গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের আর্টিকেলের আলোচনার বিষয় হলো গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ। প্রত্যেকটি গর্ভবতী মহিলার এ বিষয়টি জানা দরকার যে গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ।
আপনি যদি এ বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করছি পড়া শেষ হলে আপনি গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।
ভূমিকা
যোনি থেকে বেরিয়ে আসা তরল কে বলা হয় স্রাব। এই স্রাব সাধারণত সাদা এবং স্বচ্ছ হয়। যদি পানির মত স্রাব থাকে তাহলে এটি সাধারণ লক্ষণ। গর্ভবতী মহিলারা কিছুদিন পানির মত সাদা স্রাব লক্ষ্য করেন। গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব সাধারনত গর্ভাবস্থার বিভিন্ন পর্যায়ের উপর নির্ভর করে। আজকের আর্টিকেল এর মধ্যে আমরা গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ এ বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
সেই সাথে আরও থাকছে গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব, গর্ভাবস্থায় পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ ও গর্ভাবস্থায় পানির পরিমাণ কতটুকু, গর্ভাবস্থায় স্রাবের সাথে পানি আসলে কি হয়, গর্ভফুল নিচে থাকলে কি করতে হয়, জরায়ুর মুখ খোলার ঘরোয়া উপায়। আপনি যদি এই সকল বিষয়গুলো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটির মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আশা করছি, আর্টিকেলটি পড়া শেষ হলে আপনি বিষয়টি সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা অর্জন করতে পারবেন। তাহলে চলুন শুরু করা যাক।
গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব
গর্ভাবস্থায় পানির মতো সাদা স্রাবকে ভ্যাজাইনাল লিওকরিয়া বলা হয়ে থাকে। মহিলাদের মধ্যে এটি খুবই সাধারণ এবং বয়ঃসন্ধিকালের শুরু থেকে স্থায়ী হয়। স্রাবের পরিমাণ বিভিন্ন মহিলাদের মধ্যে পরিবর্তিত হয় এবং সাধারণ এটি অনেকটাই বৃদ্ধি পায়। গর্ভাবস্থায় যোনি স্রাব হতে পারে। যোনি থেকে বেরিয়ে আসা তরল পদার্থকে স্রাব বলা হয়। আপনার যদি যোনি থেকে পানির মত সাদা, স্বচ্ছ স্রাব হয় তাহলে এটি আপনার সুস্বাস্থ্যের লক্ষণ।
আপনি যদি গর্ভবতী হয়ে থাকেন তাহলে কিছুদিন পানির মত সাদা স্রাব লক্ষ্য করবেন। গর্ভাবস্থায় পানির মতো স্রাব সাধারণত গর্ভাবস্থার পর্যায়ের উপর নির্ভর করে। আপনি গর্ভাবস্থায় কোন পর্যায়ে রয়েছেন তারপরে ভিত্তি করে জলের মতো স্রাবের বৈশিষ্ট্য এবং প্রভাব আলাদা আলাদা হবে। বিভিন্ন রকমের সাদা স্রাব রয়েছে। যেমন
- প্রারম্ভিক গর্ভাবস্থায় জল স্রাব
- দ্বিতীয় মাসিকের জল স্রাব
- তৃতীয় ত্রৈমাসিকের জল স্রাব
গর্ভাবস্থায় পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ
মানব শিশু মাতৃগর্ভের মধ্যে একটি তরল পদার্থের মধ্যে থাকে। এ তরলটিকে অ্যামিনোটিক ফ্লুইড বলা হয়। এই পানিকে ভ্রুনের প্রতিরক্ষা এবং লাইভ সাপোর্ট সিস্টেমের একটি অংশ হিসেবে ধরা হয়। গর্ভধারণের 12 দিনের মধ্যে পানি উৎপন্ন হওয়া শুরু হয়। চলুন জেনে নেওয়া যায় গর্ভাবস্থায় পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ গুলো কি। গর্ভাবস্থায় পানি কমে গেলে নানা রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। গর্ভাবস্থায় পানি কমে যাওয়ার লক্ষণ গুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো।
- সাধারণত ৩৪ থেকে ৩৬ সপ্তাহের পর থেকে প্রসবের আগ পর্যন্ত গর্ভের পানি আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে।
- প্রসবের সময়ের আগে থেকে যোনিপথের ফোঁটায় ফোটায় অথবা তার থেকে বেশি পরিমাণ পানি পড়তে থাকে।
- গর্ভধারণের সময় যদি তুলনামূলক বাচ্চার আকার ছোট থাকে তাহলে বা বাচ্চা নড়াচড়া কম করে তাহলে পানি কমে যেতে পারে।
- গর্ভবতী মহিলার ওজন যদি আনুপাতিক হারে কম হয় তাহলে গর্ভের পানি কমে যেতে পারে।
- যদি শিশুর হার্ট রেট হঠাৎ করে কমে যায় তাহলে পানি কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ
প্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের আর্টিকেলের মূল বিষয় অর্থাৎ গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ এবারে এ বিষয়টি আলোচনা করার চেষ্টা করব। অনেক গর্ভবতী মা ই জানেন না গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ। আশা করছি, আমাদের লেখাটি পড়ে আপনার কাছে বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে।
গর্ভাবস্থায় প্রায় সবারই সাদা স্রাবের পরিমাণ অনেকটা বেড়ে যায়। এই বাড়তি সাদা স্রাবের কারণে যোনি পথ বা মাসিকের রাস্তা থেকে ক্ষতিকর জীবাণু জরায়ুতে উঠে আসতে পারে না। ফলে গর্ভের সন্তান ইনফেকশন থেকে রক্ষা পায়। গর্ভের শেষের দিকে স্রাবের পরিমাণ আরো বেড়ে যায়। গর্ভাবস্থার শেষের দিকে গোলাপি রঙের জেলির মতো আঠালো স্রাব হয়।
এই স্রাবকে 'শো' বলা হয়। এই 'শো' যখন আসে তখন বোঝা যায় যে সেই মহিলার দেহ সন্তান প্রসবের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছে। স্বাভাবিক সাদা স্রাব পাতলা, স্বচ্ছ এবং বর্ণহীন কিংবা দুধের মত সাদা হয়। এতে কোনোরকম দুর্গন্ধ থাকে না। তবে সাদা স্রাবের সাথে যদি নিম্নলিখিত লক্ষণ হলো দেখা যায় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
- অস্বাভাবিক দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব।
- লালচে, ধূসর, হলুদ কিংবা সবুজ রঙের স্রাব।
- যোনি পথে আশেপাশে ব্যথা কিংবা চুলকানি।
- প্রস্রাবের সময় ব্যথা এবং জ্বালাপোড়া হওয়া।
- যৌনাঙ্গে জ্বালাপোড়া হয়, লালচে হয়ে যায় কিংবা চুলকালে।
এগুলো সাধারণত যোনিপথে ইনফেকশন এর লক্ষণ হতে পারে। গর্ভাবস্থায় যদি যোনিপথে ফাংগাল ইনফেকশন হয় তাহলে অস্বাভাবিক ধরনের সাদা স্রাব হতে পারে। এটিকে অনেকে ইস্ট ইনফেকশন বলে থাকে। এক্ষেত্রে নিম্নলিখিত লক্ষণ গুলো দেখা যায়।
- অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা স্রাব যায়।
- এই স্রাব দেখতে অনেকটা দই এবং পনিরের মতো এবং চাকা চাকা হয়। তবে সাধারণত কোন গন্ধ থাকে না।
- যোনি পথের আশেপাশে প্রচুর চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া হয়।
- প্রস্রাব এবং সহবাসের সময় ব্যথা হয়।
গর্ভাবস্থায় যদি হয় তাহলে ভয়ের কিছু নেই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিলে এটি সহজেই সেরে যায়। এক্ষেত্রে ডাক্তার আপনাকে মাসিকের রাস্তায় দেওয়ার জন্য ওষুধ কিংবা ক্রিম দিতে পারে। চিকিৎসা শুরু হওয়ার এক-দুই সপ্তাহের মধ্যে এ ধরনের ফাংগাল ইনফেকশন সেরে যায়। কিন্তু মনে রাখতে হবে সব ধরনের অ্যান্টি ফাংগাল ওষুধ ব্যবহারের জন্য একদমই নিরাপদ নই। তাই কোনভাবেই নিজে নিজে ওষুধ কিনে চিকিৎসা করা যাবে না।
যোনিপথের এই ধরনের ইনফেকশন প্রতিরোধ করার জন্য কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলতে পারেন।
- ঢিলেঢালা সুতির পোশাক পড়তে হবে।
- খুব টাইট পায়জামা পড়া যাবে না।
- যৌনাঙ্গ শুকনা এবং পরিষ্কার রাখতে হবে।
- যোনিপথে কখনোই সুগন্ধি বা সাবান ব্যবহার করা যাবে না।
আশা করছি, গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ তা আপনি খুব ভালোভাবে আর্টিকেলটি পড়ে বুঝতে পেরেছেন। এরপরেও যদি কোথাও বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে আপনি নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। অথবা যোগাযোগ অপশনে গিয়ে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
গর্ভাবস্থায় পানি পরিমান কতটুকু
গর্ভাবস্থায় পানির পরিমাণ কতটুকু এ বিষয়টি জানাও খুবই জরুরী। ডাক্তারি ভাষায় গর্ভাবস্থায় পানিকে এমনিওটিক তরল বলা হয়। গর্ভাবস্থা জুড়ে এমনিওটিক তরলের পরিমাণ কিন্তু একই থাকে না। গর্ভাবস্থায় যখন ১০ সপ্তাহ চলে তখন এর পরিমাণ মাত্র ১০-২০ মিলিমিটার মতো থাকে। এরপর শিশুর আকার বৃদ্ধির সাথে সাথে এমনিওটিক তরলের পরিমাণ বাড়তে থাকে এবং 36 - 37 সপ্তাহে গিয়ে এটি সর্বোচ্চ পরিমাণ হয় প্রায় ৮০০ মিলি লিটার থেকে ১০০০ মিলি লিটারের মতো। ৩৭ সপ্তাহের পর থেকে এটি আবার আস্তে আস্তে কমতে শুরু করে।
গর্ভফুল নিচে থাকলে কি করতে হবে
বর্তমান সময়ে দেখা যায় প্রতি ২০০ জন গর্ভবতী নারীর মধ্যে অন্তত একজনের এই সমস্যা হয়ে থাকে যে গর্ভফুল নিচে দিকে থাকে। একে প্লাসেন্টা প্রিভিয়া বলা হয়। প্লাসেন্টা প্রিভিয়া কেন হয় এর সুনির্দিষ্ট কারণ এখনো জানা নাই। কিন্তু কিছু কিছু বিষয় সমস্যাটিকে স্বীকার করে বলে মেডিকেল সাইন্সের ধরে নেওয়া হয়। যেমন-
- পূর্বে যদি সিজারিয়ান ডেলিভারি হয়ে থাকে।
- বয়স 35 এর বেশি হলে।
- জড়ায়ুতে যদি আগে কোন অপারেশন করা হয়।
- আগে চারটার বেশি সন্তান জন্মদিলে।
- ধূমপান এবং মাদকদ্রব্য সেবন করলে।
- গর্ভে যদি দুই বা ততোধিক সন্তান একসাথে থাকে তাহলে।
এক্ষেত্রে দেখা যায় গর্ভকালীন তৃতীয় ত্রৈমাসিক সময় আস্তে আস্তে প্লাসেন্টা আবার সঠিক পজিশনে চলে আসে। সেজন্য ডাক্তারের নির্দেশনা অনুযায়ী নিয়মিত মেডিকেল চেকআপ করতে হবে এবং আল্ট্রা সাউন্ড করে দেখতে হবে বর্তমানে প্লাসেন্টার পজিশন টা কি। কিন্তু আপনার যদি ঘন ঘন ভ্যাজাইনাল ব্লিডিং হতে থাকে এবং আল্ট্রাসাউন্ডে দেখা যায় প্লাসেনটা নিচের দিকে আছে তাহলে ডাক্তার আপনাকে কিছু নির্দেশনা দিতে পারে। যেমন-
- আপনাকে পুরোপুরি বেড রেস্টে থাকতে বলতে পারে।
- ভারী কাজ করাতে নিষেধ থাকতে পারে।
- জার্নি করা যাবে না।
- যেগুলা ফিজিক্যাল ইন্টারকোর্স রয়েছে সেগুলোতে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে।
যদি তৃতীয় ত্রৈমাসিকে এসেও প্লাসেন্টার পজিশন ঠিক না হয় তাহলে ডাক্তার আপনাকে সি সেকশনের মাধ্যমে সন্তান জন্মদান করাতে বলতে পারেন। কারণ গর্ভফুল যদি জরায়ুর মুখ পুরোপুরি ঢেকে রাখে তাহলে গর্ভস্থ শিশুর বের হওয়ার প্রক্রিয়াটিতে স্টিয়ারিং হয়ে অস্বাভাবিক রক্তের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়। যা মা ও শিশুর জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
তবে গর্ভফুল যদি আপনার সঠিক স্থানে চলে আসে তাহলে নরমাল ডেলিভারি হওয়া সম্ভব। অর্থাৎ গর্ভ ফুল নিচে থাকলে সব সময় নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ দিতে হবে এবং গিয়ে চেক আপ করতে হবে। তার নির্দেশনা অনুযায়ী চলতে হবে।
জরায়ুর মুখ খোলার ঘরোয়া উপায়
প্রিয় পাঠক, যদিও আজকে আমাদের আর্টিকেলের মূল বিষয় হলো গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ। কিন্তু এই আর্টিকেলের মধ্যে আমরা গর্ভাবস্থা সম্পর্কিত আরো কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। তার মধ্যে এখন যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করতে চলেছি তা হল জরায়ুর মুখ খোলার ঘরোয়া উপায়। নরমাল ডেলিভারি হওয়ার জন্য জরায়ুর মুখ খোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জরায়ুর মুখ যদি সঠিক সময় না খোলে তাহলে নরমাল ডেলিভারি হওয়া সম্ভব নয়। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক জরায়ুর মুখ খোলার ঘরোয়া উপায় গুলো কি।
- নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়ামের মাধ্যমে ডেলিভারির সময় জরায়ুর মুখ খুব সহজেই খুলে যায়।
- ডেলিভারির সময় জরায়ুর মুখ খোলার অন্যতম একটি উপায় হচ্ছে স্বামী-স্ত্রী সহবাস। সহবাসের মাধ্যমে দ্রুত জরায়ুর মুখ খোলা সম্ভব
- পুরো গর্ভকালীন সময় জুড়ে খেজুর খাওয়া উচিত। কারণ খেজুর ডেলিভারির সময় জরায়ুর মুখ খোলার কাজের সহায়তা করে।
- জরায়ুর মুখ খোলার ক্ষেত্রে ঝাল জাতীয় খাবার উপকারী।
- ডেলিভারির সময় জরায়ুর মুখ খোলার জন্য স্তনের চাপ দিতে পারেন। এই সময় স্তনে চাপ দিলে জরায়ুর মুখ খোলা সম্ভাবনা থাকে।
- ডেলিভারির সময় হাঁটাহাঁটি করলে তলপেটে চাপ সৃষ্টি হয়। ফলে সহজে জ্বরের মুখ খোলে।
এছাড়াও জরায়ুর মুখ খোলার কিছু দোয়া রয়েছে যেগুলো পাঠ করলে তো প্রসব বেদনা অনেক সহজ হয়ে যায় এবং জরায়ুর মুখ সহজে খুলে যায়।
লেখক এর মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা গর্ভাবস্থায় পানির মত সাদা স্রাব কিসের লক্ষণ এ বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়া শেষে আপনি এ বিষয়টি সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা লাভ করেছেন। এছাড়াও গর্ভকালীন সময়ের বিভিন্ন রকমের সমস্যা এবং সমাধান নিয়ে আর্টিকেলের মধ্যে আলোচনা করা রয়েছে।
আমাদের লেখাটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনি আপনার পরিচিত বন্ধুবান্ধবদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে কিংবা মতামত জানানোর থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। এরকম আরো নতুন নতুন পোস্ট করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। আমরা প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয়ে পোস্ট লিখে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে থাকি। এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।
শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url