থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি, সবাই ভালো আছেন। আমরা আমাদের আজকের আর্টিকেলে আপনাদের জন্য থানাকা সম্পর্কে আলোচনা করতে চলেছি। বিশেষ করে থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, থানাকা ফেস প্যাক এর দাম, উপকারিতা ও অপকারিতা এই সকল বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য থাকছে। তাই আপনি যদি তানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
আপনি যদি আর্টিকেল টি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থারাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং থানাকা ফেসপ্যাক ব্যবহারের নিয়ম এবং থানাকা ফেস প্যাক এর দাম বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনি যদি নিয়মিত রূপচর্চা করে থাকেন তাহলে এ বিষয়গুলো জানা আপনার জন্য খুবই জরুরী। তাহলে চলুন দেরি না করে থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় এবং থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
ভূমিকাঃ থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম
আজকের আর্টিকেলের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমরা থানাকা ফেস প্যাক এর কাজ কি, থানাকা ফেস প্যাক অরিজিনাল, থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা, থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়, থানাকা ফেস প্যাক দাম, থানাকা ফেস প্যাক রিভিউ এবং থানাকা গোল্ড প্যাক ব্যবহারের নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা রয়েছে। এই সবগুলো বিষয়ে যদি আপনি বিস্তারিত ভাবে জানতে চান তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন।
থানাকা ফেস প্যাক এর কাজ কি
থানাকা ফেস প্যাক আপনার ত্বকে খুব ভালো কাজ করে। থানাকা ফেস প্যাক এর কিছু উল্লেখযোগ্য কাজ তুলে ধরা হলো।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করেঃ থানাকা ফেসপ্যাক ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে। এটি মেলানিন হরমোন নিঃসরণ কমিয়ে ত্বককে উজ্জ্বল এবং মসৃণ করে।
ব্রণ প্রতিরোধ করেঃ থানাকা প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। এটি ত্বকের ক্ষত পূরণ এবং অন্যান্য সংক্রমণ প্রতিরোধ করতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। থানাকা ফেস প্যাক ত্বকের পোর পরিষ্কার রাখতে সহায়তা করে।
ত্বকের শীতলতা প্রদান করেঃ থানাতা ফেস প্যাক সানবার্ন এর জ্বালাপোড়া কমিয়ে ত্বককে প্রাকৃতিক শীতলতা প্রদান করে থাকে।
এন্টি এজিং গুণাবলীঃ থানাকা ফেস প্যাক ত্বকের ফাইন লাইন এবং রিংকেল দূর করে। এই ফেস প্যাকটি ত্বকের সেল রিনিউয়াল প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে এবং ত্বক দীর্ঘ সময়ের জন্য সতেজ রাখে।
টোনার হিসেবে কাজ করেঃ থানাকা ফেসপ্যাক ত্বকের দাগ এবং কালো দাগ দূর করতে সহায়তা করে। এটি ত্বকের টোন একসঙ্গে করে এবং মেছতার দাগ কমিয়ে দেয়।
আশা করছি, থানাকা ফেস প্যাক এর কাজ কি আপনি খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন।
থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা
যে সকল মেয়েরা রূপচর্চা করতে পছন্দ করে তাদের কাছে থানাকা একটি জনপ্রিয় প্রোডাক্ট। তারা জানতে চায় থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা কি এবং থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় কি? আপনাদের সুবিধার্থে আর্টিকেলের এই অংশে আজকে আমরা থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি যদি থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলের এই অংশটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
রূপচর্চা সাধারণত মুখে করা হয়। আর মুখে এমন কোন প্রসাধনী ব্যবহার করা উচিত না যাতে ত্বকের কোন ক্ষতি হয়। তাই আপনি যখন রূপচর্চায় কোন ক্রিম বা পণ্য ব্যবহার করবেন তার পূর্বে অবশ্যই ওই পণ্যটি সম্পর্কে সকল তথ্য খুব ভালোভাবে জেনে নিবেন। আপনারা যারা থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তাদের অবশ্যই কিছু বিষয় জেনে থাকা আবশ্যক। যেমন থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম ইত্যাদি।
আপনারা যারা বিভিন্ন ধরনের রূপচর্চা করে থাকেন তারা মোটামুটি সবাই থানাকা ফেস প্যাক এর সঙ্গে পরিচিত। এটি আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয় এবং ডিমান্ডেবল একটি ক্রিম। থানাকা ফেস প্যাকের জনপ্রিয়তার একমাত্র কারণ হচ্ছে এর উপকারিতা। অতএব বোঝাই যাচ্ছে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা অনেক।
থানাকা তৈরি করার সময় এর মধ্যে স্কিন বেনিফিশিয়াল বিভিন্ন উপাদান ব্যবহার করা হয়। থানাকা ফেস প্যাক স্কিন ব্রাইটেনিং, এন্টিঅক্সিডেন্ট, চন্দন, এন্টিব্যাকটেরিয়াল এবং এন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। এই উপাদানগুলো থাকার কারণেই এই থানাকা ফেস প্যাকটি বর্তমানে এত জনপ্রিয়।
থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা গুলো নিচে তুলে ধরা হলো।
- মুখের কালো দাগ দূর করে
- মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে
- ত্বক মসৃণ করে
- ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণ করে
- ব্রণের গর্তের দাগ দূর করে
- মুখের ব্যাকটেরিয়া রোধ করে
- ত্বকের সানটেন্ট দূর করে
- ত্বকের মরা কোষগুলো অপসারণ করে
- চেহারার বয়সের ছাপ দূর হয়
- মুখের সতেজতা বৃদ্ধি পায়
- ত্বকের কোমলতা বৃদ্ধি করে
- আলট্রা ভায়োলেট রশি থেকে ত্বকের রক্ষা করে
- ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিয়ন্ত্রণ করে
থানাকা ফেস প্যাকে যেহেতু স্কিন ব্রাইটেনিং উপাদান রয়েছে তাই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম মেনে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে এই ক্রিমটি প্রাকৃতিক ভাবে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে। আমাদের ত্বকে মেলানিন নামক হরমোন নিঃসৃত হয়। বিভিন্ন সময়ে এই হরমোন গুলো একসাথে করার চেষ্টা করে।
থানাকা ফেস প্যাক এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের স্কিন বেনেফিশিয়াল উপাদান থাকে। তাই ফেস প্যাকটি ব্যবহারের ফলে মেলানিন হরমোন নির্গমনের হার নিয়ন্ত্রিত থাকে। তাই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করে যদি ব্যবহার করেন তাহলে ফলাফল পাবেন।
থানাকা ফেস প্যাক নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের ছোট ছোট দাগ দূর হবে, বোনের গর্তের দাগ দূর হবে, ত্বকের কালচে দাগ দূর হবে, তার কারণ এতে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টি ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে। যারা ত্বকের স্পট এবং সানট্যান দূর করতে থানাকা ফেস প্যাকটি ব্যবহার করেছে তারা এখন পর্যন্ত ভালো ফিডব্যাক দিয়েছে।
গরমের দিনে যাদের মুখে অতিরিক্ত তেল হয় অর্থাৎ যাদের তৈলাক্ত স্কিন আপনারা যদি এই থানাকা ফেস প্যাক টি সঠিক নিয়ম অনুসরণ করে ব্যবহার করেন তাহলে একটা বা দুইটা ক্রিম ব্যবহার করার পরেই এর ফলাফল দেখতে পারবেন। সূর্য থেকে ক্ষতিকারক আলট্রাভায়োলেটের রশ্শি সহ আরো বিভিন্ন রকম ক্ষতিকারক রশ্মি নির্গত হয়। যেগুলো আমাদের ত্বকের জন্য একদমই ভালো না।
থানাকা ফেস প্যাক আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ক্ষতিকারক উপাদান থেকে রক্ষা করে। কিন্তু আপনি যদি অনেকটা সময় রোদের মধ্যে থাকেন তাহলে বিভিন্ন ধরনের সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন। আশা করছি, থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা সম্পর্কে আপনি বুঝতে পেরেছেন। তবে আপনি যদি এই থানাকা ফেস প্যাক থেকে ভালো ফলাফল পেতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জানতে হবে।
কারণ নকল ফেস প্যাক ব্যবহার করলে আপনি তো কোন উপকার পাবেন না বরং ক্ষতি হয়ে যাবে। তখন উপকার পাওয়ার বদলে আপনি বিভিন্ন রকম পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হতে পারেন। তাই অবশ্যই আপনার থানাকা ফেস প্যাক আসন নকল চেনার উপায় এবং থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম জানা জরুরী।
থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় - থানাকা ফেস প্যাক অরিজিনাল
আর্টিকেলের এই পর্যায়ে আপনারা যে বিষয়টি জানতে চলেছেন সেটা হল থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে প্রচুর পরিমাণে নকল পণ্য তৈরি হচ্ছে। যার মধ্যে থেকে আসল পণ্যটি খুঁজে নেওয়া খুবই কষ্টকর। বিশেষ করে রূপচর্চায় যেসব প্রসাধনীগুলো ব্যবহৃত হয় এগুলোকে বেশি বেশি নকল করা হচ্ছে।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি এটাই যে শহরে ছোট ছোট বাচ্চাদের দিয়ে এসব নকল পণ্যগুলো তৈরি করানো হয়। একসাথে দুইটি অপরাধ করা হচ্ছে একদিকে নকল পণ্য তৈরি করছে অন্যদিকে শিশু শ্রম বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই বাজার থেকে আসল পণ্য কেনাটা এখন এক ধরনের চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আপনারা যারা থানাকা ফেসপ্যাক কিনতে চাচ্ছেন তারা অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় গুলো ভালোভাবে জেনে নিবেন।
আপনি যদি থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হতে না চান তাহলে আপনাকে থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জানতে হবে। কারণ বর্তমান সময়ে কেউই বিশ্বাসযোগ্য নয়। কাকে বিশ্বাস করবেন আপনি? তাই কাউকে বিশ্বাস না করে নিজেই যাচাই করতে শিখে নিন। আপনি যদি যেকোনো জিনিসের আসল নকল চিনতে পারেন তাহলে আপনি অন্য কারো সাহায্য ছাড়া সঠিক পণ্যটি কিনতে পারবেন।
বর্তমানে নানা রকম প্রযুক্তির ব্যবহার করে বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট আসল নাকি নকল যাচাই করা যায়। আপনি যখন থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম মেনে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা পাবেন তখনই আপনি থানাকা ফেস প্যাক আসল নাকি নকল সেটা বুঝতে পারবেন। কিন্তু তখন বোঝার পরে আপনার আর কিছুই করার থাকবে না। তাই আপনাকে থানাকা ফেস প্যাক আসল নাকি নকল সেটি থানাকা ফেস প্যাক কেনার আগেই জানতে হবে।
আপনাদের সাথে এমন কিছু টিপস শেয়ার করব যেগুলো এপ্লাই করলে আপনি সহজে বুঝতে পারবেন থানাকা ফেস প্যাক টি আসল নাকি নকল। প্রথমে থানাকা ফেস প্যাক টি কেনার জন্য আপনি আপনার বিশ্বস্ত একটি কসমেটিক্সের দোকানে গিয়ে থানাকা ফেস প্যাক এর ঢাকনা খুলে সেটির গন্ধ নিয়ে দেখবেন।
এই ফেস প্যাক টি যেহেতু গাছের ছাল থেকে তৈরি করা হয় এবং এতে মুলতানি মাটি মেশানো থাকে তাই যদি আসল হয় তাহলে এতে আহামরি তেমন কোনো সুগন্ধ থাকবে না কিন্তু এতে যেহেতু কৃত্রিম সুগন্ধ ব্যবহার করা হয় তাই সামান্য কিছু গন্ধ পেতে পারেন। কিন্তু আপনি যদি অতিরিক্ত সুগন্ধ পান তাহলে মনে করবেন ফেস প্যাকটি নকল। আসল থানাকা ফেস প্যাক এর রং হলুদ হয়। তবে থানাকার প্রকারভেদ অনুসারে এ রঙের কিছুটা কম বেশি হতে পারে।
যদি আসল হয় তাহলে এটি হাতে নেওয়ার সাথে সাথে মোমের মত গলে যাবে। আর ক্রিমটি যদি নকল হয়ে থাকে তাহলে হাতের সাথে বেধে যাবে অর্থাৎ দানা দানা হবে। আসল থানাকা চেনার জন্য আপনি কিছু জিনিস চেক করে নিবেন। যেমন ব্র্যান্ডের নাম, ফেসপ্যাক এর উপাদান, মেয়াদ ইত্যাদি। এই ফেস প্যাক টি উৎপত্তি যেহেতু মায়ানমারে হয়েছে তাই ফেস প্যাক এর গায়ে মেড ইন মায়ানমার লেখাটি দেখে নিবেন।
আপনাদেরকে থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার জন্য আরেকটি সহজ উপায় বলে দেই। যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন থানাকা ফেস প্যাক আসল নাকি নকল। থানাকা ফেস প্যাকের গায়ে বারকোড থাকে। মনে রাখবেন এক কোম্পানির বারকোড কখনোই অন্য কোম্পানি ব্যবহার করতে পারেনা। তাই আসল কোম্পানি ছাড়া বারকোড পণ্যের প্যাকেজিংয়ে ব্যবহার করা সম্ভব নয়। তাই আপনি এই বার কোডটি স্ক্যান করে দেখতে পারেন।
ফেস প্যাক এর গায়ে থাকা বারকোড স্ক্যান করার পরে এটি যদি আপনাকে থানাকা ফেস প্যাক এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নিয়ে যায় তাহলে বুঝে নিবেন এই ফেস প্যাকটি আসল। আর যদি এইবার কোডটি ভালোভাবে কাজ না করে তাহলে বুঝে নিবেন এই ক্রিমটি নকল। দোকানদার আপনাকে যতই বলুক এই ক্রিমটি আসল আপনি কখনো বিশ্বাস করবে না। অনেকে খুবই সামান্য পরিমাণ লাভের জন্য নকল পণ্য বিক্রি করে।
আশা করি, থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
রূপচর্চার জন্য যে সকল প্রসাধনী ব্যবহার করা হয় সবগুলারি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। সেই হিসেবে থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। আপনারা অনেকেই থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় এবং থানাকা ফেস প্যাকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চান।
যেকোনো প্রসাধনী ব্যবহারের পূর্বে এসব তথ্যগুলো জেনে রাখা অবশ্যই জরুরি। কেননা আপনি যদি নকল প্রসাধনী দিয়ে রূপচর্চা করেন তাহলে এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। আপনাদের জন্য আমরা আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে থানাকা ফেস প্যাক সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আর্টিকেলের এই পর্যায়ে আমরা থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া জানার চেষ্টা করব।
এলার্জির উপসর্গ দেখা দেয়ঃ যাদের শরীরে এলার্জির সমস্যা আছে তাদের থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার করা উচিত নয়। কেননা এই ফেস প্যাকে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যেগুলো এলার্জি সমস্যা কে বাড়িয়ে তোলে।যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা যদি এই ফেস প্যাকটি ব্যবহার করে তাহলে শরীরে চুলকানি, লালচে ভাব, জ্বালাপোড়া করা, এমনকি ত্বক ফুলে যেতে পারে।
ত্বকে জ্বালাপোড়া হয়ঃ যারা দিনের অধিকাংশ সময় সূর্যের আলোতে অর্থাৎ রোদে থাকেন তাদের এই ক্রিমটি ব্যবহার করা উচিত নয়। যাদের ড্রাই স্কিন তারা যদি এই ক্রিমটি ব্যবহার করে তাহলে স্ক্রিনে খুবই বাজেভাবে জ্বালাপোড়া করতে পারে। কিন্তু যদি একান্তই ব্যবহার করতে চান তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ব্যবহার করেন।
ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়ঃ কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার করার পরে ত্বকের শুষ্কতা অনেক বেড়ে যায়। শুষ্ক ত্বকের জন্য থানাকা প্যাকের সাথে মধু বা অ্যালোভেরা মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। যাতে করে ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকে।
অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে ত্বকের রুক্ষতাঃ থানাকা ফেস প্যাক অতিরিক্ত ব্যবহার করলে ত্বকের প্রাকৃতিক তেল কমে যায় যা তাকে রুক্ষ এবং শুষ্ক করে তোলে। তাই ক্রিমটি সপ্তাহে দুই তিনবার ব্যবহার করাই যথেষ্ট।
আশা করছি, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম
বর্তমানে থানাকা ফেস প্যাক পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ইউটিউব, ফেসবুক এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে রূপচর্চার জন্য ট্রেন্ডিংয়ে রয়েছে। কিন্তু মিয়ানমারে আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে থেকে থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার হয়ে আসছে। আপনারা যারা স্বাস্থ্য সচেতন রয়েছেন এবং রূপচর্চা করতে চান তাদের অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম জানার পাশাপাশি থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় জেনে রাখা দরকার।
কেননা থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। আপনি যদি থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় না জানেন তাহলে আপনার হাতে নকল পণ্যটি চলে আসতে পারে এবং সেই নকল পণ্য ব্যবহার করার ফলে আপনি ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন। আর্টিকেলের এই অংশে আমরা থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল।
আমাদের দেশে যে থানাকা ফেস প্যাক পাওয়া যায় সেটা মূলত বার্মিজ থানাকা। আপনার ত্বকের ধরনের উপরে নির্ভর করে আপনার ত্বকের জন্য কোন থানাকাটি ভালো হবে। কারণ থানাকা বিভিন্ন রকমের হয়। তাই আপনি একজন অভিজ্ঞ রূপচর্চা বিশেষজ্ঞের কাছে পরামর্শ নিতে পারেন যে আপনার জন্য কোন ধরনের থানাকা টি ভালো।
থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম খুবই সহজ। মায়ানমারে থানাকা গাছের ছাল কেটে একে অনেক রকম প্রসেসিং করে থানাকা ফেস প্যাক তৈরি করা হতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে হচ্ছে প্রযুক্তির যুগ। এই কারণে এখন আর সেই কষ্ট করতে হয় না। বর্তমানে বিভিন্ন মেশিনের মাধ্যমে থানাকা গাছের ছালকে রিফাইন করে ফেস প্যাক বানানো হয়।
আপনি নানা রকম ভাবে ফেস প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু আমার কাছে ব্যক্তিগতভাবে যে নিয়মটি সব থেকে বেশি কার্যকরী মনে হয়েছে সেটি আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করব। আমি এটুকু নিশ্চিন্ত হয়ে বলতে পারি আপনি যদি আমার উল্লেখিত থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার করেন তাহলে সর্বোচ্চ দুইটি থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার করলে ফলাফল পাবেন।
থানাকা ফেস প্যাক টি ব্যবহার করার জন্য আপনি প্রথমেই আপনার মুখ কোন একটি ফেসওয়াশ দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিবেন। চেষ্টা করবেন খুব ভালো মানের ফেসওয়াশ ব্যবহার করার জন্য যাতে আপনার ত্বক নমনীয় থাকে। আপনি যদি রেডিমেড কিনে থাকেন তাহলে সরাসরি ব্যবহার করতে পারবেন। কারণ এই ফেসপ্যাক টি প্যাকেজিং করার আগে তারা এটি সম্পূর্ণভাবে সব রকমের প্রসেসিং শেষ করে ক্রিমে রূপান্তর করেছে।
কিন্তু আপনি যদি থানাকা গুঁড়ো কিনে থাকেন তাহলে আপনাকে নিম্নোক্ত থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। আপনারা অনেকেই মনে করেন যে রেডিমেড থানাকা আর গুড়ো থানাকার উপকারিতার মধ্যে কোন পার্থক্য রয়েছে। কিন্তু বিষয়টি একদমই সেরকমটি নয়।
থানাকা ফেস প্যাক টি বানানোর জন্য প্রথমেই একটি বাটির মধ্যে থানাকা গুলো নিয়ে নিতে হবে। এরপরে অল্প একটু পানি দিয়ে ভালোভাবে গুলিয়ে নিতে হবে। এর সাথে আপনি চাইলে গোলাপ জল, এলোভেরা, দুধ, লেবুর রস, অথবা মধু দিতে পারেন। চেষ্টা করবেন পানির সাথে মিশিয়ে দেওয়ার জন্য।
আপনি যদি থানাকা ফেস প্যাক এর সাথে উপাদান গুলো যুক্ত করেন তাহলে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা বৃদ্ধি পায় এবং এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেকটাই কমে আসে। ক্রিম তৈরি করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যাতে অতিরিক্ত বেশি পাতলা বা অতিরিক্ত ভারী না হয়। তাই সবগুলো উপাদান পরিমাণ মতো মিশিয়ে একটি পারফেক্ট পেস্ট তৈরি করতে হবে। তাহলে থানাকা ফেস প্যাক তৈরি হয়ে যাবে।
এবার আপনার মুখে লাগিয়ে বিশ মিনিট পর্যন্ত রেখে দিতে হবে। এই সময়ের মধ্যে ভুলেও ক্রিমটি ঘষাঘষি করা যাবে না। ২০ মিনিট পরে আপনার মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নেওয়ার পর অবশ্যই ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। থানাকা ফেস প্যাকটি সপ্তাহে অন্ততপক্ষে দুই দিন ব্যবহার করুন। কিন্তু আপনি যদি কম সময়ের মধ্যে ভালো ফলাফল পেতে চান তাহলে আপনাকে ক্রিমটি প্রতিদিন রাতে ব্যবহার করতে হবে।
কিন্তু প্রতিদিন ব্যবহার করার ফলে থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই এ সকল বিষয়ে তাড়াহুড়ো না করাই ভালো। কিন্তু যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তাদের জন্য থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম কিছুটা আলাদা। আপনাদের যাদের সামান্য ধুলাবালিতে হাঁচি, কাশি হয় তারা চেষ্টা করবেন এই থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার না করার জন্য। কারণ এতে করে আপনার সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে।
আবার যারা সারাদিন রোদের মধ্যে থাকেন তারাও দিনের বেলায় সান-স্ক্রীন ব্যবহার করবেন। আশা করছি, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন এবং বুঝতে পেরেছেন। এই ক্রিমটি ক্রয় করার আগে অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায় সম্পর্কে জেনে নিবেন। যা আমরা এই আর্টিকেল এর মধ্যে আলোচনা করেছি।
থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়
যদি প্রশ্ন করেন থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়? আমি উত্তরে বলব না; থানাকা ফেস প্যাক প্রতিদিন ব্যবহার করা যায় না। কারণ আপনি যদি থানাকা ফেস প্যাক প্রতিদিন ব্যবহার করেন তাহলে থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেবে। তাই চেষ্টা করবেন সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করার জন্য। এটাই আপনি খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
যারা খুব অল্প সময়ের মধ্যে থানাকা ফেস প্যাক এর উপকারিতা পেতে চাই তারাই এই প্রশ্নটি করে থাকেন। যে থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায়? একবার ভাবুন থানাকা ফেস প্যাক প্রতিদিন ব্যবহার করার ফলে থানাকা ফেস প্যাকের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যদি আপনার মুখে দেখা দেয় তাহলে বিষয়টা কেমন হয়ে যায়। বিষয়টা খুবই বিচ্ছিরি দেখায়।
তাই রূপচর্চা যে সকল প্রসাধনী ব্যবহার করা হয় সেগুলো খুব সাবধানে ব্যবহার করা উচিত। আশা করছি, থানাকা ফেস প্যাক কি প্রতিদিন ব্যবহার করা যায় নাকি বুঝতে পেরেছেন।
থানাকা ফেস প্যাক দাম
আপনারা যারা থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহার করতে চান তাদের অবশ্যই থানাকা ফেস প্যাক এর দাম জানতে হবে। থানাকা ফেস প্যাক বর্তমানে আমাদের দেশে যেহেতু খুবই জনপ্রিয় একটি প্রসাধনী। তাই কিছু অসাধু ব্যবসায়ী রয়েছে যারা থানাকা ফেস প্যাক এর দাম অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছে। আবার অনেকে তো ফেস প্যাক এর বিভিন্ন রকম ভিডিও বানিয়ে তার সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করে নকল পণ্য বিক্রি করছে।
এই সব ধরনের প্রতারণা থেকে বাঁচতে আপনার থানাকা ফেস প্যাক দাম জানা জরুরী। বর্তমানে বাংলাদেশে বার্মিজ থানাকা ফেস প্যাকটি পাওয়া যায়। বর্তমানে ৫০ গ্রাম থানাকা ফেস প্যাক এর দাম ৩০০ টাকা এবং ১৪০ গ্রাম থানাকা ফেস প্যাক এর দাম ৫০০ টাকা। এটি হচ্ছে থানাকা ফেসপ্যাক এর আসল দাম। আশা করছি, থানাকা ফেস প্যাক এর দাম আপনি জানতে পেরেছেন।
থানাকা গোল্ড প্যাক ব্যবহারের নিয়ম
আপনারা যারা থানাকা গোল্ড প্যাক ব্যবহারের নিয়ম জানতে চান আপনারা কি জানেন থানাকা ফেস প্যাক এবং থানাকা গোল্ড প্যাক এর মধ্যে পার্থক্য কি। থানাকা ফেস প্যাক এবং থানাকা গোল্ড প্যাক এর মধ্যে মূল পার্থক্য হচ্ছে একটি উপাদানে। অতিরিক্ত ভাবে সোনা মিশ্রিত থাকে। যার ফলে দাম একটু বেশি হয়। কিন্তু থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম এবং থানাকা গোল্ড প্যাক ব্যবহারের নিয়ম একই রকম। থানাকা গোল্ড প্যাক যেহেতু নাইট ক্রিম হিসেবে কাজ করে। তাই এই গোল্ড প্যাকটি আপনি নাইট ক্রিম হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
শেষ কথা - থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে আমরা থানাকা ফেস প্যাক এর বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি। যেমন থানাকা ফেস প্যাক আসল নকল চেনার উপায়, থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের নিয়ম, থানাকা ফেস প্যাক এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া। আশা করছি, আপনি বিষয়গুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। থানাকা ফেস প্যাক ত্বকের যত্নে অত্যন্ত কার্যকরী একটি প্রাচীন এবং প্রাকৃতিক উপাদান।
এই ফেস প্যাকটি নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় এবং বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়। কিন্তু থানাকা ফেস প্যাক ব্যবহারের আগে ত্বকের ধরন বুঝে প্যাচ টেস্ট করে নেওয়া উচিত এবং প্রয়োজনে ডারমাটোলজিস্ট এর পরামর্শ নিতে পারেন। আশা করছি, আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন।
আপনি যদি আরও কোন বিষয়ে আর্টিকেল পড়তে চান তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আপনি কমেন্ট করার কিছুদিনের মধ্যেই সেই বিষয়ে একটি সম্পূর্ণ আর্টিকেল লিখে ওয়েবসাইট এ পাবলিস করা হবে। আল্লাহ হাফেজ।
শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url