শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না - শ্বেতী রোগ কিভাবে ভালো হয়

শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না তা নিয়ে আমাদের আজকের আর্টিকেল। আপনি যদি জানতে চান শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়লে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন যে শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না।
শ্বেতী
মুখ কনুই কিংবা বুকে প্রথমে শ্বেতী দেখা যায়। চোখের পাশ দিয়ে, নাকের দুপাশে, ঠোঁটের কোণেও দেখা দিতে পারে। আপনার যদি শ্বেতী রোগ থেকে থাকে তাহলে জেনে নিন শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না।

ভূমিকা

শ্বেতী আক্রান্ত রোগীকে দেখলে আতকে উঠেন অনেকে। এই রোগ নিয়ে মানুষের মধ্যে কুসংস্কার ও বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়ে। এটি কোন ছোঁয়াচে বা অভিশপ্ত রোগ নয়। এর যথাযথ চিকিৎসা রয়েছে। শ্বেতী রোগ সময় মত চিকিৎসা নিলে ভালো হয়ে যায়। শ্বেতীর বৈজ্ঞানিক নাম ভিটিলিগো বা লিউকোডারমা। শ্বেতী আক্রান্ত রোগীকে দেখে আতকে ওঠার কোন কারণ নেই। 

বেশির ভাগই মানসিক ভাবে ভোগেন। অন্যরাও তাদেরকে দেখে এড়িয়ে চলেন। কিন্তু এটা কোন ছোঁয়াচে বা অভিশপ্ত রোগ নয়। যথাযথ সময় চিকিৎসা নিলে ভালো হয়ে যায়। সাধারণত কোন ল্যাবরেটরি পরীক্ষা ছাড়াই রোগের লক্ষণ দেখে রোগ নির্ণয় করা যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা প্রয়োজন হয়। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মলম ব্যবহার করা হয়। 

প্রয়োজনের ত্বক প্রতিস্থাপন করা হয়ে থাকে। শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবেনা, শ্বেতী রোগের প্রাথমিক লক্ষণ, শ্বেতী রোগ কিভাবে ভালো হয়, শ্বেতী রোগের কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার, শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবেনা, শ্বেতী রোগের প্রাকৃতিক ওষুধ সে সকল বিষয়গুলো নিয়ে আজকের আর্টিকেল। আজকে আমরা শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

শ্বেতী রোগের প্রাথমিক লক্ষণ

যেকোনো বয়সে শ্বেতী রোগ হতে পারে। সাধারণত স্মৃতি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ যেভাবে চেনার যায়- শরীরের খোলা জায়গা মুখ, হাতের বাহু, হাতের আঙ্গুল, যৌনাঙ্গের চারপাশে এই অঞ্চল গুলোতে। এছাড়াও শরীরের যে কোন জায়গায় ছোট ছোট সাদা দাগ হিসেবে দেখা দেয়। শ্বেতী রোগ শুনলে বুঝা যায় সাদা ত্বকের রং পরিবর্তন হয়ে। 

একেবারে সাদা রং অথবা দুধের মত সাদা যেটা বলে এরকম রঙের হয়ে যায়। এরকম হলে সন্দেহ করা যেতে পারে যে এটা শ্বেতী রোগ। আরো কিছু রোগ রয়েছে যেখানে স্বাভাবিক রঙ্গের সঙ্গে পার্থক্য হয়। যেটা ত্বকে সাদা হয়ে এই সাদা রংটাই হলো শ্বেতী। শ্বেতী রোগে হলে প্রায় সময় সমস্যা হয়ে থাকে। তখন সেগুলোকে বিবেচনা আনতে হয়। 

খুব সহজভাবে বলতে গেলে চার পাঁচ ধরনের ত্বকের রোগ আছে যেগুলোকে প্রায় শ্বেতী রোগ বলে অনেকে বিবেচনা করে থাকেন। শ্বেতী আমাদের দেশে খুবই পরিচিত একটি স্বাস্থ্য সমস্যা। চলাফেরায় মানুষকে আমরা এই রোগ বহন করতে দেখি। আমাদের দেশে শ্বেতী রোগ নিয়ে কিছু সামাজিক কুসংস্কার প্রচলিত আছে। 

ত্বকে সাদা দাগ হলে অনেক অনেকে ধরে নেই যে শ্বেতী রোগ বাসা বেধেছে। শরীরে আমাদের ত্বকের মেলানোসাইট কোষ থেকে মেলানিন নামক পিগমেন্ট বা রঞ্জক পদার্থ উৎপণ্য হয়ে থাকে। যেকোনো কারণে এই কোষ নষ্ট হয়ে গেলে ধীরে ধীরে ত্বক সাদা হতে থাকে। ত্বক সাদা হওয়ার অনেক কারণ আছে। কোন অংশ সংকুচিত হয়ে গেলে সে অংশ সাদা হয়ে যায়। 

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে এটি বড় হয়ে যায়। তখন একে নেভাস অ্যামিনিকাস বলে। এছাড়াও কিছু ফাংগাল ইনফেকশন আছে যাকে ভারসিকালার বলে অথবা এটি ছুলি নামে পরিচিত। ২০ বছর বয়সের পর থেকে শ্বেতী রোগ বেশি দেখা দেয়। তবে এটি যেকোনো বয়সের হতে পারে। পরিবারে কারো শ্বেতী রোগ থাকলে বা বংশগত কারো শ্বেতী রোগ থাকলে শতকরা ২০ জনের এই রোগ হয়ে থাকে। 

শ্বেতী রোগ কখনো ছোঁয়াচে হয় না। ত্বকের পরীক্ষা করে বিশেষজ্ঞদের মতে দুধের মত সাদা চকচকে ত্বক দেখা যায় তখন একে শ্বেতী রোগ বলে ধরা হয়। আঙ্গুলের মাথায়, হাতের আশপাশে, মুখের চারদিকে শ্বেতী রোগ বেশি হয়। শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না। খাবার নির্বাচনে তেমন কোন নিষেধাজ্ঞা নেই। তবে প্রতিনিয়ত অতিরিক্ত ভিটামিন সি খেলে সমস্যা হতে পারে।

শ্বেতী রোগ কিভাবে ভালো হয়

আমাদের সৌন্দর্য নষ্ট করে দেয় যে রোগটি তা হল শ্বেতী রোগ। এ রোগটিতে আক্রান্ত হলে রোগীর সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। পাশাপাশি মানুষের সামনে গেলে অস্বস্তি লাগে। কোন পরীক্ষা ছাড়া রোগের লক্ষণ দেখে কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া ঠিক না। কিন্তু আমরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নিজেরা সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি। কিন্তু শ্বেতী রোগ ভালো করতে হলে দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা নিতে হয়। 

পরামর্শ অনুযায়ী মলম, থেরাপি ব্যবহার করতে পারেন। প্রয়োজনে চামড়া প্রতিস্থাপন করা যায়। শ্বেতী রোগটি মূলত চর্মরোগ। এ রোগটি ধবল রোগ নামে পরিচিত। রোগটিতে আক্রান্ত হলে রোগীর শরীরে ছোট ছোট সাদা দাগ দেখা যায়। অটো ইমিউন হওয়ায় এই সাদা দাগ টি শরীরের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। 

বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি সংক্রামক বা প্রাণঘাতী না হলেও রোগটি নিয়ে আতঙ্কে থাকেন আশপাশের মানুষ। শ্বেতী রোগ কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়, শরীরের মূলত মেলামিনের ক্রিয়া-কলাপের বাধা সৃষ্টি করে। কোন কারণে এই মেলানিনের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে গেলে এই রোগটি শরীরে বাসা বাঁধে। এই রোগের আক্রান্ত হলে সামাজিক পরিস্থিতির কারণে রোগটিকে মানসিক ভারসাম্য ঘিরে ধরে। 

বিশেষজ্ঞের মতে প্রতি ১০০ জন শ্বেতী রোগের মধ্যে ৩০ জনের বংশগতভাবে হয়ে থাকে। বাবা অথবা মা নিজের সংক্রান্ত প্রভাবে শ্বেতী রোগে আক্রান্ত হয়। যার মূলে রয়েছে মেলেনিনের কারসাজি। চিকিৎসকেরা শ্বেতী রোগের কিছু মলম রোগীকে দিয়ে থাকে যা নির্দিষ্ট সময়ে নিয়ম মেনে লাগাতে হয়। চিকিৎসকরা বলেন যত অল্প বয়সে শ্বেতীর চিকিৎসা করা যায় ততই ভালো। 

ডাইবেটিস থাইরোয়েডহাইপার যাদের রয়েছে তাদের শ্বেতী হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে। এতে করে বিশেষজ্ঞরা শ্বেতী রোগ এড়াতে সবারই ডায়েট প্রতি জোর দেওয়ার গুরুত্ব দিয়েছেন। চিকিৎসকরা পর্যন্ত পানি পান এর পাশাপাশি খাবারে পেঁপে, আদা, বাদাম, তুলসী পাতা, এলোভেরা, আখরোট, হলুদ খাবার পরামর্শ দিয়েছেন। 

চিকিৎসকরা বলেন শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে এবং শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না। এছাড়াও মুক্তি পেতে শ্বেতী রোগ থেকে অ্যাভোকাডো, পালং শাক, গাজর, মুলা, করলা, মাশরুম, কলা, আপেল, পেয়ারা, এবং ভিটামিন এ, সি, ই, ডি, সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন। শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবেনা। 

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন শ্বেতী রোগে আক্রান্ত হলে রোগীকে অবশ্যই আঙ্গুর, বেদানা, কাঁচা টমেটো, কমলালেবু, আচার, বেগুন, কাঁচা রসুন, সি ফুড, কফি, চকলেট, তেঁতুল,দই, মাছ ও মদ পান থেকে বিরত থাকতে হবে।

শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না

প্রিয় পাঠক, আর্টিকেলের এই পর্যায়ে আমরা শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। একটি সমীক্ষায় দেখা গেছে প্রতি ১০০ জন শ্বেতী রোগীর মধ্যে ৩০ জন বংশগতভাবে শ্বেতী রোগে আক্রান্ত হয়। বাকি ৭০ জন মেলানিন এর কারণে আক্রান্ত হয়। শুধু শরীরের যে শ্বেতী রোগ হয় তা নয়। 

মাথায়, চোখের পাতা, পুরুষের দাড়ি, চোখ, ঠোঁট সব জায়গাতেই হতে পারে। সারা বিশ্বে প্রায় এক থেকে চার শতাংশ মানুষ শ্বেতী রোগে আক্রান্ত। এই অসুখের প্রধান লক্ষণ হল চামড়ায় সাদা ছোপ ছোপ দাগ হওয়া, ব্যথা এবং চুলকানি। শরীরের দাগ অনুযায়ী পরীক্ষার মাধ্যমে এর উন্নত চিকিৎসা রয়েছে। শ্বেতী রোগ হলে কিছু কিছু খাবার খেলে এ রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

আবার শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবেনা সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হয়। ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই, সেলেনিয়াম, ভিটামিন ডি, কিংস, প্রোটিন যুক্ত খাবার খেলে এই রোগ অনেকটাই কমে যায়। আপেল, পেয়ারা, আম, এভোকাডো, তরমুজ বিভিন্ন ধরনের সবজি যেমন আলু, ফুলকপি, করলা, পালং শাক, গাজর, বিট, মুলা, মাশরুম ইত্যাদি খেতে পারেন। চলুন এবার জেনে নেই শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না।

শ্বেতী রোগ হলে মদ্যপান থেকে বিরত থাকতে হবে। কিছু কিছু খাবার একেবারেই খাওয়া উচিত নয়। যেমন ব্লুবেরিস, দই, মাছ, গুজবেরিজ, আঙ্গুর, আচার, কমলালেবু, বেগুন, পেয়ারা, কাঁচা টমেটো, কাঁচা রসুন, জ্যাকফুড, কফি, চকলেট দিয়ে তৈরি যেকোনো ধরনের খাবার, তেঁতুল, বেদানা এই সকল খাবারগুলো থেকে একেবারেই দূরে থাকা উচিত।

আশা করছি শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না সেই সম্পর্কে আপনি খুব ভালো একটি ধারণা পেয়েছেন। আপনার যদি শ্বেতী রোগ থেকে থাকে তাহলে এই খাবারগুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখুন।

শ্বেতী রোগের প্রাকৃতিক ঔষধ

শ্বেতী রোগের চিকিৎসা একটু সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। চিকিৎসার পরে এটি পুরোপুরি সেরে নাও উঠতে পারে। শরীরের লোম যুক্ত অংশে যদি শ্বেতী রোগ হয়ে থাকে তাহলে তা অনেকটাই সেরে যায়। কিন্তু যেসব জায়গায় লোম থাকে না সেগুলোর চিকিৎসা দীর্ঘমেয়াদি হয়। আবার অনেক সময় পরে নিজে থেকে সরে যেতে পারে। 

আর শ্বেতী রোগ সাধারণত লক্ষণ দেখেই রোগ নির্ণয় করা হয়ে থাকে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বিভিন্ন রকমের মলম এবং থেরাপি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু সব রকম রোগীর ক্ষেত্রে চিকিৎসা এক রকম নয়। রোগীর বয়স, স্থান এবং চিকিৎসা পদ্ধতি আলাদা হয়। শ্বেতী রোগের প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে চিকিৎসকরা কিছু কিছু খাবার খাওয়ার কথা বলে থাকেন। 

শ্বেতী রোগ এড়াতে সে সকল খাবার আপনার খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন। যেমন পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে হবে, পেঁপে, বাদাম, আখরোট, তুলসী পাতা, আদা, এলোভেরা, হলুদ এগুলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। এছাড়াও অ্যাভোকাডো তরমুজ,করলা, বিট, গাজর, মুলা, মাশরুম, পালং শাক, আপেল, পেয়ারা, ভিটামিন এ, ই, সি, ডি সমৃদ্ধ খাবার অভ্যাস করুন। এগুলোকে শ্বেতী রোগের প্রাকৃতিক ওষুধ হিসেবে ধরা হয়। 

এছাড়াও ডাক্তাররা কিছু ওষুধ দিয়ে থাকেন। যেমন-
  • বিভিন্ন প্রকার করটিকস্টেরওয়েড জাতীয় মলম
  • কেলসিপট্রিন জাতীয় মলম
  • মুখে খাওয়ার জন্য স্টেরয়েড ট্যাবলেট
  • রিবোফ্লাভিন ট্যাবলেট
  • ক্লোভেট
  • মেলাডিনিন
  • ভিটামিন বি সমৃদ্ধ খাবার
  • ছোলা বুট

মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না এই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি হয়তো আর্টিকেলটি পড়ে সম্পূর্ণ বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। শ্বেতী রোগ তেমন চিন্তার কোন বিষয় নয়। খাদ্যাভ্যাস ঠিকঠাক মতো রাখলে শ্বেতী রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। 

তবে অবশ্যই আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যে শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না। আজকে আর্টিকেলের মধ্যে আমরা আরো আলোচনা করেছি শ্বেতী রোগের প্রাথমিক লক্ষণ, শ্বেতী রোগ কিভাবে ভালো হয়, শ্বেতী রোগ হলে কি কি খাওয়া যাবে না এবং সেটি রোগের প্রাকৃতিক ঔষধ সম্পর্কে। 

আমাদের লেখাটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবার এবং বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। আমাদের লেখা সম্পর্কে কোন মতামত জানানোর থাকলে কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url