সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের আর্টিকেলের আলোচনার বিষয় হচ্ছে সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার উপায়। অনেকেই বিভিন্ন কারণে ইতালি যেতে চান। বিশেষ করে কাজের ভিসা নিয়ে। তাদের জন্য আজকের আর্টিকেলটি বিশেষ উপকারী।
ইতালি
অন্য কোন পথ অবলম্বন করার চেয়ে উত্তম সরকারিভাবে যাওয়া। সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে হবে। আজকে আমরা এ বিষয়টি বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করবো। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

ভূমিকা

ইতালি হচ্ছে পশ্চিম ইউরোপের অন্তর্ভুক্ত একটি দেশ। ইতালি ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত। ইতালির রাজধানীর নাম হচ্ছে রোম। বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে অনেক মানুষ যাচ্ছে। এমনকি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যাচ্ছে। ইতালিতে অন্যান্য দেশে তুলনায় অনেক বেশি বেতন পাওয়া যায়। এ ছাড়াও উন্নত জীবন যাপন করা যায়। 

আপনি যদি ইতালিতে যেতে চান তাহলে আপনার বেশ কিছু বিষয়ে জানার জরুরী। তার মধ্যে হয়েছে ইতালি কাজের ভিসা, ইতালি ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং, ইতালি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ, সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার উপায়, ইতালি লটারী, ইতালি টুরিস্ট ভিসা এসবগুলো বিষয়ে আপনাদের বিস্তারিত জানতে হবে। 

তবে আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আলোচনা করব কোন মাধ্যমে ইতালি যাওয়া সবচেয়ে সহজ। সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার উপায় কি। চলুন আমাদের আজকের আলোচনাটি শুরু করা যাক।

ইতালি কাজের ভিসা

ইতালিতে কাজের ভিসা সাধারণত দুই প্রকার হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা এবং অন্যটি নন সিজনাল জেনারেল ওয়ার্ক ভিসা ।আপনি এই দুই ভিসা নিয়ে সরকারি ভাবে ইতালি যেতে পারেন। আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার বিস্তারিত আলোচনা করব।

সিজনাল ওয়ার্ক ভিসাঃ কৃষি, পর্যটন এবং অন্যান্য মৌসুমি কাজের জন্য সিজনার ওয়ার্ক ভিসা প্রদান করা হয়। এর মেয়াদ প্রকৃতপক্ষে নয় মাস পর্যন্ত হয়ে থাকে।

নন সিজনাল ওয়ার্ক ভিসাঃ দীর্ঘমেয়াদী কাজের জন্য নন সিজনাল ওয়ার্ক ভিসা প্রদান করা হয়। যেমন শিল্প সেবা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে এ ভিসা দেওয়া হয়। এর মেয়াদ ২ বছর পর্যন্ত হয় এবং পরবর্তীতে আবার নবায়ন করে নেওয়া যায়।

ইতালিতে কাজের ভিসা নিয়ে গেলে আপনি সেখানে কাজ করার সুযোগ পাবেন এবং আর্থিকভাবে সচ্ছলতা অর্জনের পাশাপাশি নতুন একটি সংস্কৃতির সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাবেন। সেখানে কর্মরত অবস্থায় আপনি সেখানকার স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

ইতালিতে কাজের ভিসা পাওয়া এখন প্রতিযোগিতামূলক হয়ে গেছে। এছাড়া ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া এখন সময় সাপেক্ষ। ভাষা শিখে না গেলে আপনি সেখানে বিপদে পড়তে পারেন এবং সাংস্কৃতির পার্থক্য একটি বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ। ইতালী কাজের ভিসার খরচ নির্ভর করে বিভিন্ন ভিসার উপর। যখন আপনি কোন দেশ থেকে আবেদন করছেন। ইতালি কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে আপনার মোট খরচ হতে পারে ২৫ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা।

ইতালি ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং

বর্তমানে ইতালিতে ফ্যামিলি ভিসা প্রসেসিং দিন দিন অনেক কঠিন হয়ে উঠছে। তো সেজন্য অনেকের কাছে তাদের পরিবারকে ইতালি নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আবার অনেকে নানা ঝামেলার মধ্যে সেই কাগজপত্র বের করে দেশে ফাইল জমা দিয়েও দীর্ঘদিন ধরে অপেক্ষা করে। আমাদের মধ্যে অনেকের রয়েছে যারা ইতালি থেকে নুল্লাওয়াস্তা তুলে দেশে ফাইল জমা করিয়ে অপেক্ষার প্রহর গুনতে গুনতে ধৈর্য হারিয়ে ফেলেন। 

তারা খুব সহজেই তাদের সন্তান, স্বামী- স্ত্রী কিংবা বাবা- মা ভাই বোন সবাইকে টুরিস্ট ভিসা ইতালিতে আবেদনের মাধ্যমে খুব অল্প সময়ের মধ্যে নিয়ে যেতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে অবশ্যই মনে রাখতে হবে টুরিস্ট ভিসায় উনারা শুধুমাত্র তিন মাস পর্যন্ত আপনার কাছে অবস্থান করতে পারবেন এবং ভিসার মেয়াদ শেষ হলে দেশে ফিরে আসতে হবে। 

আর যদি নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পরও ফিরে না আসেন তাহলে পরবর্তীতে আপনাকে ফ্যামিলি রিইউনিয়ন ভিসায় আবেদন করলে ঢাকাস্থ্য ইতালিয়ান দূতাবাস ভিসা দিয়ে সমস্যা করবে। ইতালিতে টুরিস্ট ভিসা আবেদনের জন্য কিছু কাগজপত্র দরকার হয়। চলুন এ বিষয়ে কিছু জেনে নেওয়া যাক।
  • সি টাইপ ভিসা ফ্রম লাগবে। আবেদনকারী যদি ১৮ বছরের নিচে হয় তাহলে ভিসা ফর্মে অভিভাবক স্বাক্ষর করবে।
  • পাসপোর্টে কমপক্ষে ১৮০ দিন পর্যন্ত বৈধ এবং অন্তত উভয়দিকে ফাঁকা একটি খালি পৃষ্ঠা থাকতে হবে। পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে।
  • যদি চাকরিজীবী হয় তাহলে নিয়োগপত্র, বেতন বিবৃতি, গত ছয় মাসের বেতন স্লিপ দরকার।
  • ব্যবসায়িকদের জন্য কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন ডকুমেন্ট, ইন কর্পোরেশন সার্টিফিকেট, মেমোরেন্ডাম অফ আর্টিকেল এন্ড অ্যাসোসিয়েশন, স্থানীয় চেম্বার অফ কমার্স, সঙ্গে বৈধ সদস্য পদ সার্টিফিকেট, টিন নম্বর এবং গত ছয় মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দরকার।
  • বিবাহিত স্বামী স্ত্রীর জন্য বিয়ের সার্টিফিকে।ট
  • শিশুদের ক্ষেত্রে জন্ম সনদ।
  • শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে আইডি কার্ডের ফটোকপি সহ স্কুল থেকে অনুমোদনের চিঠি।
  • পরিবারের কারো ক্ষেত্রে ফ্যামিলি সার্টিফিকেট।
টুরিস্ট ভিসার জন্য ইনভিটেশন লেটার তথা আমন্ত্রণপত্র অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। যেমন আপনি যদি আপনার স্ত্রীর জন্য এমন আমন্ত্রণপত্র পাঠাতে পারেন ,যা আপনার স্ত্রীকে ভিসা পেতে সহায়তা করে। সেই সাথে আপনার ইতালিয়ান ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ৬ মাসের ব্যাংক স্টেটমেন্ট দেখাতে হবে এবং সে আপনার কাছে আসার পর তার ভ্রমণকালীন থাকা খাওয়ার খরচ বাবদ আপনি বহন করবেন। যদি সে ব্যর্থ হয় সে মর্মে আপনার ব্যাংকের ৬ থেকে ৭ হাজার ইউরো সমপরিমাণ টাকা রাখতে হবে।

ইতালি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

ইতালি ইউরোপের একটি দেশ। ইতালি অর্থনৈতিক দিক থেকে খুব ভালো একটা অবস্থানে রয়েছে। সারা বিশ্ব থেকে অনেক মানুষ ইতালিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কাজ করতে চাই। তার কারণ ইতালিতে কাজের পাশাপাশি উন্নত জীবন যাপনের সুযোগ সুবিধা রয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশের অনেক মানুষ ইতালী ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় গিয়ে ইতালিতে কাজ করছেন এবং উন্নত জীবন যাপন করছেন। বাংলাদেশ থেকে ইতালিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার জন্য কয়েকটি ধাপ অবলম্বন করতে হয়। চলুন আপনাদেরকে সেগুলা জানিয়ে দেই।
  • ইতালিতে মৌসুমি কাজের ভিসার জন্য যোগ্য হতে হলে আপনাকে একজন বাংলাদেশের নাগরিক অবশ্যই হতে হবে এবং পাসপোর্ট থাকতে হবে। ইতালির যেকোনো কোম্পানি থেকে আপনাকে চাকরির অফার পেতে হবে।
  • আবেদন প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে। যেমন বৈধ পাসপোর্ট, চাকরির অফার, মেডিকেল সার্টিফিকেট, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ইত্যাদি।
  • বাংলাদেশের ইতালি দূতাবাস বা consult এ আপনার আবেদন জমা দিতে হবে।
  • ভিসা আবেদনের জন্য ভিসা বাবদ ফি আবেদনের সময় অবশ্যই পরিশোধ করতে হবে।
  • ভিসার প্রক্রিয়াকরণে এক-দুই মাস সময় লাগতে পারে।
  • ভিসা প্রসেসিং শেষ হয়ে গেলে আপনি ইতালির দূতাবাস থেকে এটি সংগ্রহ করে নিন।
তাহলেই আপনার ইতালি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং শেষ হয়ে যাবে। সরকারি ভাবে ইতালির যাওয়ার উপায় রয়েছে। সেভাবেও আপনি চাইলে ইতালি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে পারেন।

ইতালি ভিসা খরচ

বর্তমানে বাংলাদেশ থেকে মানুষজন বিভিন্ন কারণে ইতালি যাচ্ছে। আপনি কোন উদ্দেশ্যে যাবেন এবং কোন ভিসা নিয়ে যাবেন তার উপর তার ওপর নির্ভর করবে আপনার ইতালি ভিসা খরচ কত পড়বে। ভিসা সাধারণত দুই রকমের হয়ে থাকে একটি হলো সিজনাল ভিসা এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে নন সিজনাল ভিসা। 

আপনি যদি অল্প সময়ের জন্য যেতে চান অর্থাৎ দুই থেকে তিন মাসের জন্য ইতালিতে যেতে চান তাহলে ভিসা নিতে পারবেন। এতে বর্তমানে সব খরচ মিলিয়ে ৪ লাখ টাকার মত খরচ হতে পারে। অন্যদিকে দীর্ঘ দিন থাকার জন্য অথবা কাজ করার জন্য যেতে চাইলে আপনাকে লন সিজনাল ভিসা নিতে হবে। এক্ষেত্রে ৯ থেকে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার উপায়

সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার উপায় কি? এ প্রশ্নটা অনেকেই করে থাকেন। আসলে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার দুটি পথ রয়েছে। একটি হচ্ছে বৈধ এবং একটি হচ্ছে অবৈধ। বৈধ এবং অবৈধ দুইভাবে ইতালি আপনি যেতে পারবেন। তবে সব সময় চেষ্টা করবেন বৈধভাবে বাংলাদেশ থেকে ইতালি যাওয়ার জন্য। প্রথমে আপনার পাসপোর্ট নিয়ে নির্ধারিত যে আবেদন ফরম রয়েছে সেখানে সময় মতো আবেদন করতে হবে। 

আবেদন যখন সম্পূর্ণ হয়ে যাবে তখনই টিকিট কিনে বাংলাদেশ থেকে ইটালি যেতে পারবেন। অনেকে রয়েছে যারা পাঁচ সাত লাখ টাকা খরচ করে অবৈধভাবে সমুদ্রের পথে ইতালি যায়। যা জীবনের জন্য অনেকটাই হুমকি। চেষ্টা করবেন সবসময় বৈধ অর্থাৎ সরকারিভাবে ইতালি যাওয়ার জন্য। এটি সরকারিভাবে ইতালি যাওয়ার খুবই সহজ একটি উপায়। অপরিচিত দালালের সাহায্যে ভিসা তৈরি করা থেকে অবশ্যই বিরত থাকুন। সরকারিভাবে ইতালিতে পাঁচ ছয় লাখ টাকায় যাওয়া যায় । বেসরকারিভাবে 8 থেকে 14 লাখ টাকা খরচ হয়।

ইতালি লটারি

ইতালিতে মাঝে মাঝে লটারির মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে লোক নিয়ে থাকে। ইতালি সরকার ২০২৩ সালে কোটা ভেদে তিন বছরে ইউরোপীয় দেশ ব্যতীত বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে ধাপে ধাপে সর্বমোট ৪ লাখ ৫২ হাজার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল। সেই পরিকল্পনায় বিভিন্ন দেশ থেকে ২০২৪ সালে ১ লাখ ৫১ হাজার লোক নেওয়ার কথা বলা হয়। 

ইতালি যখন লটারিতে লোক নিবে তখন সেই লটারির জন্য যে আবেদন ফরম দেওয়া হয় সে আবেদন সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। আপনার ভাগ্য যদি ভালো হয়ে থাকে তাহলে আপনি ইতালি লটারির মাধ্যমে বিনা খরচে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় ইতালি যেতে পারবেন।

ইতালি টুরিস্ট ভিসা

আপনি যদি ইতালি টুরিস্ট ভিসা পান তাহলে আপনি সেই দেশের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে পারবেন এবং অপার সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। ভেনিস, ফ্লোরেন্স, মিলান, তিশা এবং আরো অনেক ঐতিহাসিক শহর ঘুরে দেখার সুযোগ পাবেন। ইতালির বন্ধুসুলভ মানুষ, সমৃদ্ধ সংস্কৃতি ও মনোমুগ্ধকর পরিবেশ আপনার ইতালি ভ্রমণকে স্মরণীয় করে রাখবে। 

কিন্তু এই সকল কিছু উপভোগ করার জন্য আপনার সবার আগে দরকার ইতালি টুরিস্ট ভিসা। সে ক্ষেত্রে আপনার প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে টুরিস্ট ভিসা হাতে পাওয়া। ইতালি টুরিস্ট ভিসা সাধারণ দুই রকমের হয়ে থাকে একটি হচ্ছে। শর্ট শর্ট টুরিস্ট ভিসা। যেটাতে আপনি ৯০ দিন পর্যন্ত ইতালিতে অবস্থান করতে পারবেন। আরেকটি লং স্টে ভিসা। ৯০ দিনের বেশি সময় ধরে ইতালিতে অবস্থানের অনুমতি দেয়। 

এই ভিসাটি সাধারণত পড়াশোনা, কাজ এবং পারিবারিক পুনর্মিলনের জন্য ব্যবহার করা হয়। ইতালি টুরিস্ট ভিসা পাওয়ার যোগ্যতা সম্পন্ন একজন ব্যক্তি যদি ইতালি টুরিস্ট ভিসার প্রয়োজনীয় নথিপত্র জমা দিয়ে আবেদন করে তাহলে খুব সহজেই টুরিস্ট ভিসা পেয়ে যাবে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা ইতালি ভিসা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার উপায় সহ আরো বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করা রয়েছে। আমরা চেষ্টা করেছি আপনাদের সুবিধার্থে সকল তথ্যগুলো একজায়গায় নিয়ে আসার জন্য। 

আমাদের লেখাটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করবেন। আমাদের লেখা সম্পর্কে কোন মতামত চালানোর থাকলে নিচে কমেন্ট করে জানান। এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url