অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায় গুলো জেনে নিন
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে আমরা অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায় গুলো জানবো। আপনারা যারা অতিরিক্ত মাথা ব্যথায় ভোগেন তাদের জন্য অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায় নিয়ে আমরা হাজির হয়েছি। তাহলে চলুন জেনে নিন অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায় কি।
বিভিন্ন কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে। সে ব্যথা তীব্র আকার ধারণ করতে পারে। অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায় নিয়েই আজকে আমাদের আয়োজন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
ভূমিকা
মাথা ব্যাথার সমস্যায় ভোগেন নি এমন লোক পাওয়া যাবে না। তীব্র মাথাব্যথা শুরু হলে খুবই অস্বস্তিকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হয়। তবে মাথা ব্যথা কোন রোগ নয়। যদি না এর সাথে অন্য কোন উপসর্গ দেখা দেয়। আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা প্রতিদিন মাথা ব্যথা কেন হয়, অর্ধেক মাথাব্যথার কারণ, দ্রুত মাথা ব্যথা কমানোর উপায়, অতিরিক্ত মাথাব্যথা কিসের লক্ষণ, এবং অতিরিক্ত মাথাব্যথা কমানোর উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে সঙ্গেই থাকুন।
প্রতিদিন মাথা ব্যথা কেন হয়
মাথাব্যথা প্রায়ই সবারই হয়। একজন মানুষ জীবনের কোন না কোন বয়সে গিয়ে এই সমস্যাতে ভুগবেই। আর যখন মাথা ব্যথা শুরু হয় তখন আশেপাশের কিছুই আর ভালো লাগে না। বিশেষজ্ঞরা এ ব্যাপারে বলেন মাথা ব্যথার পেছনে অনেক রকম কারণ থাকতে পারে। আবার মাথা ব্যথা নিজেও একটা রোগ হতে পারে। তাই মাথা ব্যথা নিয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।
নয় মাসে ছয় মাসে একবার মাথা ব্যথা হলে সেটা তেমন কোন সমস্যা নাই। তবে যদি নিয়মিত মাথা ব্যাথা হয় অর্থাৎ প্রতিদিন মাথা ব্যাথা হয় তাহলে অবশ্যই বিষয়টিতে সতর্ক থাকতে হবে। এর পেছনে কিছু গুরুতর কারন থাকতে পারে। চলুন জেনে নেই প্রতিদিন মাথা ব্যথার পিছনে কোন কোন রোগ গুলো থাকতে পারে।
টেনশন হেডেকঃ টেনশন হেডেক সাধারণত ঘাড়ের সামান্য উপরে ব্যথা হয়। প্রথমে মাথার ওই অংশটি ভারী হয় তারপর ব্যথা শুরু হয় এবং গলা শক্ত হয়ে যেতে পারে। আবার অনেক সময় টেনশন হেডেক কপাল থেকে শুরু হয়। এই ক্ষেত্রে চোখে সমস্যা হয়। তাই প্রতিটি মানুষকে অবশ্যই বিষয়টি নিয়ে সচেতন থাকতে হবে। অবশ্যই টেনশন হেডেক থেকে বাঁচার জন্য টেনশন ফ্রি থাকার চেষ্টা করুন।
চোখের জন্যঃ ছোট বড় সকলেই এখন চোখের সমস্যা তে আক্রান্ত হয়ে পড়ছে ।একদম ছোট বাচ্চার চোখেও দেখা যায় যে চশমা ঝুলছে। এটা থেকেই বোঝা যায় যে চোখের সমস্যা ঠিক কতটা বেড়েছে। কিন্তু চোখের সমস্যা হলে তাদের শুধু চোখের উপসর্গ দেখা দেয় তা কিন্তু নয়। চোখের পাশাপাশি মাথা ব্যথা ও হতে পারে। তার অন্যতম কারণ এক্ষেত্রে মাথার সামনের দিকে ব্যথা করে। বিশেষ করে কপালে ব্যথা হয়। একটু রেস্ট নিলেই কিংবা মেসেজ করলে এই ব্যথা অনেকটাই কমে আসে।
সাইনাসের ব্যথাঃ মাথার ভেতরে থাকা ছোট ছোট বায়ু কুঠুরি গুলোকে সাইনাস বলা হয়। সাইনাসগুলো মাথাকে হালকা রাখে। তবে কিছু কিছু সংক্রমণের কারণে এই অংশের বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তখন এই কুঠুরি গুলোতে প্রদাহ সৃষ্টি হয় এবং তীব্র মাথা ব্যাথা হতে থাকে। এর সঙ্গে নাক দিয়ে জল পড়া, কানের ব্যথা, জ্বর, মুখ ফুলে যাওয়া ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দিতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তি কয়েকদিন মাথা তুলতেও পারে না।
মাইগ্রেনের সমস্যাঃ মাইগ্রেন একটি অদ্ভুত রকমের রোগ। এ সমস্যাতে আক্রান্ত হলে যন্ত্রণার যেন শেষ থাকে না। সমস্যা হলে ব্যথা যে কোনো একটি অংশ কিংবা সম্পূর্ণ মাথা জুড়েও হতে পারে। আবার সেই ব্যথা ছড়িয়ে চোখেও আসতে পারে। মাইগ্রেনের ব্যথার পিছনে কিছু ট্রিগার ফ্যাক্টর থাকতে পারে। বিশেষজ্ঞরা জানান আলো, বাতাস, তীব্র গন্ধ এসবের কারণে মাথায় এমন ব্যথা হতে পারে।
ক্লাস্টার হেডেকঃ ক্লাস্টার হেডেক হলে দিনের বিভিন্ন সময়ে ব্যথা হতে পারে। ক্লাস্টার হেডেকের ব্যথা খুবই তীব্র হয়। এক্ষেত্রে চোখ শুকিয়ে যাওয়া, চোখ লাল হয়ে যাওয়া, চোখ থেকে জল পড়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। মাথার ঠিক যে দিকে ব্যথা হয় সেই পাশের নাক শুকিয়ে যাওয়ার মত অনুভূতি হয়। এই ব্যথা সাধারণত এক সপ্তাহ থেকে তিন মাস পর্যন্ত চলতে পারে।
অর্ধেক মাথা ব্যথার কারণ
মাথা ব্যথার সমস্যা সব বয়সী মানুষেরই রয়েছে। তবে অনেকেই অর্ধেক মাথা ব্যথা নিয়ে ভুগে থাকেন। আপনি যদি জানতে চান অর্ধেক মাথাব্যথার কারণ কি তাহলে এই পর্যায়ে তা জানতে পারবেন। মাথা ব্যাথা হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে স্নায়ু ভিত্তিক। এদের মধ্যে একটি এক্সিপিটার নিউরোলজিয়া। এই ব্যথার অনুভূতি কারেন্টের শক খাওয়ার মত কিংবা মনে হয় যে মাথা ভেদ করে ভিতরে কিছু প্রবেশ করছে এমন।
ইস্পাইনাল কর্ড এর উপরে আর মাথার ত্বকের মাঝামাঝিতে থাকা স্থানগুলো তে সংক্রমিত হলে এ ধরনের মাথাব্যথা দেখা দেয়। আরেক ধরনের মাথা ব্যথার নাম হলো টেম্পোরাল আর্টেরাইসিস। মাথা এবং ঘাড়ের স্নায়ুগুলো প্রদাহের শিকার হলে তার কারণে মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহে ব্যাঘাত ঘটে। এ অবস্থায় আক্রান্ত ব্যক্তির মাথা যে কোন পাশে ব্যথা হয়।
সেই সঙ্গে দেখা দিতে পারে পেশির ব্যথা, ক্লান্তি এবং চোয়ালে ব্যথা। অর্ধেক মাথাব্যথা দেখা দিতে পারে যদি ট্রাইজেমিনাল মাথার ত্বকে উপস্থিত ট্রাই ক্রিমিনাল স্নায়ুকে ক্ষতিগ্রস্ত করে ফেলে। এই স্নায়ুর কাজ হল সাধারণত চেহারায় আলরন সৃষ্টি মস্তিষ্কে পৌঁছে দেওয়া। আর এই কাজ যদি বাধাগ্রস্ত হয় তাহলে মাথার একপাশে ব্যথা অনুভূত হয়।
বিভিন্ন রকম ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থেকে অর্ধেক মাথা ব্যথা হতে পারে। নিয়মিত খাওয়া কিছু ওষুধ পরিমাণের চেয়ে বেশি খাওয়া হয়ে গেলে মাথাব্যথা সহ আরো নানারকম স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। এসিটামিনোফ্যান, অ্যাসপিরিন, আইবোপ্রফেন ইত্যাদি। ওষুধগুলো খেলে একপাশে মাথা ব্যাথা হতে পারে। এছাড়াও এলার্জি, ক্লান্তি, মাথায় আঘাত পাওয়া, সংক্রামক রোগ, টিউমার ইত্যাদির রোগের প্রভাবেও অর্ধেক মাথাব্যথা হতে পারে।
মাথা ব্যথা সাধারণত কিছু সময় পরে নিজে নিজে সেরে যায়। তবে যদি ব্যথা অসহ্য হয় ঘরোয়া টোটকা বা ওষুধে কোন কাজ না তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। মাথাব্যথা যদি নিয়মিত হতে থাকে এবং দৃষ্টি শক্তি ঝাপসা হয়ে যায়, ঘাড় আটকে যাওয়া, শরীর দুর্বলতা ইত্যাদি উপলব্ধি করলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কিসের লক্ষণ
মাথাব্যথা হলে আমরা খুব কষ্টকর সময় পার করে থাকি। কারো কারো ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি দীর্ঘস্থায়ী হয়। যদিও হালকা মাথা ব্যথা করলে কিছুটা বিশ্রাম, তরল খাবার খাওয়া বা ওষুধের মাধ্যমে কমিয়ে ফেলা যায়। তবে যেগুলো গুরুতর মাথাব্যথা এসব সেগুলোর ক্ষেত্রে এসব ছাড়া আরও কিছু পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন হালকা বা গুরুতর মাথাব্যথা কোনোটাই উপেক্ষা করা উচিত নয়। কারণ মাথাব্যথা শুধু একটি উপসর্গ নয় এটি জটিল রোগের সূচনা করতে পারে। চিকিৎসকরা বলেন শূন্য থেকে দশের স্কেলে ৭ একটি সিরিয়াস মাথা ব্যথার প্রতিনিধিত্ব করে। এর ফলে দৈনন্দিন জীবনে প্রভাব পড়তে পারে। এমন অবস্থাকে গুরুতর মাথাব্যথা হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
একেকজনের মাথাব্যথা একেক রকমের হয়ে থাকে। হালকা মাথা ব্যথাগুলো ঘরোয়া উপায়ে সারানো সম্ভব। কিন্তু গুরুতর মাথাব্যথার ক্ষেত্রে তা সম্ভব হয়ে ওঠে না। গুরুতর মাথাব্যথার কিছু লক্ষণ রয়েছে। যেমন হঠাৎ মাথা ব্যথা শুরু হওয়া, ৫০ বছর বয়সের পরে মাথা ব্যথা হওয়া, মাথাব্যথা তীব্রতা অনেক বেশি, মাথাব্যথার ধরন বা প্যাটার্ণে পরিবর্তন হওয়া ইত্যাদি।
গবেষণা মতে এইচআইভির সঙ্গে মাথা ব্যথার একটি যোগসূত্র আছে। এছাড়াও ক্যান্সার, ভ্রমণের কারণে মাথাব্যথা, হাঁচি কাশি কিংবা ব্যায়ামের কারণে মাথাব্যথা, মাথায় আঘাত পাওয়ার পরে ব্যথা, গর্ভাবস্থায় মাথাব্যথা এবং প্রসবের পরে মাথা ব্যথা এগুলো গুরুতর মাথাব্যথা হতে পারে। আরো কিছু স্নায়ুবিক লক্ষণের সাথে মাথা ব্যথা সম্পর্কিত।
যেমন দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়ে যাওয়া, শরীর দুর্বলতা এবং অসারতা অনুভব করা, স্মৃতিশক্তি হ্রাস পাওয়া ইত্যাদি। মাথা ব্যথার সঙ্গে যদি এইসব উপসর্গ দেখা যায় তাহলে অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিত। যেমন এক বস্তু দুইবার দেখা, বমি হওয়া, চোখ দিয়ে পানি ঝরা, জ্বর, অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়া, কথায় জড়তা ক্লান্তি বোধ করা, ব্যথা নাশক ঔষধ খাওয়ার পরেও ব্যথা না কমা এবং 72 ঘন্টা পার না হতেই আবার ব্যথা শুরু হওয়া।
এই সকল উপসর্গ গুলো দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত এবং এর কারণ খুঁজে বের করতে হবে। প্রয়োজনে এমআরআই অথবা এমআরই টেস্ট করানো দরকার। কেননা এইসব মাইগ্রেন, ব্রেন টিউমার, এইডস, ক্যান্সার এবং অন্যান্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ সমস্যার সূচনা হতে পারে।
অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায়
আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয় হলো অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায়। আর্টিকেলের এই পর্যায়ে আমরা অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায় নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি। মাথাব্যথা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সমস্যা। আমরা প্রায় সকলেই এ রোগে আক্রান্ত। তবে এরপরও মানুষ বুঝতে পারে না এর থেকে মুক্তি কিভাবে পাওয়া যায়।
তবে এখন আর ওষুধ খেতে হবে না বরং সাধারণ কিছু ঘরোয়া উপায় মাথাব্যথা সমস্যা কমিয়ে আনা সম্ভব। এখনকার জীবন যাপন অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। সারাদিন আমাদের ছোটা ছুটি করতে হয়। যেকোনো পরিস্থিতিতে আমাদের সতর্ক থাকা উচিত। কেননা কাজের চাপ বা অন্য কোন কারণে এখন মানুষ বেশি সমস্যায় পড়ছেন এবং এই পরিস্থিতির চাপে মাথা ব্যথা শুরু হয়।
কোন কোন সময় মাইগ্রেন থেকে মাথাব্যথা হতে পারে। এছাড়া চিন্তা বা আরো নির্দিষ্ট করে বলে দুশ্চিন্তা থেকে মাথাব্যথা হয়। স্ট্রোকের কারণে মাথাব্যথা আক্রান্ত সংখ্যা দিনে দিনে বাড়ছে। কিছু ওষুধ, ইনফেকশন, মাথায় আঘাত লাগলে, ধূমপান, কফি, ঘুম না হওয়ার কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। চলুন এবারে জেনে নেওয়া যাক ঘরোয়া কিছু উপায় যেগুলোর মাধ্যমে মাথাব্যথা দূর হতে পারেন।
- শরীরে যদি পানির ঘাটতি পরে তাহলে মাথাব্যথা হতে পারে। একে ডিহাইড্রেশন বলা হয়। বিভিন্ন গবেষণা থেকে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে, আপনার যদি মাথা ব্যথা হয় তাহলে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। দেখবেন সমস্যা অনেকটা কমে গেছে। এছাড়াও এমন ফল খেতে পারেন যাতে তরলের পরিমাণ বেশি। এভাবে মাথা ব্যথার সমস্যা দূর করতে পারেন।
- মানুষের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ম্যাগনেসিয়ামের দরকার। তবে বেশিরভাগ মানুষ এই খনিজ কে তেমন পাত্তা দেয় না। সে কারণে সমস্যা বাড়তে থাকে। শরীরে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে এমনকি নার্ভের ট্রান্সমিশনের কাজেও সাহায্য করে। সেজন্য ম্যাগনেসিয়ামের ঘাটতি হলে মাথা ব্যাথা হয়। তাই ম্যাগনেসিয়াম যুক্ত খাবার খাওয়া অত্যন্ত জরুরি।
- মদ খাওয়া খুবই খারাপ একটি অভ্যাস। কিন্তু অনেকে মদ্যপান করতে পছন্দ করে। এই পানীয় শরীরে প্রদাহ সৃষ্টি করে। মদ কিন্তু রক্তনালীকে বড় করে দেয়। এই কারণেই সমস্যা। শরীরের নানা জায়গায় মদের কারণে ক্যান্সার হতে পারে। তাই প্রতিটি মানুষের মদ থেকে দূরে থাকা উচিত। এক গবেষণায় উঠে এসেছে মদ খেলে মাথাব্যথা হয়। তাই মদ্যপান থেকে সকলে দূরে থাকা উচিত।
- আমাদের সকলের শরীরের জন্য ঘুম অত্যন্ত জরুরী। ঘুমের মধ্যে শরীর নিজেকে সারিয়ে তুলতে পারে। তাই ঘুম অত্যন্ত প্রয়োজন। ঘুম কম হলে নানা রকম সমস্যার সাথে মাথা ব্যাথা হয়। সেজন্য পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমাতে হবে।
মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয় ছিল অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায়। আমরা আর্টিকেলের মধ্যে অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কমানোর উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি হয়তোবা এতক্ষণে আর্টিকেলটি পড়ে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আমরা আরও কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।
যেমন- প্রতিদিন মাথা ব্যথা কেন হয়, অর্ধেক মাথাব্যথা কেন হয়, অতিরিক্ত মাথা ব্যথা কিসের লক্ষণ এ সকল বিষয়গুলো তুলে ধরা হয়েছে। আপনার যদি আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করুন। যাতে করে বিষয়টি সম্পর্কে সবাই জানতে পারে। এরকম আরো তথ্যবহুল পোস্ট পড়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ।
শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url