষয়গুলো বিস্তারিত জানতে হলে আপনাকে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে হবে।

তরমুজে কি ভিটামিন আছে

তরমুজ সকলের কাছে জনপ্রিয় একটি ফল। যা শুধু আমরা গ্রীষ্মকালে তরমুজ খেয়ে থাকি। তরমুজ খেলে শরীরে শক্তি বৃদ্ধি পায়। তরমুজে কি ভিটামিন আছে তা আমরা অনেকেই জানিনা। তরমুজ শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করে। তরমুজে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম।

আরও আছে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি ভিটামিন সি, ভিটামিন বি -২। রয়েছে আয়রন ৮.০ মিলিগ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৪.৫ গ্রাম, খনিজ পদার্থ ০.৩ গ্রাম, ফরফরাস ১৫ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ০.২ গ্রাম। তরমুজে আরো আছে পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন সি ও ভিটামিন বি-৬ যা আমাদের মস্তিষ্ক সচল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

তরমুজে আছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সাইড এবং অক্সিডেভি এ উপকরণগুলো থাকায় আমাদের দেহে কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

তরমুজের বিচি খাওয়ার নিয়ম

তরমুজ খেতে গিয়ে আমরা অনেকেই বিরক্ত হই। এটি একটি মিষ্টি রসালো ফল। খেতে গিয়ে মনে হয় এতে বিচি না থাকলে অনেক ভালো হতো। অথচ তরমুজের বিচিতে এমন কিছু ভিটামিন আছে যা আমরা জানি না। আমাদের শরীরের নানা ধরনের উপকারে আসে। এখন আমরা তরমুজের বিচি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। 

তরমুজের বিচিতে আছে অ্যামিনো অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড, তরমুজে কি ভিটামিন আছে তা তো আমরা জেনেছি কিন্তু বিচিতে কি ভিটামিন রয়েছে তা কি আমরা জানি। ২৫০ গ্রাম তরমুজের শুকনো বিচিতে আছে ৬০০ গ্রাম ক্যালরি, যেমন ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিংক, পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ফরফরাস, ভিটামিন বি-৬ ইত্যাদি। 

 শরীরকে শক্তিশালী করতে, হার্ট সুস্থ রাখতে, মস্তিষ্কের উন্নত এবং কার্যকরিতা বাড়াতে তরমুজের বিচি অত্যন্ত উপকারী। তরমুজের বিচি তরমুজের সাথেই কিংবা শুকানোর পরে গুড়া করে খেতে পারেন। এতে করে বেশ উপকার পাবেন।

তরমুজের বিচির উপকারিতা

তরমুজ আমাদের দেশে গ্রীষ্মকালেই পাওয়া যায়। তরমুজ একটি জনপ্রিয় ফল গরমে শীতল প্রশান্তি অনুভূতি এনে দেয়। তরমুজে আছে প্রায় ৯২ থেকে ৯৫ ভাগ পানি এবং বিশেষজ্ঞদের মতে আধুনিকবিজ্ঞান দ্বারা প্রমাণিত। তরমুজে কি ভিটামিন আছে এটাই আমরা জানি না কিন্তু তরমুজের বিচি অনেক উপকারী।এমনি তরমুজের বিচি অনেক বেশি উপকারী। যেমন-

খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সহায়তা করেঃ তরমুজের বিচি একটি উল্লেখযোগ্য উপাদান যার যা আমাদের দেহে এন্টি বডি হিসেবে কাজ করে। যেমন ম্যাগনেসিয়াম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আমাদের দেহে কোলেস্টেরল রক্তের চাপ কমাতে সহায়তা করে।

রক্তে প্রবাহের খারাপ কোলেস্টেরল থাকলে অধিক আকারে কমিয়ে আনতে কার্যকর। খনিজ লবণ এর মাধ্যমে যেমন ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম ও ক্লোরিন কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে। এর উপাদান গুলো যাতে খাদ্যর মধ্যে সামঞ্জস্যপূর্ণ ভাবে থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ একজন ব্যক্তির সারাদিন যে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন প্রয়োজন পড়ে। ৫০-৬০% আয়রন এবং ভিটামিন বি- এর ঘাটতি কমাতে পারি তরমুজ। এক কাপ তরমুজের বিচিতে ৩২.৫ গ্রাম আন্টিঅক্সাইড বিদ্যমান যা আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখেঃ আমাদের দেহ কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে তরমুজের বিচি। পাশাপাশি এটি ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এটি হার্টের সুস্থতা ও মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। পাশাপাশি স্বাভাবিকভাবে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে। এছাড়া তরমুজের বিচিতে আছে ম্যাগনেসিয়াম যা সুস্থ রাখতে কাজ করে। রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।

ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখেঃ তরমুজের বিচিতে হয়েছে ওমেগা- ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড। একটি গবেষণায় দেখা যায় তরমুজের বিচি গ্লাইকোজেন স্টোরগুলি সংকরণের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।

এছাড়াও স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করা, চুলের গোড়া শক্ত করা, মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত করা ইত্যাদি। এক্ষেত্রে তরমুজের বীজ বেশি উপকারী। এখন থেকে তরমুজের বিচি না ফেলে শুকিয়ে গুড়ো করে খান। যা আমাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে।

যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করেঃ একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে তরমুজের বিচি পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। জিংক উল্লেখযোগ্যভাবে পুরুষের শুক্রানুর মান উন্নত করতে পারে। তরমুজের বীজ এক্ষেত্রে উপকারী বন্ধু হতে পারে। এখন থেকে তরমুজের বিচি না ফেলে শুকিয়ে গুড়ো করে খান। যার যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে।

তরমুজের বিচির অপকারিতা

তরমুজ এর বিচি অতিরিক্ত খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের অসুখ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। পরবর্তীতে আমাদের দেহে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয় যেমন পেট ফাঁপা, গ্যাস, পাতলা পায়খানা ইত্যাদি। তরমুজে আছে লাল রঙের লাইকোপিনের অবদান।

যা আমাদের পেটের সমস্যা গ্যাস করতে সাহায্য করে। লাইকোপিন অতিরিক্ত জারন চাপ সৃষ্টি করে যা লিভারের পক্ষে ক্ষতিকর। তরমুজে আছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। আমাদের শরীরের অতিরিক্ত পটাশিয়ামের পরিমাণ বেড়ে গেলে তা অত্যন্ত ক্ষতিকর। অতিরিক্ত তরমুজ খেলে কার্ডিওভাসকুলার হার্ট ও রক্তবাহী শিরা সমস্যা হতে পারে।

তরমুজ এর অপকারিতা

তরমুজ অতিরিক্ত খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তরমুজ এ আছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম যা আমাদের দেহে সুগারের লেভেল বাড়িয়ে তুলে। এতে আমাদের অনেক সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। শরীরে বেশি জল হলে রক্তের সোডিয়াম লেভেল কমে যায়, শরীর ক্লান্ত লাগে, শরীর দুর্বল লাগে, কিডনির সমস্যা দেখা দেয়, হাত-পা ফুলে যায়। 

এর জন্য আপনি কতটুকু তরমুজ খাবেন তা জানা জরুরী। রাতে ভারী খাবার খাওয়ার পরে তরমুজ খাবেন। আপনি রাতে খাবার পরে এক বাটি কাঁটা তরমুজ খেতে পারে। সকাল ৮ থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত যেকোনো সময় আপনি তরমুজ খেতে পারেন। কিন্তু রাতের বেলায় খাবার খাওয়ার পরে অতিরিক্ত তরমুজ খেলে সোডিয়ামের লেভেল কমে যায়। আমাদের দেহের জন্য অতিরিক্ত তরমুজ খাওয়া ক্ষতিকর।

কিডনি রোগী কি তরমুজ খেতে পারবে

একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে তরমুজে কি ভিটামিন আছে এবং কিডনি রোগী কি তরমুজ খেতে পারবে। তরমুজে আছে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। এতে করে কিডনিতে সমস্যা করে, ঠিকমতো রক্ত নিষ্কাশন করতে পারে না। এ জন্য কিডনি রোগীদের পটাশিয়ামযুক্ত ফলমূল খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত। যেমন তরমুজ, টমেটো, কলা, ডাব, কিসমিস ইত্যাদি। 

এখন আমরা কিডনি রোগীদের জন্য তরমুজ খাওয়ার উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করব। তরমুজ হলো একটি গ্রীষ্মকালীন ফল। নিয়মিত তরমুজ খেলে কিডনি সুস্থ থাকে। বর্তমানে অনেকে কিডনির বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে থাকে। তরমুজে কি ভিটামিন আছে আমরা জেনে নেই- আছে ভিটামিন এ, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালরি, ম্যাগনেসিয়াম ও ভিটামিন বি।

তরমুজ খাওয়ার ফলে আমাদের কিডনিকে সতেজ থাকে। নিয়মিত তরমুজ খেলে কিডনির বিভিন্ন সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। তরমুজ আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ভিটামিন মা আপনাকে সাহায্য করে প্রস্রাবের ধারাবাহিকতা সচ্ছল রাখতে। এতে আপনার কিডনির উপর থেকে চাপ কমানোর পাশাপাশি কিডনিতে পাথরের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।

কিডনিতে পাথর পড়ে। কিডনিতে পাথর পড়লে প্রচন্ড ব্যথা সৃষ্টি হয়। প্রসাবে সমস্যা বা জ্বালাপোড়া করে এবং ব্যথার কারণ হতে পারে। চিকিৎসকের মতে নিয়মিত খাদ্য তালিকায় তরমুজ খাওয়া চেষ্টা করুন। তাহলে আপনার কিডনি সুস্থ ও সতেজ থাকবে।

গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়া যাবে কি

প্রত্যেক নারীর গর্ভকালীন সময় একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় । এই সময় উচিত নিজের দিকে মনোযোগ ও খেয়াল রাখা। এ সময় মায়ের অস্বাস্থ্যকর খাবার বা ডায়েট করলে শিশুর উপর খারাপ প্রভাব পড়ে। এজন্য প্রত্যেক গর্ভকালীন মাকে নিয়ম মেনে চলার পাশাপাশি গর্ভ অবস্থায় ডায়েটের মধ্যে অবশ্যই বিভিন্ন প্রকার ফল অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। 

চিকিৎসকের মতে তরমুজ খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তরমুজ আছে ৯২ ভাগ পানি, ভিটামিন সি, এ, বি কমপ্লেক্স, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম। এছাড়াও রয়েছে প্রচুর পরিমান ফাইবার, ভিটামিন বি ৬। গর্ভকালীন অবস্থায় নারীদের তরমুজ খাওয়া অত্যন্ত পুষ্টি ও স্বাস্থ্যকর খাবার। এছাড়াও গর্ভবতীদের জন্য সকালের খাবার হিসেবে একবাটি তরমুজ বা এক গ্লাস রস অত্যন্ত গুরুত্বপূ‌র্ণ‌।

যা শরীরকে দারুনভাবে সতেজ রাখতে সাহায্য করে। ইডিমা বা ফোলাভাব রোধ করতে সাহায্য করে, ডিহাইড্রেশন দূর করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। প্রথম কয়েক মাস নারীরা বেশি বেশি বমি হয়। চিকিৎসকের মতে তরমুজ খুবই উপকারী একটি ফল যা সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে। এছাড়াও ডিহাইড্রেশন, অলসতা, শারীরিক শক্তির অভাব ইত্যাদি দূর হয়ে যায়।

গর্ভাবস্থায় তরমুজ খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা সতর্ক থাকতে হবে কারণ অতিরিক্ত পরিমাণে এই ফল খেলে চিনির মাত্রা বাড়তে পারে। গর্ব অবস্থায় অতিরিক্ত যে ফলগুলি খাওয়া যাবে না যেমন তরমুজ, পেঁপে আঙ্গুর, আনারস, বরফ জমানো বেরি টমেটো, খেজুর ইত্যাদি। যা গর্ভের শিশুর জন্য ক্ষতিকর। গর্ভবতী মহিলাদের ডায়েটে যে ফলগুলি খাওয়া উচিত কলা, আপেল, কমলালেবু, আম, তরমুজ, খেজুর ইত্যাদি।

মন্তব্য

এতক্ষণ ধরে আর্টিকেলের মধ্যে আমরা তরমুজে কি ভিটামিন আছে, তরমুজের বিচি খাওয়ার নিয়ম তা নিয়ে আলোচনা করলাম। তরমুজের বিচির উপকারিতা ও তরমুজের বিচির অপকারিতা, তরমুজের এর অপকারিতা, কিডনি রোগে কি তরমুজ খেতে পারবে কিনা, গর্বঅবস্থায় তরমুজ খাওয়া যাবে কি না সব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আপনারা অবশ্যই এ আর্টিকেলটি পড়লে সব বিস্তারিত বুঝতে পেরেছেন। আশা করি আপনি আপনার মূল্যবান তথ্যটি আমাদের আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানতে পেরেছেন।

আমার লেখা যদি আপনার ভালো লাগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এ সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। অন্যান্য সকল বিষয়ে তথ্য জানতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ফলো করুন। কারণ এখানে আমরা নতুন নতুন বিষয়ে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করে থাকি। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url