গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয় - গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয়

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের আর্টিকেল এর মূল বিষয় হলো গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়? আপনি যদি গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয় এ নিয়ে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সিলিন্ডার বিস্ফোরণ
স সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয় এ নিয়ে আমাদের সকলের জানা অনেক জরুরি। আশা করছি আর্টিকেলটি পড়া শেষ হলে আপনি গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয় বিস্তারিতভাবে জানতে পারবেন।

ভূমিকা

আমাদের দেশে মাঝেমধ্যেই বড় বড় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে চলেছে। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কোনভাবে ঠেকানো যাচ্ছে না। আমাদের অসচেতনতার জন্য অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেই চলেছে। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হলে করণীয় কি? আমরা আজকের আর্টিকেলে জানব গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়? গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয়, গ্যাস সিলিন্ডারের রেগুলেটর খোলার নিয়ম, সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার সর্তকতা, গ্যাস সিলিন্ডার ঘামে কেন, সিলিন্ডারের রেগুলেটর লাগানোর নিয়ম। তাহলে চলুন বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়

আমাদের দেশে বাসা বাড়িতে এলপিজি গ্যাস সিলিন্ডারের ব্যবহার দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় দিনের বেলা গ্যাস না থাকার কারণে সিলিন্ডারের উপর নির্ভর করে থাকেন। অনেকেই নতুনভাবে গ্যাস সংযোগ না থাকার কারণে সিলিন্ডারের গ্যাস একমাত্র ভরসা। ব্যবহার বৃদ্ধির কারণে গ্যাস সিলিন্ডার থেকে দুর্ঘটনা পরিমাণে বাড়ছে। দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডের খবর শোনা যাচ্ছে। 

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়? সাবধানতার সঙ্গে গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার বিকল্প নেই। তবে অধিকাংশ ব্যবহারকারীর এ বিষয়ে ধারণা নাই। এই কারণে তারা গ্যাস সিলিন্ডারের বিষয়গুলো এড়িয়ে যান। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ থেকে বাঁচতে সবকিছু মেনে চলা অত্যন্ত জরুরী। যেমন- গ্যাস সিলিন্ডার তাপযুক্ত জায়গায় রাখা, গ্যাস সিলিন্ডার সূর্যের আলোতে প্রচন্ড তাপের দাহ পদার্থের কাছাকাছি রাখলে সিলিন্ডারের বিস্ফোরণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। 

গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়? গ্যাস সিলিন্ডার তাপ জায়গায় রাখলে বিস্ফোরণের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। এজন্য গ্যাস সিলেন্ডার সব সময় খোলামেলা ও শীতল জায়গা, শুকনো জায়গায় গ্যাস সিলিন্ডার স্থাপন করতে হবে এবং সিলিন্ডার সবসময় সোজা রাখতে হবে। অনিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ গ্যাস সিলিন্ডার কে বিপদজনক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যেতে পারে। সংযোগগুলোকে নিয়মিত চেক করতে হবে যেন কোন দুর্ঘটনার সম্মুখীন না হতে হয়।

গ্যাস সিলিন্ডার লিক হলে করণীয়

গ্যাস সিলিন্ডার রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বিপদজনক পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যায়। এজন্য নিয়মিত সংযোগগুলোকে সাবান পানি দ্রবণ প্রয়োগ করে গ্যাসের লিক পরীক্ষা করতে হবে। এ সময় বুদবুদের সন্ধান পাওয়া গেলে কিংবা লিকের সন্ধান করা হলে যে কোন অভিজ্ঞ কারো সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। এছাড়াও দিন রাতে নিয়মিত মুছে রাখতে হবে। যাতে কখনো মরিচা না ধরে। অস্থায়ী সংযোগ বা সরঞ্জাম পরিবর্তন করতে হবে। কেননা এর ফলে গ্যাস লিকেজ বা বিস্ফোরণ হতে পারে। 

এছাড়া ব্যবহারকৃত চুলা কোথাও কোনো লিকেজ আছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। যদি আপনি একটি গ্যাস লিক সন্দেহ মনে হয় তাহলে আপনি বিল্ডিং এর সমস্ত জানালা খুলে দেন এবং অন্যান্য সরঞ্জামগুলি সরিয়ে ফেলুন। ইলেকট্রিক্যাল লাইন বন্ধ আছে কিনা তা পরীক্ষা করে নিন। যত ইলেকট্রিক ব্রেকার আছে তা সবকিছু বন্ধ করুন। অতঃপর আপনি যদি পারেন তাহলে গ্যাসের মিটার সরবরাহ বন্ধ করুন। আর যদি না পারেন তাহলে অভিজ্ঞ কাউকে অবশ্যই ডাকতে হবে। 

না ডাকলে অবশ্যই দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতে হবে। গ্যাস সিলিন্ডার লিক করলে সাথে সাথে অভিজ্ঞ কারো কাছে পরামর্শ নিন। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়, আমাদের রক্ষণাবেক্ষণের ভুল ত্রুটির জন্যেই গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়। স্থায়ীভাবেই লিকেজ হলে বন্ধ করার জন্য একজন দক্ষ গ্যাস টেকনিশিয়ানকে দিয়ে সিলিন্ডার টি মেরামত করে নিতে হবে।

গ্যাস সিলিন্ডারের রেগুলেটর খোলার নিয়ম

আপনি যদি রেগুলেটর খোলার পদক্ষেপ নিতে চান তাহলে একটি ভালো বায়ু চলাচল এলাকায় আছেন কিনা তা নিশ্চিত করুন। নিরাপত্তা আগে জরুরী। গ্যাস সিলিন্ডার টি কোন লিকেজ আছে কিনা তা যাচাই-বাছাই করে নিন। গ্যাস সিলেন্ডার অনেক সময় মরিচা পড়ার কারণে গ্যাস সিলেন্ডারটি লিকেজ হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করবেন না। ব্যবহার করলে ঝুঁকির মুখে পড়বেন। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়। 

একটি গ্যাস সিলিন্ডার যদি ক্ষতিগ্রস্ত বা লিকেজ থাকে তাহলে রেগুলেটর লাগাবেন না। একটি গ্যাস সিলিন্ডারের রেগুলেটর খোলার নিয়ম হলো গ্যাস সিলিন্ডারের মাথায় হালকা করে চাবিটা আগে বন্ধ করে নেন। পরে রেগুলেটর মাথায় একটি বাটন আছে হালকা করে বাটনে একটা চাপ দিন। রেগুলেটর খুলে আসবে। এভাবেই আপনি একবার চেষ্টা করুন রেগুলেটরটি খুলে আসবে।

সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহারে সতর্কতা

আমাদের দেশে বাসা বাড়িতে দিনে দিনে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস ব্যবহার বেড়েই চলেছে। বাসাবাড়ি ও বাণিজ্যিক কাজে ব্যবহার করছে এলপিজি সিলিন্ডার গ্যাস। এছাড়াও যেভাবে আগুন লাগার ঘটনা ঘটছে সে ক্ষেত্রে আমাদের বাসস্থান বা কর্মস্থলে থাকা গ্যাস সিলিন্ডার এক একটি টাইম বোমা হয়ে দাঁড়িয়েছে। সে ব্যাপার সন্দেহ নেই। নিজ নিজ জায়গা থেকে সতর্ক থাকার জন্য চলুন জানি গ্যাস সিলিন্ডার কিভাবে নিরাপদে ব্যবহার করা যায়।
  • বিশেষ করে এলপিজি সিলিন্ডারের ক্ষেত্রে উপরের দিকে মুখ করে রাখলে তরল গ্যাস লিক করবে না এবং আগুন লাগার ঝুকেও থাকবে না। সেক্ষেত্রে গ্যাস সিলিন্ডার উপরের দিকে মুখ করে রাখা উচিত। সিলিন্ডার খালি হোক আর ব্যবহারের মধ্যে থাকো দুই ক্ষেত্রেই এভাবে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। গ্যাস সিলিন্ডার গুলো এমন জায়গায় রাখতে হবে যেখানে আলো বাতাসের সুব্যবস্থা রয়েছে। এতে করে গ্যাস লিক হলেও কোন একটি জায়গায় আবদ্ধ হয়ে থাকার আশঙ্কা কমে যাবে। যেমন- এমন রুম বড় জানালা আছে, প্রবেশদ্বার এবং যান্ত্রিক। ভেন্টিলেটর আছে। এমন ঘর গুলোর ক্ষেত্রে ভালো স্থান এছাড়াও গ্যাস সিলেন্ডার গুলো যাতে কোন ধরনের তাপের উৎস, জলীয় উৎস এবং দাহ পদার্থ থেকে দূরে থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আপনার ঘরে যদি একের অধিক গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করেন তাহলে গ্যাস সিলিন্ডারের দূরত্ব অন্তত রাখতে হবে ৩ মিটার। আপনি যদি কোন বড় ভবনে বাস করেন তাহলে ভবন সিঁড়ির সামনে খোলা জায়গাতে গ্যাস সিলিন্ডার রাখা খুবই বিপদজনক। কারণ এতে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হলে সে সময় বের হয়ে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
  • এতে কোন সন্দেহ নেই যে গ্যাস সিলিন্ডার একটি বিপদজনক বস্তু। তাই সিলিন্ডারের আশেপাশে থাকা অবস্থায় অবশ্যই অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। যারা এই যন্ত্রপাতি সম্পর্কে বুঝেনা তাদের দিয়ে কোনভাবে সিলিন্ডার কাজ করানো যাবে না। ধরার সময় গ্লাভস এবং এন্টি বল পোশাক পরা জরুরী। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সিলিন্ডার ধরা ছোঁয়া বা ব্যবহারের সময়ে নিরাপত্তায় যেন সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পায়। এক্ষেত্রে সব সময় সচেতন থাকতে হবে। ভুল করে কোন ধরনের ঝুঁকি নেওয়া যাবে না। অন্য যেকোনো কিছু করার আগে অবশ্যই নিজের ও অন্য প্রাণ বাঁচানোর প্রতি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেবেন ও নিজেও সতর্ক থাকবেন।

গ্যাস সিলিন্ডার ঘামে কেন

একটি গ্যাস সিলিন্ডার পৃষ্ঠের ঘৃনিভূত হওয়ার কারণে ঘামে সাধারণত গ্যাস সিলিন্ডার তাপমাত্রার আশেপাশের বাতাসের চেয়ে কম হয়। যার ফলে সিলিন্ডারের শীতল পিষ্ঠে বাতাসে আদ্রতা ঘনীভূত হওয়ার কারণে ঘাম হয়ে থাকে। চলুন দেখে নেওয়া যাক কি কি কারণে সিলিন্ডারে ঘাম হতে পারে।

আদ্রতা: যখন উষ্ণ আদ্র বায়ু সিলিন্ডারের শীতল পৃষ্ঠের সংস্পর্শে আসে তখন জলীয় বাষ্প তরল ফোটায় ঘাম হয়ে থাকে। পরিবেশের উচ্চ আদ্রতা মাত্রা ঘণীভূত হওয়া সম্ভবনা হার বাড়িয়ে তুলতে পারে এবং আদ্রতার জন্য গ্যাস সিলিন্ডার ঘাম হয়ে থাকে।

তাপমাত্রার পার্থক্য: যদি কোন গ্যাস সিলিন্ডারের ভিতরের গ্যাস কম বা তাপমাত্রায় থাকে উদাহরণস্বরূপ গ্যাস সিলিন্ডারের বাইরে বায়ু পরিবেশিত বাতাসের চেয়ে ঠান্ডা হতে পারে। যার ফলে সিলিন্ডারে ঘাম হয়ে থাকে।

গ্যাস পেশার রিলিজ: যদি একটি গ্যাস সিলিন্ডার থেকে গ্যাস বের হতে থাকে এর ফলে গ্যাস সিলেন্ডারটি দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যায়। এর ফলে সিলিন্ডারের গায়ে ঘাম দেখা যায়।

নিরোধক সমস্যা: যদি গ্যাস সিলিন্ডারটি ভালোভাবে উত্তাপ না থাকে তবে এটি তাপমাত্রা পরিবর্তন এবং সংবেদনশীল হতে পারে। যার ফলে গ্যাস সিলিন্ডার টি ঘামের কারণ হতে পারে।

এই গ্যাস সিলিন্ডারের ঘাম সাধারণত ক্ষতিকারক নয়। তবে সিলিন্ডারটি ভালো অবস্থায় সংরক্ষণ করা আছে কিনা এবং কোন ফুটো বা অন্য সমস্যা আছে কিনা তা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। গ্যাস সিলিন্ডার এর বিষয়বস্তুর সম্পর্কে উদ্যোগ থাকে হবে এবং সিলিন্ডার ঝুঁকিপূর্ণ কিছু দেখলে একজন পেশাদারের সাথে পরামর্শ করা জরুরী।

গ্যাস সিলিন্ডার লাগানোর নিয়ম

আপনি যদি গ্যাস সিলিন্ডার লাগানোর পদক্ষেপ নিতে চান তাহলে একটি ভালো বায়ু চলাচল এলাকায় আছেন কিনা তা নিশ্চিত করুন এবং নিরাপত্তা আগে জরুরী গ্যাস সিলিন্ডার টি কোন লিকেজ আছে কিনা তা যাচাই-বাছাই করে নিন। গ্যাস সিলেন্ডার অনেক সময় মরিচা পড়ার কারণে গ্যাস সিলেন্ডারটি লিকেজ হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহার করবেন না। ব্যবহার করলে ঝুঁকির মুখে পড়বেন। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়? একটি গ্যাস সিলিন্ডার যদি ক্ষতিগ্রস্ত বা লিকেজ থাকে গ্যাস সিলিন্ডার লাগাবেন না। 

একটি গ্যাস সিলিন্ডারের রেগুলেটর লাগানোর নিয়ম হলো গ্যাস সিলিন্ডারের মাথায় হালকা করে চাবিটা আগে বন্ধ করে নেন। পরে গ্যাস সিলিন্ডার মাথায় একটি বাটন আছে। হালকা করে বাটনে একটা চাপ দিন। রেগুলেটর টি সিলিন্ডারের মাথায় হালকা করে চাপ দিয়ে রেগুলেটরটি লাগানো হলে রেগুলেটরের চাবিটা সোজা করে দিন। এভাবেই আপনি একবার চেষ্টা করুন গ্যাস সিলিন্ডার লাগানো হয়ে যাবে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের জন্য গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয় এই সম্পর্কে তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয়। আপনি যদি এই বিষয়গুলো অর্থাৎ গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয় এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে উপরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ কেন হয় এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা রয়েছে। আপনি চাইলে সেখানে পড়ে নিতে পারেন আশা করছি এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি উপকৃত হয়েছেন।

আমাদের লেখাটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিবারের এবং আপনার বন্ধুদেরসাথে এটি শেয়ার করতে পারেন। আরো নতুন নতুন বিষয় পোস্ট পাওয়ায় জন্য আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। ধৈর্য ধরে আমাদের থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url