শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন কিভাবে নেবেন

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের আর্টিকেলের বিষয় হলো শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন। আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন কিভাবে নেবেন, শীতে শিশুর মুখে লাগানো যায় এরকম আরো কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি।
ত্বকের যত্ন
আপনি যদি আপনার বাচ্চার সঠিকভাবে যত্ন নিতে চান এবং শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন সঠিকভাবে নিতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ভূমিকা

শীতকাল আসলেই বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন জরুরী হয়ে পড়ে। শীতকালের শুরু থেকে বাচ্চাদের ত্বকের যত্নে কিছুটা পরিবর্তন নিয়ে আসা উচিত। সেই জন্য শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন কিভাবে নিবেন সে বিষয়টি আজকের আর্টিকেলের মধ্যে তুলে ধরা হয়েছে। 

আজকে আমরা শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন, নবজাতক শিশুর প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র, শীতে শিশুর মুখে কি লাগানো যায়, শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেবেন, শীতকালে ত্বকের যত্ন নেওয়ার গুরুত্ব এই সকল বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা রয়েছে। সবগুলো বিষয়ে বিস্তারিত জানতে হলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক।

শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন

প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বাচ্চাদের ত্বক বেশি নাজুক এবং সংবেদনশীল হয়ে থাকে। যার ফলে খুব তাড়াতাড়ি আদ্রতা হারিয়ে ফেলে। কোন একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের থেকে নবজাতক শিশুর ত্বক ৩০ শতাংশ পাতলা এবং কম হাইড্রেটেড হয়ে থাকে। প্রাপ্তবয়স্কদের তুলনায় বাচ্চাদের ত্বকের প্রাকৃতিক ময়শ্চারাইজারও কম থাকে। 

সেজন্য শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকে শুষ্কতা, এলার্জি, জ্বালা করা এগুলো খুবই সাধারণ বিষয় হয়ে ওঠে। এক্ষেত্রে অভিভাবকদের অধিক যত্নবান হতে হয়। তা না হলে বাচ্চার ত্বকে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। কি ভাবছেন শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন কিভাবে নিবেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক কি কি উপায়ে শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন নিতে পারেন।
ময়শ্চারাইজারঃ ম্যাসাজ, গোসল কিংবা বাচ্চার ত্বকের যত্ন নিতে আপনি যে সামগ্রী ব্যবহার করেন না কেন খেয়াল রাখতে হবে তাতে যেন ময়েশ্চারাইজিং উপাদান থাকে। ভিটামিন ই, ভিটামিন বি৫, দুধ, প্রোটিন, রাইস এক্সট্রাক্ট এগুলো বাচ্চাদের ত্বকের গভীরে গিয়ে নারিশ করতে পারে।

গোসলের সময়ঃ গোসলের মাধ্যমে বাচ্চার ত্বকের যত্ন নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা যায়। বাচ্চাদের কখনোই অনেক সময় যাবত গরম পানিতে গোসল করাবেন না। এতে করে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। হালকা গরম পানিতে অল্প সময়ের জন্য গোসল করালে তাদের ত্বক মশ্চারাইজেশন হারায় না। 

বেশিক্ষণ পানিতে থাকলে বিশেষ করে গরম পানিতে ত্বকের মশ্চারাইজেশন কেড়ে নেয় এবং ত্বক শুকনো করে দেয়। বাচ্চাদের স্পঞ্জ বাঁথ করানো একটি ভালো মাধ্যম। হাইপোএলারজেটিক পি এইচ ভারসাম্যযুক্ত এবং বাচ্চাদের ত্বকের জন্য বিশেষভাবে তৈরি মাইলড ক্লিনজারও ব্যবহার করা যায়।

গোসলের পরে ময়শ্চারাইজার লাগানঃ গোসল কিংবা স্পঞ্জ বাঁধের পরে শিশুকে অবশ্যই ময়শ্চারাইজার লাগাতে হবে। গোসলের পর ত্বক যখন হালকা ভেজা থাকবে তখন লোশন লাগানো সবচেয়ে ভালো। রাইস এক্সট্রাক্ট এবং মিল্ক প্রোটিনের সমৃদ্ধ বিভিন্ন এই উপাদান গুলো দিয়ে তৈরি লোশনে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও ভিটামিন বি ফাইভ থাকে। 

এগুলো লাগালে শিশুর ত্বক সারাদিন ময়শ্চার ধরে রাখে। বাচ্চাদের শরীরে লোশন এবং মুখে ক্রিম লাগাতে হবে। শীতকালে বাচ্চাদের গাল বেশি শুকিয়ে যায়। তাই গালে ক্রিম লাগিয়ে তা আলতো ভাবে মালিশ করতে হবে। এমনকি বাচ্চাকে বাইরে নিয়ে যাওয়ার আগে এবং পরে ক্রিম এবং লোশন লাগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। বাড়ির আবহাওয়া যদি বেশি শুষ্ক হয় তাহলে আদ্রতা বজায় রাখার জন্য হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করতে পারেন।

ডায়াপার rash থেকে দূরে রাখুনঃ স্বাভাবিকভাবে শীতকালে বাচ্চাদের অতিরিক্ত জামাকাপড় পড়ানো হয় এবং বারবার ডায়াপার পাল্টানো সম্ভব হয় না। সেজন্য রেস এবং জ্বালা কম করার জন্য সেই স্থানে এলকোহল মুক্ত ও সাবান মুক্ত ওয়াইপ্স দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এই ধরনের ওয়াইপস এ বিভিন্ন রকম ময়শ্চারাইজিং উপাদান থাকে। একটি নির্দিষ্ট সময় পর পর অবশ্যই ডাইপার চেঞ্জ করতে হবে। না হলে এর ফলে সংক্রমণ এবং রেস হতে পারে।

ত্বকের সমস্যাঃ বাচ্চার যদি শুষ্ক ত্বক ক কিংবা একজিমার মত কোন ত্বকের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে শীতের সময় একটু বেশি যত্ন নিতে হবে। কেননা শীতকালে এই সমস্যাগুলো আরো বেশি হয়ে যায় এবং ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম করে তোলে। ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করলে প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং ভবিষ্যতে ত্বক নষ্ট হতে দেয় না।

আশা করছি শীতকালে বাচ্চাদের ত্বকের যত্ন কিভাবে নেবেন সে বিষয়ে আপনি ধারণা পেয়ে গেছেন। উপরের উপায় গুলো অবলম্বন করলে আপনার বাচ্চার ত্বকের কোন সমস্যা হবে না ইনশাল্লাহ।

শীতে শিশুর মুখে কি লাগানো যায়

শীত একসাথে কত কিছু নিয়ে আসে তাই না। শীত আসে, শীতের রোদ আসে, রঙিন আর পুষ্টিতে ভরপুর শাকসবজি আসে। সেই সঙ্গে আসে ত্বক নিয়ে অনেকটাই দুশ্চিন্তা। আর বাড়িতে যদি একটা শিশু থাকে তাহলে তো কোন কথাই নেই। শীতকালে শিশুর ত্বকের যত্ন নিয়ে আপনাকে ভাবতেই হবে। কারণ শিশুর ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়। 

শুষ্ক হয়ে নানা রকম জটিলতা দেখা দিতে পারে। শীতকালে বাচ্চাদের যত্ন কিভাবে নিবেন তার কিছু উপায় নিয়ে এবারের আলোচনা। বিশেষ করে শীতের শিশুর মুখে কি লাগানো যায় সেটা ভালোভাবে জানতে হবে। বিদেশি পণ্যগুলো নকল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সেজন্য দেশি কোন প্রতিষ্ঠিত ব্যান্ডের পণ্য ব্যবহার করাই ভালো। শিশুদের ঠোঁট ফাটে বেশি। 
সেজন্য ঠোঁটে ভ্যাসলিন বা লিপ বাম জাতীয় কোন কিছু ব্যবহার করতে হবে। হাত পায়ের জন্য লোশন বা অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যেতে পারে। মাথায় তেল দেওয়া যাবে না। কারণ মাথায় তেল দিলে মাথার ত্বক ভেজা থাকে। এর ফলে ঠান্ডা লাগতে পারে। আর ঠান্ডা লাগা অবস্থায় তেল দিলে ঠান্ডা সারতেও অনেকটা দেরি হয়। এ সময় শুষ্ক ত্বক, চুলকানি এরকম আরো সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

পরিবারের কোনো একজনেরও যদি সংক্রমনের কোন সমস্যা থেকে থাকে তাহলে শিশু আক্রান্ত হয়ে যেতে পারে। এমতাবস্থায় দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। শীতকালে বাচ্চার ত্বকের যত্ন নিতে নিম্নলিখিত পণ্যগুলো ব্যবহার করতে পারেন।
  • বেবি লোশন
  • বেবি ওয়াইপস
  • তেল
  • শ্যাম্পু
  • বডি ওয়াশ
  • বেবি ফেসিয়াল ক্রিম
  • লিপ বাম
যেগুলো করা যাবে না

তেল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। তেলে ময়লা জমে ত্বকের লোমকূপ বন্ধ হয়ে যায়। আর মাথাতে ব্যবহার করলে মাথার ত্বক ভেজা থাকাই ঠান্ডা লাগে। নরম কাপড় পরিয়ে রাখতে হবে। পায়ের কাপড়ের জুতা এবং মাথায় টুপি পরিয়ে রাখতে হবে। 

সুগন্ধি যুক্ত পণ্য ব্যবহার করা যাবে না। সুগন্ধযুক্ত পণ্যগুলো সাধারণত অ্যালকোহল থাকে যা বাচ্চার ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। অনেকেই ঘরের মধ্যে কয়লা বা ভুসি জ্বালিয়ে তাপমাত্রা বাড়ায়। এটা করা যাবে না। কারণ এটা শিশুর ত্বক এবং স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে।

শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেব

শীতকালের বাতাস ত্বকের জন্য মোটেই আরামদায়ক নয়। কারণ শীতের শুষ্কতা ত্বকের আদ্রতা কেড়ে নেয়। শীত যতো পারে ত্বকের সমস্যা ততই বাড়তে থাকে। তাই এই সময় ত্বকের জন্য একটু বাড়তি যত্ন প্রয়োজন হয়। কোমল এবং সুন্দর রাখার জন্য ত্বকের যত্ন নেওয়া খুবই প্রয়োজন। নিয়মিত ত্বকের যত্ন নিলে আপনার ত্বক মসলিন এবং কোমল থাকবে। 

শীতের সময় ত্বকের যত্ন নিতে বিশেষ কিছু উপায় অবলম্বন করতে পারেন। এই বিষয়গুলো রয়েছে এবারের আলোচনায়।

লিপস এক্সফোলিয়েশনঃ ত্বক এক্সফোলিয়েট কম বেশি সবাই করে থাকে। কিন্তু শীতের সময় ত্বকের পাশাপাশি ঠোঁটো এক্সফোলিয়েট করা জরুরী। শীতকালের ঠোঁট অনেক বেশি মরা কোষগুলো দূর করতে সহায়তা করে। পাশাপাশি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এছাড়াও ত্বকের উপরে থাকা ময়লা এবং পলুশন দূর করে। এজন্য একটি লিপস ক্রাফট কিনে নিয়ে এটি করতে পারেন। তাছাড়া ফেস স্ক্রাব দিয়েও করা যায়।

নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার এর ব্যবহারঃ শীতকালে নিয়মিত ময়শ্চারাইজার ব্যবহার খুবই খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তৈলাক্ত কিংবা শুষ্ক সব ধরনের ত্বকেই ময়শ্চারাইজার ব্যবহার করা জরুরী। এ সময় জেল কিংবা ক্রিম সমৃদ্ধ যে ময়শ্চারাইজার গুলো রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করতে পারেন। ক্লেনজার দিয়ে মুখ ধোয়ার পরে ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।

সানস্ক্রিন ব্যবহার করুনঃ অনেকেই মনে করেন শীতকালে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার কোন প্রয়োজন নেই। বাইরে রোদ কম থাকে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে না। কিন্তু শীতকালেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করা উচিত। এ সময় সূর্যের আলট্রা ভায়োলেট রশি থাকে। তাহলে সানস্ক্রিন কেন ব্যবহার করবেন না। স্কিনকে নিরাপদ রাখতে ঘর থেকে বের হওয়ার 15 মিনিট আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
সব সময় হাইড্রেটেড থাকুনঃ আমরা অনেকেই শীতকালে পানি খাওয়া অনেকটাই কমিয়ে দিই। এটা ত্বকের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এ সময়ে শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিলে ত্বক খসখসে এবং রুক্ষ হয়ে যায়। তাইতো শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি খেতে হবে।
হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুনঃ শুধু কি মুখের ত্বকের যত্ন নিলে চলবে হাতের ত্বকের যত্ন নিবেন না। শীতকালে মুখের পাশাপাশি হাতে যত্ন নেওয়া সমান জরুরী। তাই নিয়মিত হ্যান্ড ক্রিম ব্যবহার করুন। বিশেষ করে কাপড় ধোয়ার পর হ্যান্ড স্যানিটাইজ ব্যবহার করেন অথবা থালাবাসন ধোয়ার পরে অবশ্যই হান্ড ক্রিম ব্যবহার করতে হবে।

স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট পরিবর্তন করুনঃ সারা বছর যে সকল ক্রিম বা স্কিন কেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করেন শীতকালে সেগুলো পরিবর্তন করতে হতে পারে। শীতের সময় স্কিন অনেকটাই রুক্ষ হয়ে যায়। তাই শীতের সময় ত্বকের যত্ন নিতে নারিশিং এবং ময়েশ্চারাইজিং প্রোডাক্ট গুলো ব্যবহার করতে হবে। যাতে স্কিনের ড্রাইনেস বাড়তে না পারে।

পায়ের জন্য বাড়তি যত্নঃ হাতের পাশাপাশি পায়ের ও যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। পায়ে মোজা পড়ে থাকতে হবে। পা আগে ভালো ভালো করে ধুয়ে পায়ে পেট্রোলিয়াম জেলি কিংবা গ্লিসারিন ভালোভাবে মেসেজ করতে হবে। সপ্তাহে একবার এক্কসফোলিয়েট করতে পারেন। পা ফাটা রোধে নিয়মিত পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করতে হবে। অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।

শীতকালে ত্বকের যত্ন নেওয়ার গুরুত্ব

ত্বক শরীরের একটি বৃহত্তম অঙ্গ। কাজেই শারীরিক সুস্থতার জন্য সুস্থ এবং অপরিহার্য এটা নিশ্চয়ই বলার অপেক্ষা রাখে না। পারিপার্শ্বিক অবস্থার সঙ্গে শরীরকে খাপ খাওয়ানো এবং স্বাভাবিক অবস্থা রক্ষা করা ত্বকের একটি প্রধান কাজ। গ্রন্থি হতে নিঃসৃত তেলের মাধ্যমে ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং মসৃণতা বজায় থাকে। 

কিন্তু শীতের শুষ্ক আবহাওয়া ত্বকে স্বাভাবিক তেলের আস্তরণ শুষে নেয়। ফলে ত্বক শুষ্ক এবং রুক্ষ হয়ে যায়। বিশেষ করে অ্যাকজিমা, সোরিয়াসিস, এবং এলার্জিজনিত রোগে যারা ভুগে থাকেন তাদের অবস্থার বেশি অবনতি হয়ে যায় এবং যারা সুস্থ তাদের এসব রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা বেড়ে যায়। সেজন্য ত্বকের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা শীতকালে বাচ্চাদের যত্ন কিভাবে নিতে হয় সে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সেই সাথে সাথে প্রাপ্ত বয়স্করা ত্বকের যত্ন কিভাবে নিবে, ত্বকের যত্ন নেওয়ার গুরুত্ব কতটুকু সবগুলো বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করছি আপনি সবগুলো বিষয় খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। 

আমাদের লেখা যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিবার এবং বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করুন। আপনার কোন মতামত জানানোর থাকলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে জানান। এরকম আরো নতুন নতুন বিষয়ে পোস্ট পড়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url