ফলিক এসিডের অভাবে কি হয় বিস্তারিত জানুন
শরীরে ফলিক অভাবে কি হয় তা নিয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেল। ভিটামিন ও খনিজের অভাবে নানা রকম রোগ দেখা দিতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ভিটামিনের মধ্য একটি হচ্ছে ফলিক অ্যাসিড। আজকে আমরা জানবো ফলিক এসিডের অভাবে কি হয়। চলুন জেনে নেই ফলিক এসিডের অভাবে কি হয় সেই সম্পর্কে।
মানবদেহে ফলিক এসিড শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিভিন্ন খাবারের মাধ্যমেই ফলিক এসিডের অভাব পুরনো করতে হয়। এসব জিনিসের বিরুদ্ধে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ব্যবস্থার প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। চলুন ফলিক এসিডের অভাবে কি হয় বিস্তারিত জেনে নেই।
ভূমিকা
আমাদের শরীরে ফলিক এসিডের অভাবের কারণে অনেক সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও ফলিক এসিডের অভাবের কারণে অ্যানিমিয়া রোগ হয়। রক্তস্বল্পতার বিভিন্ন লক্ষণও দেখা দিতে পারে। যেমন অনেক বেশি দুর্বলতা, অলসতা, চামড়া ফ্যাকাসে হয়ে যাওয়া, নিঃশ্বাসে দুর্বলতা, ইত্যাদি। আমাদের শরীরে বিভিন্ন অঙ্গ ভালোভাবে কাজ করার জন্য ফলিক অ্যাসিড এর ভিটামিন ও খনিজের ভূমিকা অনেক বেশি সহায়তা করে।
ফলিক এসিডে এসব ভিটামিন ও খনিজের অভাবে নানা রকম রোগ দেখা দিতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ভিটামের মধ্যে একটি হচ্ছে ফলিক এসিড ভিটামিন বি১২ বা ভিটামিন বি৯ অথবা ফোলেট এর দ্রবণীয় রূপ। এটি মানবদেহে প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্টি হয়ে থাকে। ভিটামিন বি ৯ এর মতোই ফলিক এসিড শরীরের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রমের জন্য ভূমিকা পালন করে।
এর ক্রমাগত কোষ বিভাজন এবং কোষের বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ফলিক এসিডের অভাব বিভিন্ন খাবারের মাধ্যমেও পূরণ করা হয়ে থাকে। শরীরে ফলিক এসিডের ঘাটতি মেটাতে ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া কোন বিকল্প নেই। আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা ফলিক এসিডের অভাব কি হয় তা নিয়ে বিস্তারিত জানবো।
ফলিক এসিডের অভাবে কি হয়, ফলিক এসিডের উপকারিতা, ফলিক এসিড কিসে পাওয়া যায়, ফলিক এসিড কখন খেতে হয়, ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার সেই সঙ্গে সঙ্গে অন্য প্রসঙ্গ গুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে। সুতরাং বিস্তারিত জানতে হলে লেখাটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ফলিক এসিডের অভাবে কি হয়
আমাদের শরীরে ফলিক এসিডের অভাবে শরীর অনেক দুর্বলতা ও অলসতা ভাব দেখা যায়। লোহিত রক্তকণিকা সাধারণত হাড়ের মজ্জাতে উৎপাদন হয়। পরবর্তীতে এই রক্তকণিকা যখন পরিপক্ক হওয়ার সময় আসে তখন ফলিক এসিডের প্রয়োজন পড়ে।
শরীরে ফলিক এসিডের অভাবে কি হয় সে সম্পর্কে জানা অত্যন্ত জরুরী। কারণ লক্ষণগুলো জানা না থাকলে আমরা সঠিক সময়ে সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবো না।
শরীর ফ্যাকাস হয়ে যায়ঃ দেহের চামড়ার রঙ পরিবর্তন বা ফ্যাকাশে দেখা দিলে বুঝতে হবে ফলিক এসিডের অভাবে কারণে শরীর ফ্যাকাসে হয়েছে।
ক্লান্তিভাবঃ ফলিক এসিডের অভাবে শরীরের ক্লান্তি ভাব বেড়ে যেতে পারে। নিয়মিত ভাবে যদি ক্লান্ত বোধ করেন তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
চুল ধুসর হয়ে যাওয়াঃ অনেক সময় ফলিক অ্যাসিড অথবা ফোলেটের অভাবের কারণে চুল ধূসর হয়ে যেতে পারে।
জিব্বা ফুলে যাওয়াঃ মানবদেহে ফোলেট কমে যাওয়ার কারনে জিব্বা ফুলে যাওয়ার মত রোগ দেখা দিতে পারে।
মুখে ঘা হয়ঃ ফলিক এসিডের অভাবের কারণে অনেক সময় আমাদের মুখে অথবা শরীরে ঘা হয়ে থাকে।
শরীরের বৃদ্ধিতে সমস্যা দেখা দেয়ঃ ফলিক এসিডের অভাবের কারণে অ্যানিমিয়া রোগ হয়ে থাকে। রক্তস্বল্পতা বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দিতে পারে। শরীরে অ্যাসিড কমে গেলে অনেক সময় শরীর দুর্বলতা, অলসতা, চামড়া ফ্যাকাসে হওয়া, নিঃশ্বাসে দুর্বলতা, ইত্যাদি এগুলো সব ফলিক এসিডের অভাবের কারণে অনেক সময় শরীরে বৃদ্ধি কমে যেতে পারে।
লোহিত রক্তকণিকার অস্বাভাবিক অবস্থাঃ শরীরে ফলিক এসিডের ঘাটতি দেখা দিলে লোহিত রক্তকণিকার গঠন এবং সংখ্যার ক্ষেত্রে অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়। অর্থাৎ রক্তস্বল্পতা দেখা যায় যা অ্যানিমিয়া রোগ হিসেবে আমাদের কাছে পরিচিত।
ফলিক এসিডের উপকারিতা
ফলিক এসিড জরুরী লোহিত রক্তকণিকা তৈরির কাজে এবং রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করতে। এই ভিটামিন শিশু ও পূর্ণ বয়স্ক উভয়ের প্রয়োজন। যেমন এটি ডিএনএ গঠন, কোর্স বিভাজন এবং ডিএনএ মেরামত করতে সাহায্য করে। কোষের বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ তাই গর্ভাবস্থায় এবং নবজাতকের জন্য ফলিক এসিড জরুরী।
এছাড়াও অপর্যাপ্ত খাদ্য গ্রহণ, গর্ভাবস্থায় অত্যাধিক অ্যালকোহল, সার্জারি রোগ গুলি ফলিক এসিডের অভাবের দিকে পরিচালিত করে। যেমন জন্মগত ত্রুটি, রক্তস্বল্পতা, বিষন্নতা, মানসিক বৈকল্য, এবং দুর্বলতা প্রতিরোধ ক্ষমতা ও গর্ভ অবস্থায় জটিলতার জন্য ফলিক এসিড প্রয়োজন। ফলিক এসিডের অভাবে কি হয়, আপনার রক্তে ফোলেটের মাত্রা কমে গেলে মস্তিষ্কের কার্যকরীতা হ্রাস এবং ডিমেনশিয়ার সাথে যুক্ত থাকে।
এমনকি স্বাভাবিকের চেয়ে কম মাত্রায় ফোলেট বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে মস্তিষ্কের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। মস্তিষ্কের কার্যকরিতা উন্নত করতে গবেষণা পাওয়া গেছে ফলিক এসিড মীরগী, বিষন্নতা, অথবা জন্মগত ত্রুটি বিশেষ, নিউরাল টিউব ত্রুটি প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে। ফলিক অ্যাসিড প্রজনন বয়সের মহিলাদের খেতে পরামর্শ দেওয়া হয়।
গর্ভ অবস্থায় সংক্রান্ত অন্যান্য জটিলতা ফলিক এসিডের ব্যবহার এর মাধ্যমে সমাধান করা যায়। গর্ভের শিশুর মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত, ভ্রুনের বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এছাড়াও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। ফলিক এসিড থাকা হোমোসিস্টাইনের বিপাক প্রতিক্রিয়ায় অবদান রাখতে পারে। রক্তচাপের ঝুঁকি কমাতে পারে। ফলিক এসিড রক্ত প্রবাহকে উন্নত করে। যা কার্ডিও ভাস্কুলার স্বাস্থ্যকে আরো উন্নত করতে সাহায্য করে।
ফলিক এসিড কিসে পাওয়া যায়
ফলিক এসিড বিভিন্ন নামে আমাদের কাছে পরিচিত। যেমন, ভিটামিন বি৯ বা ফলেট। ফলিক এসিডের অভাবে কি হয় তা আমাদের জানতে হবে। ফলিক অ্যাসি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রকম কাজ করে থাকে। যেমন কোষের গঠন, ডিএনএ গঠন, কনিকা গঠন ইত্যাদি।
এটি মূলত পানিতে দ্রবণীয় একটি ভিটামিন যা শারীরিক কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এমন কিছু খাবার আছে যেগুলোতে প্রাকৃতিকভাবে ফলিক এসিড বিদ্যমান। আমাদের শরীরে ফলিক এসিডের মাত্রা বাড়াতে এই খাবারগুলো সাহায্য করে থাকে।
পালং শাকঃ পালং শাক কে পুষ্টির পাওয়ার হাউস বলা হয়। পালং শাকে অন্যান্য পুষ্টি এবং ভিটামিনের পাশাপাশি ফলিক এসিড পর্যাপ্ত পরিমাণ বিদ্যমান। বিভিন্ন ধরনের সালাত এবং বিভিন্ন খাবারের সাথে পালং শাক যুক্ত করলে শরীরে ফলিক এসিডের পরিমাণ বাড়ে।
মসুর ডালঃ মসুর ডাল যে শুধু প্রোটিনের উৎস তা কিন্তু নয়। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফলিক এসিড ও বিদ্যমান। আমরা মাংসের পরিবর্তে খাদ্য তালিকায় মসুর ডাল রাখতে পারি।
অ্যাভোকাডোঃ অ্যাভোকাডো অত্যন্ত সুস্বাদু একটি খাবার এবং এতে প্রচুর পরিমাণ ফলিক এসিড বিদ্যমান। অ্যাভোকাডো সালাদে বা বা স্মুদীতে মিশিয়ে খাওয়া যায।
শিম ও মটরশুটিঃ বিভিন্ন ধরনের সিম এবং মটরশুঁটিতে ফলিক এসিড পাওয়া যায়।
সাইট্রাস ফলঃ বিভিন্ন ধরনের সাইট্রাস ফল যেমন কমলালেবু, জাম্বুরা, লেবু এগুলোতে মাঝারি পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড থাকে।
কলিজা বা লিভারের মাংসঃ আমিষ জাতীয় খাবারের মধ্যে কলিজা বা লিভারে প্রচুর পরিমাণে ফলিক এসিড পাওয়া যায়।
এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ফল যেমন কলা, তরমুজ, টমেটো ইত্যাদিতে ফলিক এসিড রয়েছে। পাস্তা জাতীয় খাবারের ফলিক এসিড পাওয়া যায়। এছাড়াও মুরগির মাংস ও ডিমের পর্যাপ্ত পরিমাণ ফলিক এসিড বিদ্যমান।
ফলিক এসিড কখন খেতে হয়
আমাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ভালোভাবে কাজ করার জন্য বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থের ভূমিকা রয়েছে। ভিটামিন এবং খনিজের অভাব হলে নানা রকমের সমস্যা দেখা দেয়। ভিটামিনের মধ্যে অন্যতম হলো ফলিক এসিড বা ভিটামিন বি৯। ফলিক এসিড শরীরের গুরুত্বপূর্ণ কাজে সহায়তা করে থাকে।
ডিএনএ গঠন, কোষ বিভাজন এবং ডিএনএ মেরামত করতে সহায়তা করে। ক্রমাগত কোষ বিভাজন এবং কোষের বৃদ্ধিতে ফলিক এসিডের গুরুত্ব রয়েছে। শরীরে যদি ফলিক এসিডের ঘাটতি পরে তাহলে বিভিন্ন ধরনের লক্ষণ দেখা দেয়। লক্ষণ গুলো দেখা দিলে আমাদের সেই সময় পর্যাপ্ত পরিমাণ ফলিক এসিড খাওয়া জরুরি। চলুন জেনে নেই ফলিক এসিডের অভাবে কি হয়। এর লক্ষণ গুলো সম্পর্কে।
ক্লান্তি ভাবঃ শরীরে যদি ফলিক এসিডের অভাব হয় তাহলে শরীর ক্লান্ত হয়ে পড়ে। নিয়মিত যদি শরীরে ক্লান্ত বোধ করেন তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফলিক এসিড গ্রহণ করুন।
চুলের রং ধূসর হয়ে যায়ঃ ফলিক এসিডের অভাবে অনেক সময় চুলের রং ধূসর হয়ে যেতে পারে।
মুখে ঘা হয়ঃ অনেক সময় ফলিক এসিডের ঘাটতি হলে মুখে ঘা হতে পারে।
জিব্বা ফুলে যায়ঃ শরীরের ফলিক এসিডের পরিমাণ কমে গেলে জিব্বা ফুলে যেতে পারে।
চামড়া ফ্যাকাসে হয়ে যায়ঃ ফলিক এসিড এর ঘাটতি দেখা দিলে চামড়ার রং পরিবর্তন হয়ে ফ্যাকাস হতে পারে।
শরীর বৃদ্ধিতে সমস্যা দেখা দেয়ঃ ফলিক এসিডের অভাব হলে অনেক সময় শরীরের বৃদ্ধি স্থগিত হয়ে যেতে পারে।
রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়ঃ ফলিক এসিডের অভাব হলে রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। একে অ্যানিমিয়া রোগ বলা হয়।
উপরোক্ত লক্ষণগুলো যদি আপনি লক্ষ্য করে থাকেন তাহলে আপনার ফলিক অ্যাসিড খেতে হবে। তা না হলে এই সমস্যাগুলো আস্তে আস্তে বাড়তেই থাকবে।
ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবার
চিকিৎসকদের মতে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন অন্তত ২০০ মাইক্রোগ্রাম ফলিক এসিড খাওয়া প্রয়োজন। ফলিক এসিডের অভাবে কি হয়, আমাদের শরীর ফলিক এসিড উৎপাদন করতে পারে না। এ কারণে বিভিন্ন মৌসুমী খাবার থেকে ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করা দরকার। বিভিন্ন ফলিক অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। জানুন শরীরে ফলিক এসিডের চাহিদা মেটাতে কি খাবেন।
বিভিন্ন সবজিঃ ফুলকপি, সিম, ঢেঁড়স, বাঁধাকপি, ব্রকলি, মটর শুঁটি, বরবটি ইত্যাদি।
বিভিন্ন শাকঃ পুই শাক, লাল শাক, কচু শাক, সজনে পাতা শাক, পালং শাক, মেথি শাক, সবুজ শাক, মুলা শাক, লাউ শাক, সবুজ ডাটা শাক ইত্যাদি।
বিভিন্ন রকম ডালঃ ছোলার ডাল, মাসকালাই ডাল, মুগ ডাল, মসুর ডাল ও বুটের ডাল।
বিভিন্ন ফলঃ কলা, কমলা, ড্রাগন, চিনা বাদাম, কাঠবাদাম, পেস্তা বাদাম, কাজুবাদাম ইত্যাদি।
এছাড়াও বাঁধাকপি, ফুলকপি, ব্রকলি, মুরগির ডিম, মুরগির মাংস, কলিজা, লিভার এগুলোতে প্রচুর পরিমাণে ফলিক অ্যাসিড বিদ্যমান।
শেষ কথা
আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয় ছিল ফলিক এসিডের অভাবে কি হয়। আমরা বিষয়টি নিয়ে আর্টিকেলের মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি সঠিক তথ্যগুলো আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরার জন্য। আশা করছি লেখাটি পড়ে আপনি এ বিষয়ে একটি সাধারণ ধারণা পেয়েছেন।
আমাদের শরীরে ফলিক এসিডের অভাব হলে নানা রকম লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন চুল পড়ে যাওয়া, মুখে ঘা হওয়া, চামড়া ফ্যাকাসে হয়ে যায়, রক্তস্বল্পতা দেখা দেয়। রক্তস্বল্পতার সমস্যা কে আমরা সাধারণত অ্যানিমিয়া রোগ হিসেবে চিনি। এই লক্ষণ গুলো দেখা দিলে আমাদের ফলিক এসিড সমৃদ্ধ খাবার গুলো বেশি বেশি খাওয়া জরুরী। যাতে করে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়।
আমাদের লেখা সম্পর্কে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। লেখাটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার ব্যবহৃত স্যোশাল মাধ্যমগুলোতে শেয়ার করতে পারেন। যাতে করে অন্যরাও প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো জানতে পারে। ধন্যবাদ।
শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url