চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম - গ্লিসারিন চুলে দিলে কি হয়
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে আমরা চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম নিয়ে আলোচনা করব। আর চুলে গ্লিসারিন দিলে কি হয়, এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এবং কিভাবে চুলের যত্নে এটি ব্যবহার করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা থাকছে।
চুলের ডগা ফেটে যাওয়া থেকে শুরু করে খুশকি যেকোনো সমস্যার সমাধানে গ্লিসারিনের কোন জুড়ি নেই। চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম এবং গ্লিসারিন চুলে দিলে কি হয় এবং আরো কিছু তথ্য ঝটপট জেনে নিন আজকের আর্টিকেল থেকে।
ভূমিকা
স্বাস্থ্যজ্জল এবং সুন্দর ত্বকের জন্য আমরা অনেকেই শীতকালে গ্লিসারিন ব্যবহার করি। আমরা অনেকেই জানি না চুলের যত্ন গ্লিসারিন সমান ভাবে কার্যকরী। মাথার খুশকি দূর করতে গ্লিসারিন চুটকিতে সমাধান করতে পারে। আজকের আর্টিকেলের মধ্যে আমরা গ্লিসারিন চুলে দেওয়া যায় কিনা, চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম, গ্লিসারিন চুলে দিলে কি হয়, ব্যবহারের অপকারিতা, চুলের গ্লিসারিন ব্যবহারে উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
আশা করছি বিষয়গুলো জানার জন্য আপনি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
গ্লিসারিন কি চুলে ব্যবহার করা যায়
অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন গ্লিসারিন কি চুলের ব্যবহার করা যায়? যারা রূপচর্চা নিয়ে সচেতন তারা সবাই জানেন যে ত্বক মসৃণ রাখার জন্য গ্লিসারিন ঠিক কতটা উপকারী। কিন্তু আপনি কি এটা জানেন যে গ্লিসারিন আপনার চুলের জন্য সমানভাবে উপকারী। চুলের স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য আপনি গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি নিশ্চয় জানেন না, যে চুলের জট ছাড়ানোর জন্য যে সিরাম বাজারে কিনতে পাওয়া যায় তার প্রধান উপাদান হচ্ছে গ্লিসারিন। এর এমন কিছু স্বাস্থ্য কর গুণাবলী রয়েছে যেগুলোর জন্য ভীষণ উপকারী। বিশেষ করে শীতকালের শুষ্ক চুলের জন্য তো উপকারী গরমকালেও আপনারা ব্যবহার করতে পারেন। আশা করছি, আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন যে গ্লিসারিন চুলের জন্য কতটা উপকারী।
চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম
গ্লিসারিন মাথার ত্বক এবং চুলকে ময়েশ্চারাইজ করে, গ্লিসারিন চুলকে হাইড্রেট করে এবং চুল ভাঙ্গা দূর করে। কিন্তু গ্লিসারিন সপ্তাহে তিনবারের বেশি ব্যবহার করা ঠিক নয়। আবার যদি এলার্জি সমস্যা থাকে তাহলে গ্লিসারিন ব্যবহার করা থেকে দূরে থাকতে হবে। নিম্নে চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম তুলে ধরা হলো।
- এক টেবিল চামচ ক্যাস্টর অয়েল এক টেবিল চামচ গ্লিসারিন, 2 টেবিল চামচ পানি, অ্যাপেল সিডার ভিনেকার এবং একটি ডিমের কুসুম একসাথে নিয়ে একটি মসৃণ পেস্ট তৈরি করতে হবে। চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ভালোভাবে লাগাতে হবে। ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট রেখে তারপরে শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে।
- এক টেবিল চামচ গ্লিসারিন এবং এক টেবিল চামচ এলোভেরা জেল একসাথে মিশিয়ে নিয়ে মাথার ত্বকে ভালোভাবে মাসাজ করতে হবে। চুলেও লাগাতে হবে। এক ঘন্টা রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে।
- তিন টেবিল চামচ মধু, 2 টেবিল চামচ গ্লিসারিন এবং 2 টেবিল চামচ পানি একসাথে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মাথায় এবং চুলে ভালোভাবে লাগাতে হবে। ৩০ মিনিট রেখে শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে।
- হাফ কাপ গোলাপ জলে চার-পাঁচ ফোটা রোজমেরি এসেন্সিয়াল অয়েল এবং 2 টেবিল চামচ গ্লিসারিন হাফ কাপ পানি মিশিয়ে নিতে হবে। তাহলে তৈরি হয়ে যাবে হেয়ার স্প্রে।
- এক টেবিল চামচ অলিভ অয়েল, গ্লিসারিন এবং মধু মিশিয়ে স্ক্যাল্পে ৫-১০ মিনিট মাসাজ করতে হবে। সপ্তাহে একদিন এই নিয়ম মেনে ব্যবহার করলে আর চুল ঝরে পড়বে না।
- লেবুর রস, গ্লিসারিন এবং দুইটি ডিম দিয়ে ভালোভাবে হেয়ার মাস্ক তৈরি করুন। এতে করে খুশকি, উকুনের সমস্যা দূর হবে।
আশা করছি, চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে আপনি জানতে পেরেছেন। আপনি যেকোনো সমস্যায় গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। আবার যদি কোন সমস্যা না থাকে তারপরও চুল হেলদি রাখার জন্য গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন।
গ্লিসারিন চুলে দিলে কি হয়
আমাদের ত্বকের জন্য গ্লিসারিন এর চেয়ে উত্তম ও কোন উপকরণ পাওয়া সত্যিই খুব কঠিন। কিন্তু আপনি কি জানেন যে গ্লিসারিন চুলের যত্নেও ব্যবহার করা হয়। চুলের জট সারাতে বাজারে যে সকল সিরাম পাওয়া যায় এসব পণ্যের প্রধান উপাদান হচ্ছে গ্লিসারিন। অতএব গ্লিসারিন চুলে দিলে কি হয় আপনি নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন। এছাড়াও গ্লিসারিনের আরো কিছু ব্যবহার রয়েছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক গ্লিসারিন চুলে দিলে কি হয়।
ডিপ কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করেঃ শীতকালে কিংবা যদি সবসময় এসির বাতাসের মধ্যে থাকা হয় তাহলে চুল দ্রুত রুক্ষ শুষ্ক হয়ে যায়। চুলের আদ্রতা ফিরিয়ে আনা তখন খুব কঠিন হয়ে যায়। অনেকে তাই শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার ব্যবহার করে। কিন্তু কন্ডিশনার লাগানোর বদলে গ্লিসারিন লাগানো যায়। গোসলের পরে চুলে কিছুক্ষণ গ্লিসারিন মাখিয়ে রাখুন তারপর চুল ধুয়ে ফেলুন। চুল শুকানোর পরে বুঝতে পারবেন চুল কতটা নরম হয়েছে।
ময়েশ্চারাইজিং হেয়ার স্প্রে হিসেবে কাজ করেনঃ গ্লিসারিন এবং পানি সমান পরিমাণে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার এই মিশ্রণটি একটি স্প্রে বোতলে সংরক্ষণ করতে হবে। যখনই মনে হবে চুল অতিরিক্ত রুক্ষ হয়ে গেছে তখনই ব্যবহার করতে পারবেন।
স্প্লিট এন্ড শিয়ার সমস্যায় যারা ভুগছেনঃ মূলত শুষ্কতার কারণে চুলে এই সমস্যাটি দেখা দেয়। এই সমস্যা শীতকালে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করে। এ সমস্যার সমাধানে গ্লিসারিন ব্যবহার করা যেতে পারে। ভেজা চুলে মাখিয়ে নিতে হবে। চুল শুকিয়ে গেলে ময়েশ্চার ঠিক থাকে।
স্ক্যাল্পে এর চুলকানির রোধ করেঃ যাদের স্কাল্পে শুষ্কতার সমস্যা থাকে তাদের মাথায় সব সময় খুশকি দেখা যায়। অল্প পরিমাণ গ্লিসারিন নিয়ে স্কাল্পে মাসাজ করলে দেখবেন চুলের গোড়া গ্লিসারিনের সংস্পর্শে নরম হতে শুরু করবে। কিন্তু খেয়াল রাখবেন জোরে মাসাজ করা যাবে না। এতে করে চুল পড়া বাড়তে পারে।
আশা করছি, আপনি এতক্ষনে গ্লিসারিন চুলে দিলে কি হয় এবং চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আপনি যদি উল্লেখিত নিয়ম মেনে চুলে গ্লিসারিন ব্যবহার করেন তাহলে অল্প সময়ের মধ্যে খুব ভালো ফলাফল পেতে পারেন।
গ্লিসারিন ব্যবহারের অপকারিতা
আমরা এতক্ষণ গ্লিসারিন চুলে দেওয়া যায় কিনা, চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম, গ্লিসারিন চুলে দিলে কি হয় এগুলো সম্পর্কে জানলাম। এই পর্যায়ে আমরা গ্লিসারিন ব্যবহারের অপকারিতা গুলো সম্পর্কে জানব। আমরা কি গ্লিসারিন এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বা ক্ষতিকর দিকগুলো না জেনে ব্যবহার করছেন। আসলে গ্লিসারিন ব্যবহারের কোন অপকারিতা আছে শুনে কিছুটা অবাক লাগলেও কথাটি সত্যি যে গ্লিসারিনের কিছু অপকারিতা রয়েছে।
যেগুলো খুব বেশি ভয়ানক না হলেও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। যারা অতিরিক্ত পরিমাণে গ্লিসারিন ব্যবহার করেন তাদের একটু সতর্ক হওয়া উচিত। কারণ, অতিরিক্ত গ্লিসারিন ব্যবহার আপনার জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। কেউ যদি ভুল করে গ্লিসারিন খেয়ে ফেলে তাহলে আরো বেশি ক্ষতির কারণ। চলুন গ্লিসারিন ব্যবহারের অপকারিতা গুলো কি জেনে নেওয়া যাক।
- গ্লিসারিন খেয়ে ফেললে বমি বমি ভাব হয়।
- গ্লিসারিন খেলে ডায়রিয়া হতে পারে।
- বেশি পরিমাণে গ্লিসারিন খেয়ে ফেললে হজমে সমস্যা হয়।
- অতিরিক্ত পরিমাণ গ্লিসারিন ত্বকে ব্যবহার করলে উপকারিতার চেয়ে অপকার বেশি হয়।
- গ্লিসারিন ব্যবহারের ফলে এলার্জি হতে পারে।
- অনেকেই অতিরিক্ত সৌন্দর্যের আশা করতে গিয়ে চুলে বেশি পরিমাণে গ্লিসারিন ব্যবহার করেন। এতে করে চুলে নানা ধরনের ক্ষতি হতে পারে।
আশা করছি, আপনারা গ্লিসারিনের অপকারিতা গুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। গ্লিসারিনের অপকারিতা গুলো মাথায় রেখে গ্লিসারিন ব্যবহার করবেন। গ্লিসারিন এর সঠিক ব্যবহার এর নিয়ম মেনে এর উপকারী দিকগুলো বেছে নিন।
চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের উপকারিতা
আপনি জেনে অবাক হবেন যে চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের উপকারিতা অনেক। শীতকালে শুষ্ক চুলের জন্য গ্লিসারিন যেমন উপকারিতা তেমনি গরমকালেও আপনার চুলে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন। চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের উপকারিতা গুলো জেনে নিন।
- গ্লিসারিন চুলের আদ্রতা বজায় রাখে। বাজারে যেসব কন্ডিশনার পাওয়া যায় সেগুলোর পরিবর্তে গ্লিসারিন ব্যবহার করলে আপনার চুল নরম থাকবে।
- গ্লিসারিন এবং পানি সমান পরিমাণ নিয়ে একটি স্প্রে বোতলে ভরে প্রত্যেক দিন চুলে স্প্রে করুন। এতে আপনার চুল শুষ্ক হবে না।
- আপনার যদি চুলের আগা ফেটে যাওয়া সমস্যা থাকে সে ক্ষেত্রে অল্প গ্লিসারিন হাতে নিয়ে ভেজা চুলের মাখিয়ে নিতে পারেন। প্রত্যেকদিন এভাবে লাগালে চুলের আদ্রতা বজায় থাকবে এবং চুলের আগা আর ফাটবে না।
- খুশকির সমস্যায় আমরা কম বেশি সবাই ভুগি। এই খুশকি সমস্যা দূর করতে পারে গ্লিসারিন। প্রতিদিন গ্লিসারিন মাথায় মাসাজ করলে খুশকি সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
- আপনার যদি চুল ওঠার সমস্যা থাকে এবং নতুন চুল না গজায় তাহলে আপনি প্রতিদিন গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন।
তবে মুখে অথবা চুলে গ্লিসারিন ব্যবহার করার আগে অবশ্যই দেখে নিবেন যে আপনার কোন এলার্জি সমস্যা হচ্ছে কিনা। যদি কোন এলার্জির সমস্যা দেখা দেয় তাহলে গ্লিসারিন ব্যবহার থেকে দূরে থাকবেন। কারণ, অতিরিক্ত গ্লিসারিন ব্যবহার করলে আপনার মাথার তালু এবং চুল শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। আশা করছি, আপনি চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
মানুষ জানতে চাই এমন কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
প্রশ্নঃ গ্লিসারিন কি সরাসরি চুলে লাগানো যায়?
উত্তরঃ আপনার যদি চুল কোঁকড়া, পাতলা এবং শুষ্ক হয়ে থাকে তাহলে আপনি গ্লিসারিন সরাসরি চুলে লাগাতে পারবেন অথবা গ্লিসারিনের সাথে বিভিন্ন তরল পদার্থ যেমন পানি বা গোলাপ জল মিশিয়েও লাগাতে পারেন। এতে করে খুব ভালো ফলাফল পাবেন।
প্রশ্নঃ গ্লিসারিন কি ময়েশ্চারাইজার?
উত্তরঃ গ্লিসারিন খুবই কার্যকরী একটি ময়শ্চারাইজার। এটি আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং ত্বক বা চুল শুষ্ক হয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে।
প্রশ্নঃ ঠোঁটে গ্লিসারিন দিলে কি হয়?
উত্তরঃ গ্লিসারিন ঠোঁটের জন্য খুবই কার্যকরী একটি উপাদান। চিনির সঙ্গে গ্লিসারিন মিশিয়ে মাসাজ করলে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়। ঠোঁট ফাটা দূর হয় এবং ঠোঁটের কালো দাগ কমে। সেই সাথে ঠোঁট করে মসৃণ এবং কোমল।
প্রশ্নঃ গ্লিসারিন দিয়ে হেয়ার কন্ডিশনার কিভাবে বানায়?
উত্তরঃ গ্লিসারিন সরাসরি ব্যবহার করলেও কন্ডিশনার এর কাজ করে অথবা অ্যালোভেরা জেল এর সাথে দুই তিন টেবিল চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে মাথার ত্বকে এবং চুলে লাগাতে পারেন। এটিও কন্ডিশনার এর মতই কাজ করবে।
প্রশ্নঃ গ্লিসারিন চুলে কিভাবে ব্যবহার করতে হয়?
উত্তরঃ চুলে বিভিন্নভাবে গ্লিসারিন ব্যবহার করা যায়। আপনি একটি স্প্রে বোতলে গ্লিসারিন এবং পানি সমানভাবে মিশিয়ে প্রয়োজনমতো চুলে স্প্রে করতে পারেন। এতে করে চুলের আদ্রতা বজায় থাকবে এবং কোকড়ানো চুল সোজা হবে।
উপসংহার
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে আমরা চুলে গ্লিসারিন ব্যবহারের নিয়ম, গ্লিসারিন চুলে দিলে কি হয়, গ্লিসারিন এর উপকারিতা এবং অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আপনি আর্টিকেল টা পড়ে এতক্ষণে হয়তো বা বিষয়গুলো সম্পর্কে অবগত হয়েছেন এবং আপনি আপনার প্রয়োজনীয় তথ্যটি জানতে পেরেছেন।
আমাদের লেখাটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার পরিচিত জনদের সঙ্গে শেয়ার করুন। এতক্ষণ ধৈর্য ধরে আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ। আল্লাহ হাফেজ।
শেজা ২৪ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন
comment url