উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি - দাঁত উচু হওয়ার কারণ
প্রিয় পাঠক, আপনি কি উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান? তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আপনার দাঁত যদি উঁচু হয়ে থাকে এবং আপনি যদি উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে জেনে রাখেন তাহলে আপনি খুব সহজেই এই সমস্যা থেকে বের হতে পারবেন। আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি বিস্তারিত আলোচনা করব।
আপনি যদি উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি জুড়ে আমাদের সঙ্গে থাকুন। তাহলে আর দেরি না করে চলুন জেনে নেই উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে।
ভূমিকা
মানুষের সৌন্দর্য প্রকাশিত হয় সুন্দর মুখ এবং সুন্দর দাঁতের মাধ্যমে। আপনার সুন্দর চেহারাটি বিপন্ন হয়ে যেতে পারে আপনার দাঁত উঁচু-নিচু হওয়ার কারণে। দেশের অনেক মানুষই ভুগছেন কিন্তু এই সমস্যার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জানেন না। দাঁত উঁচু নিচু হওয়ার কারণে আপনি সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন হচ্ছেন। প্রাণ খুলে হাসতে পারছেন না।
অথচ একটু সচেতন হলেই এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া সম্ভব। সুস্থ দাঁত যেমন আপনাকে ব্যক্তিত্ব এনে দিবে। ঠিক তেমনি আপনাকে প্রাণবন্ত হতে সহায়তা করবে। আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা দাঁত উঁচু হওয়ার কারণ, উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি, বড় দাঁত ছোট করার উপায়, উঁচু মারি নিচু করার উপায়, বাঁকা দাঁত সোজা করার চিকিৎসা, দাঁত নিচু করার খরচ এই সকল বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আপনি যদি এ বিষয়গুলো জানতে চান তাহলে অবশ্যই সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
দাঁত উঁচু হওয়ার কারণ
দাঁত উঁচু হওয়ার কারণে অনেকেই হীনমন্যতায় ভোগেন ।কারণ মন খুলে হাসতে পারেনা এবং কথা বলতে পারেন না। তাই আপনার মানসিক এবং শারীরিক স্বাস্থ্যে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। মানুষের মুখের খুবই সাধারণ একটি সমস্যা উঁচু দাঁত।
যাদের দাঁত উঁচু থাকে তাদের ওই দাঁতের গোড়াতে ধীরে ধীরে করাতের মতো ক্ষয় হতে থাকে। এতে দাঁত শীর্ষের পরে দাঁতের রুট ক্যানেল করাতেও হতে পারে। এই পর্বে আমরা দাঁত উঁচু হওয়ার কারণ নিয়ে আলোচনা করব। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক দাঁত উঁচু হওয়ার কারণ কি।
- নির্দিষ্ট বয়সের আগে দুধ দাঁত ফেলে দিলে দাঁত উঁচু হতে পারে।
- স্বাভাবিকের তুলনায় অতিরিক্ত কোন দাঁত থাকলে কিংবা কোন দাঁত কম থাকলেও দাঁত উঁচু হতে পারে।
- দুধের দাঁত যদি দীর্ঘদিন পর্যন্ত থাকে তাহলে দাঁত উঁচু হয়।
- দাঁতের আকার যদি চোয়ালের তুলনায় বড় বা ছোট হয় তাহলে দাঁত উঁচু হয়।
- বংশগত কারণেও হতে পারে।
- বাচ্চাদের আঙুল চঝষার অভ্যাস থাকলে দাঁত উঁচু হয়ে যায়।
- নাকের পরিবর্তে যদি মুখ দিয়ে শ্বাস নেয় সে ক্ষেত্রেও হতে পারে।
- দাঁত, জিব্বা, গাল, ঠোঁট এগুলোর মধ্যে ভারসাম্য না থাকলে।
- দাঁতের উপর ঠোঁট যদি নিয়ন্ত্রনে না থাকে বা বেশি নিয়ন্ত্রণে থাকে তাহলে দাঁত উঁচু হয়।
- মুখের মধ্যে কোন টিউমার বা সিস্ট হলে।
- কোনভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হলে।
- কোন প্রকার সিস্টেম বা লোকাল কোন অসুখের কারণে ও দাঁত উঁচু হতে পারে।
উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি
এই পর্বে আমরা উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। মুখের মধ্যে যদি দাঁত নিচু হয় তাহলে নানা রকমের অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয়। যেমন আমাদের মুখের সৌন্দর্য কমে যায়, খাবার খেতে অসুবিধা হয়, মাড়ির ব্যথা হয়, মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে, দাঁতে ক্যারেজ হয়, দাঁতে বেশি বেশি পাপ জমে এবং কথা বলতেও অসুবিধা হয়।
এ সকল অসুবিধা গুলো এড়ানোর জন্য আমাদের উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে জানা অত্যন্ত জরুরী। আপনাদের কথা চিন্তা করে আমরা এখন উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
- আপনার বাচ্চার যদি দাঁত উঁচু থাকে তাহলে আপনি বাচ্চাকে বোতলে দুধ খাওয়া থেকে বিরত রাখুন।
- ব্রাশ করার পদ্ধতি জেনে রাখতে হবে। বাচ্চা এবং তার মা বাবা সবাইকেই ভালোভাবে ব্রাশ করার পদ্ধতি জানতে হবে।
- ভালোমতো দুধের দাঁতের যত্ন নিতে হবে। কারণ দুধের দাঁত সময়ের আগে উঠে গেলে দাঁত উঁচু হতে পারে।
- দুধের দাঁতে প্রক্সিমালকারেজ হলে তার চিকিৎসা যত দ্রুত সম্ভব শুরু করতে হবে।
- যদি কোন অতিরিক্ত দাঁত থেকে থাকে তাহলে তা সঠিক সময়ে ফেলে দিতে হবে। তা না হলে পাশ দিয়ে দাঁত বের হয়ে দাঁত উঁচু হতে পারে।
- যদি নির্দিষ্ট বয়সের আগে তুলতে হয় তাহলে মেন্টেনার লাগিয়ে রাখতে হবে।
- উপরের দাঁত যদি নিজের দাঁতের সাথে লেগে যায় তাহলে চিকিৎসকের কাছে গিয়ে তার যথাযথ চিকিৎসা করাতে হবে।
- বাচ্চাদের যদি আঙ্গুল চোষার অভ্যাস থাকে তাহলে তা অবশ্যই বন্ধ করতে হবে।
- যদি জিহ্বাতে কোন অস্বাভাবিকতা থেকে থাকে তাহলে সার্জারি করিয়ে তা স্বাভাবিক করে নিতে হবে।
- নিয়মিত দুধের দাঁতের পরিচর্যা করলে এবং একজন ডেন্টিস্ট এর পরামর্শ অনুযায়ী চললে আপনি আপনার দাঁত কে খুব সহজেই আকর্ষণীয় করে তুলতে পারেন।
বড় দাঁত ছোট করার উপায়
আমাদের অনেকেরই সামনের দাঁত অনেক বড় হয়ে যায় এবং আমরা দাঁতগুলো কেটে ছোট করতে চাই। এই পর্বে আমরা বড় দাঁত ছোট করার উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি এবং বড়। দাঁত ছোট করার উপায় সম্পর্কে জানা অত্যন্ত জরুরী। এগুলো জানা থাকলে আপনি খুব সহজেই আপনার দাঁতের যত্ন নিতে পারবেন।
দাঁত কেটে ছোট করার আগে আপনাকে দেখতে হবে আপনি আসলে কেন আপনার দাঁত ছোট করতে চাইছেন। এক ধরনের দাঁত থাকে যেগুলা পাশের দাঁতগুলো থেকে অনেক বড় থাকে অর্থাৎ লম্বায় অনেক বড় থাকে। সেগুলো আপনি চাইলেই এখন একজন ডেন্টিস্ট এর কাছে গিয়ে কেটে ছোট করে ফেলতে পারেন।
কিন্তু যাদের দাঁত লম্বা এবং চওড়া দুই পাশেই বড়, যে দাঁতগুলো দেখে মানুষে বলে থাকে যে দৈত্যের মতো দাঁত কিংবা কোদালের মত দাঁত। সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার দাঁত কেটে ছোট করতে পারবেন না। কারণ আপনি যদি আপনার দাঁতের দুই পাশে কেটে ছোট করে ফেলেন তাহলে দাঁতের দুই পাশে অনেকটা ফাঁকা হয়ে যাবে।
আপনি হয়তো অল্প টাকা খরচ করে দাঁত কেটে ছোট করতে যাচ্ছেন। কিন্তু এ ধরনের দাঁত যখন আপনি কাটবেন তখন দাঁতের দুই পাশে ফাঁকা হয়ে যাবে। সে সময় ফাঁকা পূরণ করার জন্য আপনাকে অন্য চিকিৎসা নেওয়ার প্রয়োজন পড়বে। তখন খরচটা আরো অনেক বেশি হয়ে যাবে। সেজন্য এ ধরনের দাঁত কেটে ছোট করার ক্ষেত্রে আপনাকে খুব ঠান্ডা মাথায় বিষয়টি নিয়ে ভাবতে হবে।
দাঁত কাটার পরে আপনি কিছু সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। দাঁত কাটার পরে প্রথম যে সমস্যাটি হতে পারে তা হল আপনার দাঁতে শিরশির অনুভূতি হতে পারে। যতটুকু পরিমান দাঁত কাটা প্রয়োজন তার চেয়ে বেশি পরিমাণ কেটে ফেললে তা আপনার জন্য কোন ভাবেই উপকারী হবে না।
উঁচু মাড়ি নিচু করার উপায়
আপনি কোন অনুষ্ঠানে গেলে কিংবা কোন বিয়ে বাড়িতে গেলে ঘরভর্তি লোকের সামনে প্রাণ খুলে হাসতে পারেন না। তার কারণ হলো আপনার দাঁতের মাড়ি অনেক উঁচু। আপনাকে দেখতে সুন্দর লাগা নিয়ে আপনি অনেক সচেতন। আপনি নিশ্চয়ই চাইবেন না আপনার দাঁত উঁচু দেখাক। ডাক্তারের কাছে গেলে ডাক্তার কিছু ব্রেস পরতে দেয়।
সেগুলো দেখতে খুব একটা ভালো দেখায় না। উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতির মতোই উঁচু মাড়ি নিচু করারও কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি রয়েছে। আপনি সেগুলো ট্রাই করে দেখতে পারেন। কিন্তু উঁচু মারি নিচু করার উপায় কিছুটা সময় সাপেক্ষ ব্যপার। আপনি যদি ধৈর্য ধরেন তাহলে আপনার উঁচু মারি নিচু করা সম্ভব।
দাঁতের উপরে হালকা চাপ দিয়েঃ আপনার দাঁতের মাড়ি যদি উপরের দিকে উঁচু হয়ে থাকে তাহলে আপনি উপরের ঠোঁটের সাহায্যে মাড়িতে হালকা করে চাপ দিতে থাকুন। আপনি যদি ডাক্তারের কাছে যান ডাক্তার আপনাকে ব্রেস পরতে বলবে। ব্রেস পড়লেও কিন্তু চাপের সাহায্যেই দাঁত একটি শেপে আসে।
এক্ষেত্রে আপনাকে নিজে নিজে চাপ দিতে হবে এটুকুই। আপনি যদি নিয়মিত চাপ দিতে থাকেন তাহলে আস্তে আস্তে আপনার দাঁত একটি সুন্দর শেপে চলে আসবে। তবে এটি অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে, এটি সময় সাপেক্ষ একটি ব্যাপার। তাই ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হবে।
ক্লিয়ার প্লাস্টিক এলাইনার ব্যবহার করুনঃ প্লাস্টিক এলাইনার কিনে আনতে পারেন। ব্রেসিং এর মত এটিও একটি একই টেকনিক হিসেবে ব্যবহার করা যায়। শুধু খাওয়ার সময় বাদে। একে মাউথ গার্ড বলা হয়ে থাকে। এটির কোন রং থাকে না। যার ফলে বাইরে থেকে সহজে বোঝা যায় না।
উল্টো হয়ে শুয়ে থাকোঃ রাত বা দিন যখনই হোক আপনি যখন শুতে যাবেন তখন উল্টো হয়ে পেটের উপরে ভর দিয়ে শুতে চেষ্টা করুন। এতে করে আপনার মুখের ভেতরের অংশে চাপ পড়বে এবং দাঁতের উপরে চাপ পড়বে। বাইরে থেকে ভিতর দিকে এবং ঘুমিয়ে থাকা পর্যন্ত এই চাপ অব্যাহত থাকবে।
ইলাস্টিক ব্যান্ড ব্যবহার করতে পারেনঃ ইলাস্টিক ব্যান্ড ব্যবহারের ফলে দাঁতের উপরে চাপ পড়ে এবং এটি দাঁতের সারিকে সমান করতে সহায়তা করে। পদ্ধতিটা একই শুধুমাত্র ডেন্টিস্ট এর কাছে না গিয়ে এটি আপনি বাসায় থেকেই করতে পারেন।
টিথ রিটেনার ব্যবহার করুনঃ প্লাস্টিক অ্যালাইনার এর মত রিটেনার ও এমন একটি পদ্ধতির যা আপনার মাড়িতে চাপের মাধ্যমে আপনার মাড়িকে একটি শেপ দিতে পারে। এটি দোকানে খুব সহজেই কিনতে পাওয়া যায়। নিয়ে এসে দাঁতের উপরে ও নিচের দিকে একসাথে ক্লিপের মত আটকে দিতে হয়। খাওয়ার সময় এটি খুলে রাখতে হবে।
বাঁকা দাঁত সোজা করার চিকিৎসা
বাঁকা দাঁত সোজা করার চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রথমে দাঁত বাঁকা হওয়ার কারণ নির্ণয় করা প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে ওপিজি এক্সরে,মেট্রিক করার দরকার হয়। এই পদ্ধতিটি অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল। এর জন্য একটি ডেন্টিস্ট এর কাছে যেতে হবে। বাঁকা দাঁতে সোজা করার চিকিৎসা দুই ভাবে করা যায়।
একটি হলো রিমুভাল অ্যাপলাইন্স ও ফিক্সড অ্যাপলাইন্স। অনেক সময় রোগীর ওপরের চোয়ালের দুই পাশের ফাস্ট টিমুলার উঠাতে হয়। এটি প্রথমে রোগীকে এবং রোগীর অভিভাবকের ভালোভাবে বুঝতে হয়। এই চিকিৎসা সাধারণত ১২ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে শুরু করলে ভালো হয়। অ্যাপলায়েন্স এর মাধ্যমে রোগীর সম্পূর্ণ চোয়ালের মাপ নেওয়া হয়।
এরপর ল্যাবরেটরীতে রিমুভাল অ্যাপলায়েন্স তৈরি করা হয় এবং পরে তা রোগীকে পড়ানো হয়। বারে বারে রিমুভাল অ্যাপোলায়েন্স সক্রিয় করে রোগীর চিকিৎসা করা হয়। ফিক্সড অ্যাপলাইন্স রোগের মুখের মধ্যে বসিয়ে চিকিৎসা করা হয়। এরপরে অনেকটা সময় নিয়ে ফিক্সড অ্যাপোলাইন্স সক্রিয় করে দাঁতগুলো সুন্দর পরিপাটি করে সাজানো হয়।
আরো পড়ুনঃ কুকুর কামড়ানোর কতদিন পর জলাতঙ্ক হয়
আঁকাবাঁকা দাঁত ব্রেস লাগিয়েও সোজা করা হয়। তবে এই চিকিৎসা শিশু কালেই সবথেকে ভালো হয়। অল্প বয়সে চিকিৎসা শুরু করলে খুব দ্রুত এবং দীর্ঘস্থায়ী ফল পাওয়া যায়। এ ধরনের চিকিৎসার জন্য অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ বাঁকা দাঁত বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে হবে।
দাঁত নিচু করার খরচ
দাঁত নিচু করার ক্ষেত্রে সাধারণত অর্থডোন্টিক চিকিৎসা করা হয়ে থাকে। এই চিকিৎসা অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ এবং ব্যয়বহুল ব্যাপার। ব্রেস একটি বা দুটি দাঁতে পড়ানো যায় না। সম্পূর্ণ দাঁতেই ব্রেস পড়াতে হয়। ভালো মানের ব্রেসের সর্বনিম্ন খরচ ৪০ হাজার থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। এবং ছয় থেকে ১৮ মাস বা তারও বেশি সময় লাগতে পারে।
চিকিৎসা কতটা জটিল এবং সময় সাপেক্ষ তার উপরে অনেকটা খরচ নির্ভর করে। তাই দাঁত নিচু করার খরচ পরীক্ষা নিরীক্ষা না করে কোন বিশেষজ্ঞই বলতে পারেন না। দাঁত নিচু করতে চাইলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে সম্পূর্ণ বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করুন। সেটাই সবচেয়ে ভালো হবে।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা উঁচু দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আপনি হয়তো এর আগে অনেক জায়গায় প্রচুর দাঁত নিচু করার ঘরোয়া পদ্ধতি জানার জন্য খোঁজাখুঁজি করেছেন। কিন্তু সঠিক তথ্য পাননি। আপনাদের কথা চিন্তা করে আমরা সকল তথ্যগুলো এক জায়গায় নিয়ে আসার চেষ্টা করেছি।
আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ে থাকেন তাহলে আশা করছি এখান থেকে আপনি উপকৃত হবেন। সেই সাথে সাথে আমরা আরো কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি যেগুলো ইতোমধ্যে আপনি আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন লেখাটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুবান্ধব এবং পরিবারের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না।
আমাদের লেখা সম্পর্কে যদি কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ।
শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url