চুলে নিম পাতার ব্যবহার - নিম পাতা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয় হলো চুলে নিম পাতার ব্যবহার। সেই সাথে সাথে নিমপাতা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় সমূহ নিয়ে আলোচনা করা হবে। নিম পাতার গুণাবলী বলে শেষ করার নয়। বিভিন্ন রোগের ঔষধি হিসেবে নিম পাতা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আজকে আমরা নিমপাতা সম্পর্কিত সকল বিষয়গুলি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
নিম পাতা
সারা বিশ্বে নিম গাছের পাতা, শিকড়, ফল, বাকল, সবকিছুই ওষুধের কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বর্তমান বিশ্বে অ্যান্টিবায়োটিক তৈরির ক্ষেত্রে নিম পাতা ব্যবহার হয়ে থাকে। চলুন চুলে নিমপাতা ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

ভূমিকা

নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আমাদের অনেকটাই ধারণা রয়েছে। কিন্তু নিম পাতার এমন কিছু ব্যবহার এবং উপকারিতা রয়েছে যা আমরা জানি না। চুলে নিম পাতার ব্যবহার এবং উপকারিতা জানলে আপনি অবাক হবেন। নিম পাতা সাধারণত ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া নাশক হিসেবে কাজ করে। ভাইরাস রোধক হিসেবেও এর জুড়ি মেলা ভার।

কীটপতঙ্গ বিনাশ করে, ম্যালেরিয়া নিরাময়, ব্যথা মুক্ত দাঁত, জ্বর নিয়ন্ত্রণ কিংবা জ্বর কমাতে এর ব্যবহারের ঝুড়ি নেই। নিম পাতা চুলের জন্য খুবই উপকারী। মানব শরীরের ত্বকের জন্য নিম পাতা ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা চুলে নিম পাতার ব্যবহার, নিম পাতার উপকারিতা, অপকারিতা এই সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

সুতরাং আপনি যদি নিমপাতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে অবশ্যই আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

চুলে নিম পাতার ব্যবহার

নিম পাতার যেমন নানা রকম ঔষধি গুণাবলী রয়েছে ঠিক তেমনি এটি চুলের যত্নে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আপনার যদি চুল পড়ার সমস্যা থাকে কিংবা মাথায় খুশকি থাকে তাহলে নিমপাতার প্যাক বানিয়ে নিয়ে চুলে ব্যবহার করলে উপকারিতা লাভ করবেন। চুলের যত্নে নিম পাতার হেয়ার প্যাক খুবই উপকারী। এতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান রয়েছে।

যা চুলের অনেক সমস্যা মুহূর্তে সমাধান করে দিতে পারে। চলুন জেনে নেই নিম পাতায় কি এমন গুণাবলী রয়েছে যার জন্য চুলে নিম পাতার ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যাবে।
  • নিম তেলে রয়েছে একাধিক পরিমাণ ফ্যাটি এসিড যা রুক্ষ চুলে পুষ্টি যোগায়।
  • নিমে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ই রয়েছে যা চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
  • চুলের গোড়ায় ভিতর থেকে পুষ্টি যোগান দেয় এবং চুলকে ময়শ্চারাইজ করে।
  • ফাংগাল ইনফেকশন রোধ করতে পারে
  • খুশকির সমস্যা সমাধান করে।
এই সকল গুনাবলী গুলো থাকার কারণে নিম পাতা থেকে চুলের নানা রকম সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। চলুন জেনে নিন চুলে নিম পাতার ব্যবহার। কোন কোন সমস্যার সমাধান করতে পারে।

খুশকি নিরাময়ঃ চুল পড়ে যাওয়া এবং চুল নষ্ট হয়ে যাওয়ার পেছনে খুশকি একটি বড় সমস্যা। এই সমস্যার সমাধান যত তাড়াতাড়ি করা যাবে চুলের অধিকাংশ সমস্যা ঠিক ততটাই তাড়াতাড়ি সমাধান করা সম্ভব। চুলে নিম পাতার ব্যবহার করলে এই সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টির ফাঙ্গাল উপাদান।

যা মাথার ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এক্ষেত্রে নিম পাতা বেটে নিয়ে তার সমপরিমাণ টক দই ২ টেবিল চামচ মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করতে হবে। পেস্ট টি বানানো হয়ে গেলে তা মাথার ত্বকে এবং চুলে ভালোভাবে মেসেজ করতে হবে। ২০-২৫ মিনিট রাখার পরে তা ধুয়ে ফেলতে হবে। এই নিয়মে অন্ততপক্ষে সপ্তাহে একদিন চুলে নিমপাতা লাগালে সমস্যা একেবারেই ভ্যানিশ হয়ে যাবে।

মাথার উকুন মারতেঃ উকুন সাধারণত মাথা রক্ত খেয়ে বেঁচে থাকে। যার ফলে মাথার ত্বকে ঘা দেখা দেয় এবং চুলকানির সমস্যা তো হয়েই থাকে। এই উকুন তাড়ানোর জন্য উকুন নাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করলেও উপকার পাওয়া যায় না। আবার সেই উকুন ফিরে আসে। উকুনের এই সমস্যাটি অত্যান্ত বিরক্তকর এবং বিব্রতকর একটি বিষয়। উকুন তারাতে নিম পাতার ব্যবহার করে দেখতে পারেন।

কারণ চুলে নিম পাতার ব্যবহার মাথার উকুন তাড়াতে পারে। সমস্যার সমাধানের জন্য আধা কাপ নারকেলের তেল, ১৫-২০টি নিমপাতা একসাথে জাল করে নিম তেল বানাতে হবে। বানানো নিম তেল টি রাতের বেলা মাথার ত্বকে এবং চুলে খুব ভালোভাবে মেসেজ করে লাগাতে হবে। পরদিন সকালে চুল শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে। যদি আপনি দুই তিন দিন পরপর এই নিয়মে মাথায় নিম তেল ব্যবহার করেন তাহলে উকুনের সমস্যা থেকে পুরোপুরি রক্ষা পেতে পারেন।

চুলের বৃদ্ধিতেঃ অনেকের দেখা যায় চুল অনেক ছোট। বড়ই হতে চায় না। দেখা যাচ্ছে চুলে কোনরকম সমস্যা নাই কিন্তু তারপরেও চুল বড় হয় না। এক্ষেত্রে যেমন খাদ্যাভ্যাসের সঠিক নিয়ম দরকার ঠিক তেমনি চুলে নিম পাতার ব্যবহার আপনার চুলকে বড় হতে সাহায্য করতে পারে। বিভিন্ন কারণে চুলের বৃদ্ধি কমে যেতে পারে।

যেমন রোদের ক্ষতিকর আলোর প্রভাব, বায়ু দূষণ, ত্বকের মরা চামড়া ইত্যাদি। এসব সমস্যার সমাধানের জন্য একমাত্র ভরসা হতে পারে আপনার নিমপাতা। চুলে নিম পাতার ব্যবহার করলে চুল খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়। চুলের বৃদ্ধির জন্য একটি বিশেষ উপায়ে নিম তেল তৈরি করে নিতে হবে। এজন্য আধা কাপ নারিকেল তেল, এক চামচ মেথি, এক চামচ অলিভ অয়েল এবং ১৫-২০টি নিম পাতা এক সাথে জাল দিতে হবে।

তারপর ভালোভাবে ছেঁকে নিতে হবে। তেলটি অবশ্যই রাতে ঘুমানোর আগে মাথায় ভালোভাবে মেসেজ করতে হবে। তারপর সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে চুল শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে। এই নিয়মে যদি আপনি সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দুইবার করে ২-৩ মাস ব্যবহার করতে পারেন তাহলে পরিবর্তন আপনি নিজেই লক্ষ্য করবেন।

নিম পাতা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায়

নিমপাতা দিয়ে ত্বকের যত্ন অতি আদিকাল থেকেই হয়ে আসছে। ত্বকের যত্নে নিম পাতার কোন জুড়ি নেই। নিম পাতায় অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। এতে ভিটামিন, ফ্যাটি এসিড ও খনিজ রয়েছে। যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। নিম পাতায় ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও ছত্রাক বিনাশ করার শক্তি ও বিদ্যমান।

এছাড়াও ত্বকের নানা রকম প্রদাহ, জ্বালা ভাব, কিংবা সংক্রমণ দূর করতেও নিমপাতা অত্যন্ত পারদর্শী। চলুন জেনে নেই নিমপাতা দিয়ে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো কি।

দই এবং নিম পাতার ফেসপ্যাকঃ নিম পাতা এবং দই দুটোই ত্বকের জন্য ভীষণ উপকারী। এগুলো ত্বকের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে। এজন্য কয়েকটি নিমপাতা ধুয়ে বেটে নিতে হবে। সেই বাটা নিমপাতা এবং দুই চামচ দই একসাথে মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে। ১০-১৫ মিনিট রাখার পরে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।

নিম পাতা ও অ্যালোভেরাঃ আমরা সবাই জানি অ্যালোভেরা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী একটি উপাদান। আর নিমপাতা এবং অ্যালোভেরা যদি একসাথে যোগ করা যায় তাহলে তো কোন কথাই নাই। এক্ষেত্রে অ্যালোভেরা জেল এর সঙ্গে শুকনো নিম পাতার গুঁড়া মিশিয়ে মুখে লাগাতে হবে। মিশ্রনটি মুখে লাগানোর পরে 10-15 মিনিট রেখে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। পরিবর্তন আপনি নিজেই দেখতে পাবেন।

নিম ও চন্দনঃ আদিকাল থেকে চন্দন রূপচর্চায় ব্যবহৃত একটি উপাদান। চন্দন ব্রণের সমস্যা সমাধান করতে পারে ম্যাজিকের মত। নিম পাতার গুঁড়া এবং চন্দনের পেস্ট সাথে মিশিয়ে নিন। তারপর মুখে লাগান। এটি ত্বকের কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে। ফলে ত্বক ফর্সা দেখায়।

শুধু নিমপাতাঃ এতগুলো ফেসপ্যাক বানাতে যদি আপনার অসুবিধা হয় কিংবা সময়ই না থাকে তাহলে শুধু নিমপাতা বেটে মুখে লাগান। কারণ নিমপাতা মুখে লাগানোর পরে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন। তারপর পরিষ্কার ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। খেয়াল করে দেখবেন আপনার মুখের ত্বক অনেকটাই ফর্সা দেখাবে।

তৈলাক্ত ত্বকে নিম পাতার ব্যবহার

ত্বক ও চুলে নিম পাতার ব্যবহার করলে উপকার লাভ করা যায়। আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয়ে থাকে তাহলে তৈলাক্ত ত্বকে নিম পাতার ব্যবহার সম্পর্কে একটু সতর্ক হওয়া উচিত। তৈলাক্ত ত্বকের নিমপাতা ব্যবহার মুখের তৈলাক্ত ভাব অনেকটা কমে যায়। আপনার মুখের ত্বক যদি অতিরিক্ত তৈলাক্ত হয় তাহলে আপনি শসা এবং নিমের ফেসপ্যাক তৈরি করে মুখে লাগাতে পারেন।

এই প্যাকটি মুখে লাগালে খুব ভালো উপকার পাবেন। এক্ষেত্রে এক টুকরো শসা এবং কয়েকটি নিমপাতা একসাথে বেটে একটি ফেসপ্যাক তৈরি করে নিতে হবে। মুখে ভালোভাবে মেসেজ করে লাগানোর পরে 15-20 মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। তাহলে মুখের তৈলাক্ত ভাব অনেকটাই কমে যাবে।

আবার মুখের তৈলাক্ত ভাব দূর করার জন্য টক দই এবং নিমপাতার প্যাকও ব্যবহার করতে পারেন। নিমপাতা বেটে এক চামচ টক দইয়ের সাথে মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করে নিন। তারপর সেটি ভালোভাবে মুখে লাগান এবং শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করার পরে তা ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে যদি দুইবার করে আপনি এই পদ্ধতিতে নিমপাতা মুখে লাগান তাহলে আপনার মুখের তৈলাক্ত ভাব অনেক আংশে কমে যাবে।

ব্রণের জন্য নিম পাতার ব্যবহার

প্রতিটা মেয়েই চাই তার ত্বক দাগহীন এবং কোমল হবে। কিন্তু বিভিন্ন প্রকার ধুলাবালি এবং প্রচুর রাসায়নিক যুক্ত প্রসাধনী ব্যবহার করার ফলে ত্বক দিন দিন ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে। বিশেষ করে ব্রণ উঠে যা ত্বকের সৌন্দর্য নষ্ট করে। এটা নিয়ে আমরা অনেকেই চিন্তায় থাকি। কিন্তু চিন্তা না করে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে আমরা এর সমাধান পেতে পারি।

তেমনই এক প্রাকৃতিক উপাদান হলো নিম। ত্বক এবং চুলে নিম পাতার ব্যবহার হয়ে আসছে যুগ যুগ ধরে। এই পাতাটি ত্বকের বিভিন্ন প্রকার সমস্যার সমাধান করে এবং নিম পাতা খুব সহজেই হাতের কাছে পাওয়া যায়। চলুন জেনে নেই দাগহীন,কোমল ও উজ্জ্বল ত্বক এর জন্য নিম পাতার ব্যবহার।

নিম ও হলুদঃ নিমে রয়েছে এন্টিব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য। হলুদেও নানা প্রকার বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান। নিম এবং হলুদ ত্বকে লাগালে ব্রণ দূর করার পাশাপাশি ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। দুই চামচ নিমপাতার গুড়া, দুই চিমটি হলুদ এবং এক চামচ হুইপ ক্রিম একসাথে মিশিয়ে নিন।

যদি প্যাকটি শুকনো মনে হয় তাহলে সাথে কিছু পানি ব্যবহার করতে পারেন। এই প্যাকটি আপনার মুখে লাগিয়ে ১০-১৫ মিনিট রাখুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এতে করে আপনি খুব ভালো ফলাফল পাবেন।

নিম এবং তুলসীঃ নিম ও তুলসীতে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য। যা ত্বকের জন্য অনেক উপকারী। এটি ব্যবহার করলে ত্বকের কালো দাগ এবং ব্রণ কমে। নিম পাতা এবং তুলসী পাতার গুড়ো, এক চামচ মধু, এক চামচ চন্দন কাঠের গুঁড়া বা মুলতানি মাটি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন। এই প্যাকটি মুখে লাগানোর পরে ১০-১৫ মিনিট হালকাভাবে স্ক্রাব করুন। তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

নিম ও পেঁপেঃ নিম এবং পেঁপের প্যাকটি ত্বকের নিস্তেজ ভাব সারিয়ে তোলে এবং ত্বকে সতেজতা নিয়ে আসে। দুই চামচ নিমপাতার গুঁড়ো এবং 2 টেবিল চামচ পাকা পেঁপে একসাথে চটকে প্যাকটি তৈরি করে ফেলুন। তারপর মুখে লাগিয়ে শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন তাৎক্ষণিকভাবে আপনার ত্বক চাঙ্গা হয়ে গেছে।

লেখক এর মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা ত্বক ও চুলে নিম পাতার ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আলোচনা থেকে আমরা এটি বুঝতে পারলাম যে ত্বক এবং চুলের যে কোন সমস্যা নিমপাতা দ্বারা সমাধান করা সম্ভব। আপনি যদি ত্বক অথবা চুলের কোন সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে অবশ্যই উপরে উল্লেখিত উপায় গুলো চেষ্টা করে দেখতে পারেন।

আশা করছি উপকৃত হবেন। আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি সঠিক তথ্যগুলো আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরার জন্য। আশা করছি আপনি আপনার কাঙ্খিত তথ্যটি পেয়ে গেছেন। আমাদের লেখাটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। অথবা কোন জিজ্ঞাসা বা পরামর্শ থাকলেও কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে পারেন।

আমাদের লেখাটি আপনি আপনার ব্যবহৃত যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে শেয়ার করে দিতে পারেন। যাতে অন্যরাও এই তথ্যগুলো জানতে পারে। প্রতিনিয়ত নিত্যনতুন লেখা পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। কারণ এখানে নিয়মিত আর্টিকেল লিখে প্রকাশ করা হয়। ধন্যবাদ।









এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url